শিরোনাম :
Logo ষোলো বছরে গণমাধ্যমের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হবে: তথ্য উপদেষ্টা Logo সরকার পরিকল্পিতভাবে বিএনপি নেতাদের জেলে আটক রাখছে: রিজভী Logo বিএনপি সবসময় গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী: মির্জা ফখরুল Logo গণমাধ্যম বন্ধের পক্ষে নই, আমরা এর ভেতরে থাকা ফ্যাসিজমের বিরুদ্ধে: নাহিদ Logo কুয়েতে কোরবানির ঈদের ছুটি ঘোষণা, ঈদ কবে? Logo ‘পারমাণবিকসহ পূর্ণ শক্তি প্রয়োগ হবে’ রাশিয়ায় জানালেন পাক রাষ্ট্রদূত Logo টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট Logo ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দর লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা Logo হ্যাকড হওয়া ফেসবুক পেজ উদ্ধারে চেষ্টা চালাচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় Logo তিতাস থেকে তারাপুর—প্রযুক্তি, বিনিয়োগ ও রাজনৈতিক সদিচ্ছায় খুলতে পারে নতুন অর্থনৈতিক দ্বার

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: নিরাপত্তা উপদেষ্টা

বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান জানিয়েছেন, রাখাইন রাজ্যে মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, ‘প্রতিবেশী যেই হোক, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ও সম্পর্ক বজায় রাখা দরকার। এখন আমাদের প্রতিবেশী আরাকান আর্মি, তাই ওয়ার্কিং লেভেলে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছি।’

রোববার রাজধানীতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিষয়ক এক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি। এসময় খলিলুর রহমান আরও জানান, রাখাইনে একটি মানবিক করিডোর চালুর প্রস্তাবনা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তবে এখনো এ বিষয়ে কোনো চুক্তি বা আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত হয়নি। তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘ এই করিডর পরিচালনা করবে, এর মাধ্যমে খাদ্য ও ত্রাণ সরবরাহ হবে—কোনোভাবেই অস্ত্র নয়। এই উদ্যোগ রাখাইনে নিরাপদ পরিস্থিতি তৈরিতে সহায়ক হবে।’

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের জন্য মিয়ানমার মানে রাখাইন। এটি একটি বাস্তবতা। রাখাইনে আরাকান আর্মি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে অবস্থান করছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।’

ট্যাগস :

ষোলো বছরে গণমাধ্যমের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হবে: তথ্য উপদেষ্টা

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: নিরাপত্তা উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ১২:৫৬:২১ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৪ মে ২০২৫

বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান জানিয়েছেন, রাখাইন রাজ্যে মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, ‘প্রতিবেশী যেই হোক, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ও সম্পর্ক বজায় রাখা দরকার। এখন আমাদের প্রতিবেশী আরাকান আর্মি, তাই ওয়ার্কিং লেভেলে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছি।’

রোববার রাজধানীতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিষয়ক এক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি। এসময় খলিলুর রহমান আরও জানান, রাখাইনে একটি মানবিক করিডোর চালুর প্রস্তাবনা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তবে এখনো এ বিষয়ে কোনো চুক্তি বা আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত হয়নি। তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘ এই করিডর পরিচালনা করবে, এর মাধ্যমে খাদ্য ও ত্রাণ সরবরাহ হবে—কোনোভাবেই অস্ত্র নয়। এই উদ্যোগ রাখাইনে নিরাপদ পরিস্থিতি তৈরিতে সহায়ক হবে।’

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের জন্য মিয়ানমার মানে রাখাইন। এটি একটি বাস্তবতা। রাখাইনে আরাকান আর্মি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে অবস্থান করছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।’