শিরোনাম :
Logo শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় ছাত্রদল Logo আমরণ অনশনে বসেছেন হাবিপ্রবি শিক্ষার্থী কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবি Logo শেরপুরে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৫ লক্ষ টাকার চেক প্রদান Logo পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালো ৬ বছরের শিশু জিদান Logo কুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে নোবিপ্রবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ। Logo ড. ইউনূসের নামে দুদকের মামলা বাতিল Logo কৃষিবিদদের বৈষম্য নিরসনে ৫ দফা দাবি প্রদান রাবি শিক্ষার্থীদের Logo বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের ‘রেড নোটিশ’ জারি Logo শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনার পরও অনশনে অনড় কুয়েট শিক্ষার্থীরা Logo জাল ভিসা নিয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দূতাবাসের

অত্যাধিক মানসিক চাপ থেকে হতে পারে সিজোফ্রেনিয়া !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:২১:৩৯ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৭ মে ২০১৭
  • ৭৪৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

পরিবারের কেউ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হলে চিকিৎসা করানোর আগে সমস্যা লুকোতেই ব্যস্ত হয়ে পড়েন সদস্যরা। এমনই এক কঠিন মানসিক সমস্যা সিজোফ্রেনিয়া।

প্রাথমিক পর্যায়ে সিজোফ্রেনিয়ার চিকিৎসা না করানো হলে তা ক্রনিক সমস্যা হয়ে উঠতে পারে। মানসিক রোগ সম্পর্কে ধারণায় স্বচ্ছতার অভাব থাকায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই চরম অবস্থায় পৌঁছে যায় সিজোফ্রেনিয়া। এই রোগে আক্রান্তের ভাবনা-চিন্তা, অনুভূতি, কাজের উপর প্রভাব ফেলে।

ঠিক কী কারণে কেউ সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত হন তার কোন নির্দিষ্ট কারণ এখনও খুঁজে পাননি বিজ্ঞানীরা। কোন অভিজ্ঞতার ফলে অত্যাধিক মানসিক চাপ থেকে এই সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া বংশগত কারণ, মস্তিষ্কে রাসায়নিকের ভারসাম্যের অভাব, অনেক সময় ভয়াবহ ভাইরাল ইনফেকশন থেকেও হতে পারে সিজোফ্রেনিয়া।

যে কোনও বয়সের মানুষই সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারেন। সাধারণত ১৬-৩০ বছর বয়সের মধ্যেই এই রোগের প্রথম লক্ষণ দেখা যায়। পুরুষদের ক্ষেত্রে তুলনামূলক কম বয়সেই প্রথম লক্ষণ ধরা পড়ে।

এখন পর্যন্ত সিজোফ্রেনিয়া নিরাময়ের কোন উপায় বের করতে পারেননি মনোবিদরা। তবে ওষুধের সাহায্যে রোগের লক্ষণ ও প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাই যত কম বয়সে রোগ ধরা পড়ে ও চিকিৎসা শুরু যায়, ততই ভাল।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় ছাত্রদল

অত্যাধিক মানসিক চাপ থেকে হতে পারে সিজোফ্রেনিয়া !

আপডেট সময় : ০২:২১:৩৯ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৭ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

পরিবারের কেউ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হলে চিকিৎসা করানোর আগে সমস্যা লুকোতেই ব্যস্ত হয়ে পড়েন সদস্যরা। এমনই এক কঠিন মানসিক সমস্যা সিজোফ্রেনিয়া।

প্রাথমিক পর্যায়ে সিজোফ্রেনিয়ার চিকিৎসা না করানো হলে তা ক্রনিক সমস্যা হয়ে উঠতে পারে। মানসিক রোগ সম্পর্কে ধারণায় স্বচ্ছতার অভাব থাকায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই চরম অবস্থায় পৌঁছে যায় সিজোফ্রেনিয়া। এই রোগে আক্রান্তের ভাবনা-চিন্তা, অনুভূতি, কাজের উপর প্রভাব ফেলে।

ঠিক কী কারণে কেউ সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত হন তার কোন নির্দিষ্ট কারণ এখনও খুঁজে পাননি বিজ্ঞানীরা। কোন অভিজ্ঞতার ফলে অত্যাধিক মানসিক চাপ থেকে এই সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া বংশগত কারণ, মস্তিষ্কে রাসায়নিকের ভারসাম্যের অভাব, অনেক সময় ভয়াবহ ভাইরাল ইনফেকশন থেকেও হতে পারে সিজোফ্রেনিয়া।

যে কোনও বয়সের মানুষই সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারেন। সাধারণত ১৬-৩০ বছর বয়সের মধ্যেই এই রোগের প্রথম লক্ষণ দেখা যায়। পুরুষদের ক্ষেত্রে তুলনামূলক কম বয়সেই প্রথম লক্ষণ ধরা পড়ে।

এখন পর্যন্ত সিজোফ্রেনিয়া নিরাময়ের কোন উপায় বের করতে পারেননি মনোবিদরা। তবে ওষুধের সাহায্যে রোগের লক্ষণ ও প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাই যত কম বয়সে রোগ ধরা পড়ে ও চিকিৎসা শুরু যায়, ততই ভাল।