শিরোনাম :

মেহেরপুররের আশরাফপুরে নদীর বাধঁ অপসারণ ॥ ১০ হাজার টাকা জরিমানা

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ১২:১৬:৪১ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২ আগস্ট ২০১৮
  • ৭২৪ বার পড়া হয়েছে

মাসুদ রানা, মেহেরপুর ॥ মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর ও নূরপুর গ্রামের ভৈরব নদে অবৈধ বাঁেশর বেড়া দিয়ে বাধ অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। বুধবার দুপুরে সদরের সহকারি কমিশনার (ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সামিউল ইসলাম এ অভিযান পরিচালন করেন। একই সঙ্গে একই উপজেলার নুরপুর গ্রামের মফিজ উদ্দিনের ছেলে বাদশা এবং আশরাফপুর গ্রামের হায়াতুল ইসলামের ছেলে মিজারুল ইসলামের ৫ হাজার করে ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এসময় সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মীর মোঃ জাকির হোসেন, খামার ব্যবস্থাক ড. মোঃ আসাদ্দুজামান উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সামিউল ইসলাম জানান, সাবেক জেলা প্রশাসক পরিমল সিংহ স্যারকে নিয়ে অভিযানে গেলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। পুনরায় বুধবার অভিযান চালিয়ে নুরপুর গ্রামের বাদশা ও আশরাফপুর গ্রামের মিজারুলকে আটক করে এসিল্যান্ড অফিসে নেওয়া হয় এবং আশরাফপুর থেকে প্রায় এক কিলোমিটার নদীতে যতগুলো বাঁধ রয়েছে সবগুলো অপসারণ করা হয়।
তিনি বলেন, মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষন আইন-১৯৫০ এর আওতায় দোষী সাব্যস্থ্য করে বাঁধগুলো ভেঙ্গে দেওয়া হয় এবং দুজনের জরিমানা করা হয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বিপুল সংখ্যক মুসল্লীর অংশগ্রহণে চাঁদপুরে জাকের পার্টির ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

মেহেরপুররের আশরাফপুরে নদীর বাধঁ অপসারণ ॥ ১০ হাজার টাকা জরিমানা

আপডেট সময় : ১২:১৬:৪১ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২ আগস্ট ২০১৮

মাসুদ রানা, মেহেরপুর ॥ মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর ও নূরপুর গ্রামের ভৈরব নদে অবৈধ বাঁেশর বেড়া দিয়ে বাধ অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। বুধবার দুপুরে সদরের সহকারি কমিশনার (ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সামিউল ইসলাম এ অভিযান পরিচালন করেন। একই সঙ্গে একই উপজেলার নুরপুর গ্রামের মফিজ উদ্দিনের ছেলে বাদশা এবং আশরাফপুর গ্রামের হায়াতুল ইসলামের ছেলে মিজারুল ইসলামের ৫ হাজার করে ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এসময় সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মীর মোঃ জাকির হোসেন, খামার ব্যবস্থাক ড. মোঃ আসাদ্দুজামান উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সামিউল ইসলাম জানান, সাবেক জেলা প্রশাসক পরিমল সিংহ স্যারকে নিয়ে অভিযানে গেলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। পুনরায় বুধবার অভিযান চালিয়ে নুরপুর গ্রামের বাদশা ও আশরাফপুর গ্রামের মিজারুলকে আটক করে এসিল্যান্ড অফিসে নেওয়া হয় এবং আশরাফপুর থেকে প্রায় এক কিলোমিটার নদীতে যতগুলো বাঁধ রয়েছে সবগুলো অপসারণ করা হয়।
তিনি বলেন, মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষন আইন-১৯৫০ এর আওতায় দোষী সাব্যস্থ্য করে বাঁধগুলো ভেঙ্গে দেওয়া হয় এবং দুজনের জরিমানা করা হয়েছে।