অপরদিকে মিসৌরিতে অন্তত সাতজনের মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছে সেখানকার কর্তৃপক্ষ। টর্নেডোর আঘাতে ধসে পড়া বাড়িঘরের নিচে অনেকে আটকে পড়ে আছেন বলেও জানিয়েছে তারা। তাদের খুঁজে পেতে ও উদ্ধারে তৎপরতা চালানো হচ্ছে।
পার্শ্ববর্তী আরো দুই অঙ্গরাজ্যে টর্নেডোর তাণ্ডবে আরো দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। খবর আল-জাজিরা ও নিউইয়র্ক পোস্টের।
মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ওই দুই অঙ্গরাজ্যের কর্মকর্তারা শনিবার জানিয়েছেন।
কেনটাকির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শুক্রবার মধ্যরাতে লরেল কাউন্টিতে টর্নেডো আঘাত হানলে অনেকে আহত হন। স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা জন রুট সামাজিক মাধ্যমে এক বিবৃতিতে বলেছেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বেঁচে থাকাদের উদ্ধারে কাজ চলছে।
মিসৌরির সেন্ট লুইসের মেয়র কারা স্পেনসার নিশ্চিত করেছেন তার শহরে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া টর্নেডোতে অন্তত পাঁচ হাজার বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেও জানান তিনি।
কারা স্পেনসার সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের শহর আজ শোক পালন করছে। জানমালের যে ক্ষতি হয়েছে সেটি সত্যি, সত্যিই অনেক ভয়াবহ।
সেন্ট লুইসের ২০৯ কিলোমিটার দক্ষিণের স্কট কাউন্টিতে আরেকটি টর্নেডো আঘাত হানে। সেখানে দুজনের মৃত্যু হয়। আহত অনেক মানুষ। এছাড়া অসংখ্য ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শুক্রবার থেকে বিরূপ আবহাওয়ারর কারণে বিভিন্ন জায়গায় টর্নেডো আঘাত হানা শুরু করে। যার প্রভাব পড়ে উইসকনসিনেও। টর্নেডোর কারণে উউসকনসিনের গ্রেট লেক অঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েন।
অপরদিকে বিরূপ আবহাওয়ার কারণে টেক্সাসে তৈ