শিরোনাম :
Logo বীরগঞ্জে বীজ ডিলার ও কৃষক সমাবেশ Logo হাবিপ্রবিতে প্রথম ধাপের ভর্তি সম্পন্ন হয়েছে ৬৭.৭৫ শতাংশ। Logo রাবিতে আন্তঃকলেজ সাঁতার প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল Logo পাক-ভারত যুদ্ধবিরতি ট্রাম্পের মধ্যস্থতা ছাড়াই হয়েছে, দাবি জয়শঙ্করের Logo হাসিনার নির্বাচনি হলফনামায় গরমিল: ব্যবস্থা নিতে ইসিকে দুদকের চিঠি Logo ১৫০ ব্যবসায়ী প্রতিনিধি নি‌য়ে ঢাকায় আসছেন চীনা বাণিজ্যমন্ত্রী Logo বাঁচতে চায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ধর্মীয় শিক্ষক আঃ ছাত্তার Logo নতুন হারে মহার্ঘ ভাতা, কোন গ্রেডে কত বাড়ছে? Logo এবার মশার শরীরে ম্যালেরিয়ার ওষুধ! গবেষকদের যুগান্তকারী আবিষ্কার Logo পঞ্চগড়ে ভারতীয় পুশ-ইন, নারী-শিশুসহ ২১ বাংলাদেশিকে সীমান্তে ফেরত

বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়েও অনেক কোম্পানির দর!

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:০৯:৫০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৭৭৬ বার পড়া হয়েছে
নিউজ ডেস্ক:
তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারদর কোনো নির্দিষ্ট দরে স্থির থাকে না। লভ্যাংশ বা অন্য কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য বা বাজারের লেনদেনের ধরনে পরিবর্তনের ফলে শেয়ারের চাহিদার তারতম্য হয়। সেটির ওপর নির্ভর করে বাড়ে বা কমে বাজারদর। এভাবে কখনও কোনো শেয়ার বছরের সর্বোচ্চ দরে ওঠে অথবা কখনও কেনাবেচা হয় সর্বনিম্ন দরে। গত নভেম্বর থেকে দেশের দুই শেয়ারবাজারে বাড়ছে অধিকাংশ শেয়ারের দর। লেনদেনও উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এ অবস্থার মধ্যেও কিছু শেয়ার বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে বা এর কাছাকাছি মূল্যে কেনাবেচা হচ্ছে।

বর্তমানে বছরের সর্বনিম্ন দরে বা তার কাছাকাছি দরে কেনাবেচা হচ্ছে এমন শেয়ারের সংখ্যা কম নয়। এমনই কিছু শেয়ারের তালিকা দেওয়া হলো। এ ক্ষেত্রে বছরের সর্বনিম্ন দরের তুলনায় সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পার্থক্যকে এবং টাকার অঙ্কের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ টাকার পার্থক্যকে বিবেচনায় নিয়ে এ তালিকা করা হয়েছে।
তালিকা দুটি পর্যালোচনায় দেখা যায়, বছরের সর্বনিম্ন দরের তুলনায় সর্বশেষ বাজারদরের পার্থক্যের (শতাংশের ভিত্তিতে) ক্ষেত্রে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর সবগুলোই আছে। পাশাপাশি দেশীয় কিছু কোম্পানির শেয়ার আছে যেগুলোর বাজারদরও তুলনামূলক বেশি। অন্যদিকে টাকার অঙ্কে এ পার্থক্য বিবেচনায় নিয়ে যে তালিকা করা হয়েছে তাতে বস্ত্র খাতের কোম্পানির প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে।

গত বছরের ডিসেম্বর থেকে গত মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত রেনেটার শেয়ারদর ১ হাজার ২০০ টাকার কাছাকাছি থেকে ওঠানামা করেছে। ৮৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ডডেট শেষে দর সংশোধন হয়ে ১ হাজার ১০০ টাকায় নেমেছিল। এরপর শেয়ারটির দর এ দরের কাছাকাছি কেনাবেচা হয়েছে। গত নভেম্বর শেষে তা ১ হাজার ৮০ টাকাতে কেনাবেচা হয়। লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ডডেট শেষে গত নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে স্কয়ার ফার্মার শেয়ারদর সংশোধন হয়। এটি এখন আড়াইশ’ টাকার নিচে কেনাবেচা হচ্ছে।

জ্বালানি খাতের শেয়ার সিভিও পেট্রোক্যামিকেলের শেয়ারদর গত এক বছরের সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর থেকে শেয়ারটির দর কমছে। ওই সময় শেয়ারটি স্মরণকালের সর্বোচ্চ দর ৯০০ টাকা ছাড়িয়েছিল। এখন শেয়ারটির দর ২০০ টাকার নিচে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বীরগঞ্জে বীজ ডিলার ও কৃষক সমাবেশ

বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়েও অনেক কোম্পানির দর!

আপডেট সময় : ১২:০৯:৫০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৬
নিউজ ডেস্ক:
তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারদর কোনো নির্দিষ্ট দরে স্থির থাকে না। লভ্যাংশ বা অন্য কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য বা বাজারের লেনদেনের ধরনে পরিবর্তনের ফলে শেয়ারের চাহিদার তারতম্য হয়। সেটির ওপর নির্ভর করে বাড়ে বা কমে বাজারদর। এভাবে কখনও কোনো শেয়ার বছরের সর্বোচ্চ দরে ওঠে অথবা কখনও কেনাবেচা হয় সর্বনিম্ন দরে। গত নভেম্বর থেকে দেশের দুই শেয়ারবাজারে বাড়ছে অধিকাংশ শেয়ারের দর। লেনদেনও উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এ অবস্থার মধ্যেও কিছু শেয়ার বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে বা এর কাছাকাছি মূল্যে কেনাবেচা হচ্ছে।

বর্তমানে বছরের সর্বনিম্ন দরে বা তার কাছাকাছি দরে কেনাবেচা হচ্ছে এমন শেয়ারের সংখ্যা কম নয়। এমনই কিছু শেয়ারের তালিকা দেওয়া হলো। এ ক্ষেত্রে বছরের সর্বনিম্ন দরের তুলনায় সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পার্থক্যকে এবং টাকার অঙ্কের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ টাকার পার্থক্যকে বিবেচনায় নিয়ে এ তালিকা করা হয়েছে।
তালিকা দুটি পর্যালোচনায় দেখা যায়, বছরের সর্বনিম্ন দরের তুলনায় সর্বশেষ বাজারদরের পার্থক্যের (শতাংশের ভিত্তিতে) ক্ষেত্রে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর সবগুলোই আছে। পাশাপাশি দেশীয় কিছু কোম্পানির শেয়ার আছে যেগুলোর বাজারদরও তুলনামূলক বেশি। অন্যদিকে টাকার অঙ্কে এ পার্থক্য বিবেচনায় নিয়ে যে তালিকা করা হয়েছে তাতে বস্ত্র খাতের কোম্পানির প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে।

গত বছরের ডিসেম্বর থেকে গত মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত রেনেটার শেয়ারদর ১ হাজার ২০০ টাকার কাছাকাছি থেকে ওঠানামা করেছে। ৮৫ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ডডেট শেষে দর সংশোধন হয়ে ১ হাজার ১০০ টাকায় নেমেছিল। এরপর শেয়ারটির দর এ দরের কাছাকাছি কেনাবেচা হয়েছে। গত নভেম্বর শেষে তা ১ হাজার ৮০ টাকাতে কেনাবেচা হয়। লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ডডেট শেষে গত নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে স্কয়ার ফার্মার শেয়ারদর সংশোধন হয়। এটি এখন আড়াইশ’ টাকার নিচে কেনাবেচা হচ্ছে।

জ্বালানি খাতের শেয়ার সিভিও পেট্রোক্যামিকেলের শেয়ারদর গত এক বছরের সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর থেকে শেয়ারটির দর কমছে। ওই সময় শেয়ারটি স্মরণকালের সর্বোচ্চ দর ৯০০ টাকা ছাড়িয়েছিল। এখন শেয়ারটির দর ২০০ টাকার নিচে।