শিরোনাম :
Logo যুক্তরাষ্ট্রের সব নাগরিক ও সেনা এখন ‘বৈধ লক্ষ্যবস্তু’: ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন Logo মার্কিন হামলার পর প্রথম প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী Logo আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু Logo ১০ মাস ধরে মিথ্যা অভিযোগে কারাগারে দিলীপ Logo আইএসআইর এজেন্ট থেকে আমাকে হঠাৎ করে র-এর এজেন্ট বলা হচ্ছে: রুমিন ফারহানা Logo ট্রাম্পের দাবি ‘বিস্ময়কর সাফল্য’, ইরান বলছে উল্টো কথা Logo ‘তেহরানের নির্দেশ ছাড়াই ইরানের মিত্ররা হামলা চালাতে পারে’ Logo দামুড়হুদায় পূর্ব বিরোধের জেরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ Logo দর্শনার রেল কলোনীর ডলি খাতুন আটক Logo পঞ্চগড়ে মাদ্রাসা শিক্ষক কর্তৃক ছাত্র বালাৎকারের অভিযোগ, রাতের আঁধারে মিমাংসা

বিনামূল্যে পিপিআর রোগের টিকা প্রদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৫:১৯:২৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪
  • ৭২৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ছাগল-ভেড়ার ভাইরাসজনিত প্রাণঘাতী পিপিআর রোগ প্রতিরোধে টিকাদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় সদর উপজেলা প্রাণীসম্পদ অফিসের আয়োজনে সদর উপজেলার মোমিনপুর ইউনিয়ন পরিষদে টিকাদানের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।

পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. সাহাবুদ্দিন। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্রের উপপরিচালক আ.হা.ম শামিমুজ্জামান, চুয়াডাঙ্গা সরকারি ছাগল উন্নয়ন খামারের ব্যবস্থাপক আরমান আলী ও মোমিনপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আশাদুল ইসলাম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সাহাবুদ্দিন বলেন, ভাইরাসজনিত ছোঁয়াচে পিপিআর রোগে আক্রান্ত ছাগল-ভেড়া গুরুতর ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় মৃত্যুর মুখে পতিত হয়। পিপিআর নির্মূল এবং ক্ষুরারোগ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি ছাগল-ভেড়াকে পর্যায়ক্রমে টিকা প্রদানের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধের সক্ষমতা তৈরি করা হবে। এ সময় তিনি আরো বলেন, জেলার ৪টি উপজেলা ও ৪টি পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ড পর্যায়ে ক্যাম্পেইন ও ইউনিয়নের সকল এলাকায় ভ্যাক্সিন টিম ওয়ার্ড ভিত্তিক ক্যাম্পিংয়ের মাধ্যমে পিপিআর রোগের ফ্রি ভ্যাক্সিন দেয়া হবে। তিনি টিকাদান কার্যক্রমে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

জেলার ৪টি উপজেলায় মোট ৫লাখ ৬০ হাজার ছাগল-ভেড়ার ভ্যাকসিন প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ১ লাখ ৩০ হাজার, আলমডাঙ্গায় ১ লাখ ৭০ হাজার, দামুড়হুদায় ১ লাখ ৪০ হাজার ও জীবননগরে ১ লাখ ২০ হাজার।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্রের সব নাগরিক ও সেনা এখন ‘বৈধ লক্ষ্যবস্তু’: ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন

বিনামূল্যে পিপিআর রোগের টিকা প্রদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন

আপডেট সময় : ০৫:১৯:২৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক:

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ছাগল-ভেড়ার ভাইরাসজনিত প্রাণঘাতী পিপিআর রোগ প্রতিরোধে টিকাদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় সদর উপজেলা প্রাণীসম্পদ অফিসের আয়োজনে সদর উপজেলার মোমিনপুর ইউনিয়ন পরিষদে টিকাদানের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।

পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. সাহাবুদ্দিন। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্রের উপপরিচালক আ.হা.ম শামিমুজ্জামান, চুয়াডাঙ্গা সরকারি ছাগল উন্নয়ন খামারের ব্যবস্থাপক আরমান আলী ও মোমিনপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আশাদুল ইসলাম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সাহাবুদ্দিন বলেন, ভাইরাসজনিত ছোঁয়াচে পিপিআর রোগে আক্রান্ত ছাগল-ভেড়া গুরুতর ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় মৃত্যুর মুখে পতিত হয়। পিপিআর নির্মূল এবং ক্ষুরারোগ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি ছাগল-ভেড়াকে পর্যায়ক্রমে টিকা প্রদানের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধের সক্ষমতা তৈরি করা হবে। এ সময় তিনি আরো বলেন, জেলার ৪টি উপজেলা ও ৪টি পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ড পর্যায়ে ক্যাম্পেইন ও ইউনিয়নের সকল এলাকায় ভ্যাক্সিন টিম ওয়ার্ড ভিত্তিক ক্যাম্পিংয়ের মাধ্যমে পিপিআর রোগের ফ্রি ভ্যাক্সিন দেয়া হবে। তিনি টিকাদান কার্যক্রমে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

জেলার ৪টি উপজেলায় মোট ৫লাখ ৬০ হাজার ছাগল-ভেড়ার ভ্যাকসিন প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ১ লাখ ৩০ হাজার, আলমডাঙ্গায় ১ লাখ ৭০ হাজার, দামুড়হুদায় ১ লাখ ৪০ হাজার ও জীবননগরে ১ লাখ ২০ হাজার।