শিরোনাম :
Logo সদ্য নির্বাচিত বোদা উপজেলা বিএনপির সভাপতিকে শোকজ Logo রেজিস্ট্রারের কাছে অভিযোগ দিতে যেয়ে হেনস্তার শিকার জবি শিক্ষার্থী Logo ইবিতে রিপোর্টার্স ইউনিটির কমিটিতে নতুন নেতৃত্ব Logo অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি জিরো টলারেন্স ;বেরোবি উপাচার্য Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে পাবিপ্রবিতে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন Logo খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি নির্বাচন ২০২৫ এর কমিশন গঠন ও তফসিল ঘোষণা Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের অনশন Logo কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশন—ইবি শিক্ষার্থীদের একাত্মতা Logo জাবিতে “সংগ্রামের শত রঙ” নামে জুলাই-বিপ্লবের আলোকচিত্র প্রদর্শনী Logo শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় ছাত্রদল

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে ‘মাথার খুলি’, কালীপুজোর পরেই ‘মৃতের হানা’

  • আপডেট সময় : ০৭:৫২:৫৬ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১২ অক্টোবর ২০১৮
  • ৭৬৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মানুষের মাথার খুলির আকারের একটি ধুমকেতু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে। কালীপুজোর পরেই এই মৃত ধুমকেতু পৃথিবীর পাশ দিয়ে উড়ে যাবে বলেই দাবি নাসার বিজ্ঞানীদের।

মহাকাশের এই ‘পাথর’টিকে প্রথম দেখে হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দল। ২০১৫ সালের ১০ অক্টোবর এই ধুমকেতুটিকে যখন দেখা যায়, তার নাম দেওয়া হয় ‘অ্যাস্ট্রয়েড২০১৫ টিবি১৪৫’।

তখন নাসা এই মৃত ধুমকেতুটির নাম দিয়েছে ‘গ্রেট পাম্পকিন’ বা ‘বড় কুমড়ো’। কারণ সে বছর পাশ্চাত্যের হ্যালোয়িন উৎসবের সময় এই মৃত ধুমকেতুটি পৃথিবী থেকে প্রায় ৫ লক্ষ কিলোমিটার দূর দিয়ে উড়ে গিয়েছিল।

এ বছর আবার ১১ নভেম্বর সেই মাথার খুলির মতো আকারের ধুমকেতুটি পৃথিবীর পাশ দিয়ে উড়ে যাবে বলেই জানাচ্ছে নাসা।

নাসার যে সব বিজ্ঞানী বিশেষ টেলিস্কোপ দিয়ে এই ধুমকেতুটিকে দেখেছেন, তাঁরা বলছেন সূর্যের চারিদিকে ঘোরার ফলে ধুমকেতুটির গা থেকে বরফের আস্তরণ খসে গেছে। ২০১৫ সালে এই মৃত ধুমকেতুটিকে দেখে নাসা বলেছিল এটি ২০০০ ফুট চওড়া।

তবে ২০১৮ সালের পরে আগামী ৭০ বছরে এটির আর পৃথিবীর ধারে কাছে আসবে না বলেই বিজ্ঞানীদের হিসেব।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সদ্য নির্বাচিত বোদা উপজেলা বিএনপির সভাপতিকে শোকজ

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে ‘মাথার খুলি’, কালীপুজোর পরেই ‘মৃতের হানা’

আপডেট সময় : ০৭:৫২:৫৬ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১২ অক্টোবর ২০১৮

নিউজ ডেস্ক:

মানুষের মাথার খুলির আকারের একটি ধুমকেতু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে। কালীপুজোর পরেই এই মৃত ধুমকেতু পৃথিবীর পাশ দিয়ে উড়ে যাবে বলেই দাবি নাসার বিজ্ঞানীদের।

মহাকাশের এই ‘পাথর’টিকে প্রথম দেখে হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দল। ২০১৫ সালের ১০ অক্টোবর এই ধুমকেতুটিকে যখন দেখা যায়, তার নাম দেওয়া হয় ‘অ্যাস্ট্রয়েড২০১৫ টিবি১৪৫’।

তখন নাসা এই মৃত ধুমকেতুটির নাম দিয়েছে ‘গ্রেট পাম্পকিন’ বা ‘বড় কুমড়ো’। কারণ সে বছর পাশ্চাত্যের হ্যালোয়িন উৎসবের সময় এই মৃত ধুমকেতুটি পৃথিবী থেকে প্রায় ৫ লক্ষ কিলোমিটার দূর দিয়ে উড়ে গিয়েছিল।

এ বছর আবার ১১ নভেম্বর সেই মাথার খুলির মতো আকারের ধুমকেতুটি পৃথিবীর পাশ দিয়ে উড়ে যাবে বলেই জানাচ্ছে নাসা।

নাসার যে সব বিজ্ঞানী বিশেষ টেলিস্কোপ দিয়ে এই ধুমকেতুটিকে দেখেছেন, তাঁরা বলছেন সূর্যের চারিদিকে ঘোরার ফলে ধুমকেতুটির গা থেকে বরফের আস্তরণ খসে গেছে। ২০১৫ সালে এই মৃত ধুমকেতুটিকে দেখে নাসা বলেছিল এটি ২০০০ ফুট চওড়া।

তবে ২০১৮ সালের পরে আগামী ৭০ বছরে এটির আর পৃথিবীর ধারে কাছে আসবে না বলেই বিজ্ঞানীদের হিসেব।