যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময় থেকে শুরু হওয়া চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যযুদ্ধ এবং পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপের কারণে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে উড়োজাহাজটি কেন ফেরত এলো, সেই বিষয়ে বোয়িং বা জিয়ামিনএয়ারের পক্ষ থেকে এখনও আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
জানা গেছে, প্রায় ৮ হাজার কিলোমিটার পথ পেরিয়ে উড়োজাহাজটি গুয়াম ও হাওয়াইয়ে জ্বালানি নেওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসে। এটি বোয়িংয়ের ঝৌশান কারখানায় চীনের জন্য প্রস্তুত হতে থাকা বেশ কয়েকটি ৭৩৭ ম্যাক্স মডেলের একটিতে অন্তর্ভুক্ত ছিল।
সম্প্রতি চীনের ওপর ১৪৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। পাল্টা হিসেবে চীনও মার্কিন পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ শুল্ক বসিয়েছে। এই অতিরিক্ত শুল্কের ফলে ৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার মূল্যমানের একটি নতুন উড়োজাহাজ চীনা সংস্থার জন্য কেনা কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠেছে বলে মনে করছে উড়োজাহাজ পরিবহন বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান আইবিএ।