প্রধান এবং সহকারী শিক্ষকে ব্যাপক বৈষম্য !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:০৯:৫০ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৭ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৫৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্রধান শিক্ষক এবং সহকারী শিক্ষকের মধ্যে নানাক্ষেত্রে ব্যাপক বৈষম্য বিরাজমান আছে দাবি করে শিগগিরই এগুলো দূর করা না হলে গণ-অনশনের হুমকি দিয়েছেন সহকারী শিক্ষকরা।

গত শুক্রবার ‘বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজ’ এর নেতৃবৃন্দ এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি তুলে ধরেন।
বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসেসিয়েশনে (ক্র্যাব) সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক গাজীউল হক চৌধুরী লিখিত বক্তব্যে বলেন, প্রধান শিক্ষকদের পদোন্নতি দিয়ে ১০ম গ্রেডে বেতন নির্ধারণসহ দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটের মর্যাদা দেওয়া অথচ সহকারী শিক্ষকদের ১১ গ্রেডে বেতন দেওয়া, সহকারী শিক্ষক পদকে এন্ট্রি পদ ধরে পরিচালক পর্যন্ত সর্বস্তরে দ্রুততম সময়ের মধ্যে শতভাগ পদোন্নতি দেওয়া, সমাপনী পরীক্ষা ছাড়া বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ সব পরীক্ষা বিদ্যালয়ভিত্তিক প্রশ্নপত্র তৈরি, পরীক্ষা পদ্ধতি চালু করাসহ আরো কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। এসব দাবি সরকারপ্রণীত জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকেই করা হচ্ছে।

লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, ‘উল্লিখিত দাবিগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকার উদ্যোগ না নিলে ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালনের পর ১৬ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে উপজেলা, জেলা ও মহানগরের নেতৃবৃন্দ পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের একত্রিত করে সভা করবে। ১৯ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করা হবে।

এ সময় সমিতির সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম তোতাসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৫৩ রানে গুটিয়ে দিয়েও অস্বস্তিতে অস্ট্রেলিয়া

প্রধান এবং সহকারী শিক্ষকে ব্যাপক বৈষম্য !

আপডেট সময় : ০২:০৯:৫০ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৭ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

প্রধান শিক্ষক এবং সহকারী শিক্ষকের মধ্যে নানাক্ষেত্রে ব্যাপক বৈষম্য বিরাজমান আছে দাবি করে শিগগিরই এগুলো দূর করা না হলে গণ-অনশনের হুমকি দিয়েছেন সহকারী শিক্ষকরা।

গত শুক্রবার ‘বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজ’ এর নেতৃবৃন্দ এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি তুলে ধরেন।
বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসেসিয়েশনে (ক্র্যাব) সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক গাজীউল হক চৌধুরী লিখিত বক্তব্যে বলেন, প্রধান শিক্ষকদের পদোন্নতি দিয়ে ১০ম গ্রেডে বেতন নির্ধারণসহ দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটের মর্যাদা দেওয়া অথচ সহকারী শিক্ষকদের ১১ গ্রেডে বেতন দেওয়া, সহকারী শিক্ষক পদকে এন্ট্রি পদ ধরে পরিচালক পর্যন্ত সর্বস্তরে দ্রুততম সময়ের মধ্যে শতভাগ পদোন্নতি দেওয়া, সমাপনী পরীক্ষা ছাড়া বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ সব পরীক্ষা বিদ্যালয়ভিত্তিক প্রশ্নপত্র তৈরি, পরীক্ষা পদ্ধতি চালু করাসহ আরো কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। এসব দাবি সরকারপ্রণীত জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকেই করা হচ্ছে।

লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, ‘উল্লিখিত দাবিগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকার উদ্যোগ না নিলে ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালনের পর ১৬ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে উপজেলা, জেলা ও মহানগরের নেতৃবৃন্দ পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের একত্রিত করে সভা করবে। ১৯ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করা হবে।

এ সময় সমিতির সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম তোতাসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।