কুয়েটের উপচার্যকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় ছাত্রদলের নিন্দা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৯:২১ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • ৭৩৩ বার পড়া হয়েছে

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) ক্যাম্পাসে অবরুদ্ধ করে শারীরিকভাবে হেনস্তা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরের এক বিবৃতিতে এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, মঙ্গলবার একদল উত্তেজিত শিক্ষার্থী (যারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম এবং গোপন সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে ক্যাম্পাসে অবরুদ্ধ করে শারীরিকভাবে হেনস্তা করে। একপর্যায়ে এই উচ্ছৃঙ্খল মব উপাচার্যের ওপর হামলা করে। এতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কুয়েটের মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন।

বিবৃতিতে নেতারা বলেন, ‘বিরাজনীতিকরণের চক্রান্তে লিপ্ত গণতন্ত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাবিরোধী একটি চক্র ষড়যন্ত্রমূলকভাবে কুয়েট ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে। উপাচার্যকে হেনস্তা করা তাদের সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ, যা ছাত্রলীগের ফ্যাসিবাদী আচরণেরই পুনরাবৃত্তি।’

ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ কুয়েট উপাচার্যের ওপর সহিংস আক্রমণের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেন এবং দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানান।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কুয়েটের উপচার্যকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় ছাত্রদলের নিন্দা

আপডেট সময় : ০৭:৩৯:২১ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) ক্যাম্পাসে অবরুদ্ধ করে শারীরিকভাবে হেনস্তা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরের এক বিবৃতিতে এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, মঙ্গলবার একদল উত্তেজিত শিক্ষার্থী (যারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম এবং গোপন সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে ক্যাম্পাসে অবরুদ্ধ করে শারীরিকভাবে হেনস্তা করে। একপর্যায়ে এই উচ্ছৃঙ্খল মব উপাচার্যের ওপর হামলা করে। এতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কুয়েটের মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন।

বিবৃতিতে নেতারা বলেন, ‘বিরাজনীতিকরণের চক্রান্তে লিপ্ত গণতন্ত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাবিরোধী একটি চক্র ষড়যন্ত্রমূলকভাবে কুয়েট ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে। উপাচার্যকে হেনস্তা করা তাদের সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ, যা ছাত্রলীগের ফ্যাসিবাদী আচরণেরই পুনরাবৃত্তি।’

ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ কুয়েট উপাচার্যের ওপর সহিংস আক্রমণের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেন এবং দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানান।