সাবেক এনআইডি ডিজি সালেহ উদ্দিনের এনআইডি ‘ব্লকড’

  • নীলকন্ঠ অনলাইন নীলকন্ঠ অনলাইন
  • আপডেট সময় : ০৪:১৫:১৬ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
  • ৭৪৫ বার পড়া হয়েছে

দুর্নীতির অভিযোগে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) অনুবিভাগের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন ও তার স্ত্রীর এনআইডি ব্লক করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। একইসঙ্গে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

ইসি সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশনের অনুমোদনের ভিত্তিতে কমিশনের আইটি শাখা এই পদক্ষেপ নেয়। বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে করা হয়েছে।

দুদকের উপপরিচালক মো. সাইদুজ্জামান কর্তৃক পাঠানো আবেদনে বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ)-এর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এনআইডি বিভাগের সাবেক ডিজি সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন এবং আরও একজনের বিরুদ্ধে এনআইডি ব্লক এবং বিদেশ যাত্রা নিষেধাজ্ঞার আবেদন করা হয়। দুদক জনস্বার্থে এই আবেদনের প্রেক্ষিতে পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

সালেহ উদ্দিন এনআইডি বিভাগের মহাপরিচালক থাকাকালীন সময়ে স্মার্টকার্ড সরবরাহ-সংক্রান্ত বিতর্কিত ফরাসি প্রতিষ্ঠান অবার্থারের সঙ্গে চুক্তি করেন। যারা নির্ধারিত সময়মতো কার্ড সরবরাহে ব্যর্থ হয়। এর ফলে নির্বাচন কমিশনকে এখনও জটিলতা ও দায়ভারের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

ট্যাগস :

সাবেক এনআইডি ডিজি সালেহ উদ্দিনের এনআইডি ‘ব্লকড’

আপডেট সময় : ০৪:১৫:১৬ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫

দুর্নীতির অভিযোগে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) অনুবিভাগের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন ও তার স্ত্রীর এনআইডি ব্লক করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। একইসঙ্গে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

ইসি সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নির্বাচন কমিশনের অনুমোদনের ভিত্তিতে কমিশনের আইটি শাখা এই পদক্ষেপ নেয়। বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে করা হয়েছে।

দুদকের উপপরিচালক মো. সাইদুজ্জামান কর্তৃক পাঠানো আবেদনে বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ)-এর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এনআইডি বিভাগের সাবেক ডিজি সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন এবং আরও একজনের বিরুদ্ধে এনআইডি ব্লক এবং বিদেশ যাত্রা নিষেধাজ্ঞার আবেদন করা হয়। দুদক জনস্বার্থে এই আবেদনের প্রেক্ষিতে পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

সালেহ উদ্দিন এনআইডি বিভাগের মহাপরিচালক থাকাকালীন সময়ে স্মার্টকার্ড সরবরাহ-সংক্রান্ত বিতর্কিত ফরাসি প্রতিষ্ঠান অবার্থারের সঙ্গে চুক্তি করেন। যারা নির্ধারিত সময়মতো কার্ড সরবরাহে ব্যর্থ হয়। এর ফলে নির্বাচন কমিশনকে এখনও জটিলতা ও দায়ভারের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।