শুক্রবার | ২৮ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী Logo প্রতিষ্ঠার পর থেকে নির্মাণ হয়নি চাঁদপুর সদর হাসপাতালে স্থায়ী মর্গ, জীর্ণ-ভবনে ময়নাতদন্ত Logo চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে তারুণ্যের আলো সামাজিক উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প Logo ফের ভূমিকম্প Logo কচুয়ায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে ৩০টি প্রদর্শনী Logo কুবির বাংলা বিভাগের বাংলা নাটক বিষয়ক প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন Logo মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত Logo মাগুরার শ্রীপুরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী- ২০২৫ এর উদ্বোধন Logo পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় জাতীয় প্রাণীসম্পদ সপ্তাহ ২০২৫ প্রদর্শনী Logo আমরা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করছি: চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের বিএনপির প্রার্থী বাবু খান

হাঁচি নিয়ে না-জানা সব কথাগুলো !

  • আপডেট সময় : ১১:৫০:৪৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮২১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:  প্রায় প্রতিদিনই হাঁচি দিতে দিতে বিরক্ত হয়ে যান অনেকে। শীতকালে এই হাঁচির মাত্রা বাড়ে আরো। কারো কারো ডাস্ট অ্যালার্জিই হয়ে ওঠে সবচেয়ে বড় শত্রু। তবে অদ্ভুত কিছু কারণেও হাঁচি হতে পারে।

 

গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক সময় সূর্যের আলো ও উজ্জ্বল আলো আমাদের নার্ভাস সিস্টেমকে প্রভাবিত করে। আর এতে করে চলতে থাকে হ্যাঁচ্চো হ্যাঁচ্চো।  বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশের বেলায় এমনটা হয়।

 

ঘুমিয়ে পড়লে নাকের প্রায় সব মাংসপেশি নিস্তেজ হয়ে পড়ে। তাই ঘুমের মধ্যে নাকে কোনো ধুলাবালি গেলেও হাঁচি হয় না। এটা তখনি হয়, যখন আপনি গভীর ঘুমে থাকেন।

 

মজার ব্যাপার হলো কখনোই হাঁচি দেওয়া অবস্থায় আপনার চোখ খুলে রাখতে পারবেন না। এটা সম্ভব না। কারণ হলো নাকের ও চোখের স্নায়ু একে অপরের সঙ্গে জড়িত।

 

হাঁচির সঙ্গে যে তরল নাক দিয়ে বের হয়ে আসে, সেগুলো আসলে বাতাসে ভেসে বেড়ানো সব ব্যাকটেরিয়া। এগুলো আবার অন্য কারো শরীরে বা বস্তুতে গিয়ে বাসা বাঁধবে। আর তাই হাঁচি দেওয়ার সময় অবশ্যই নাকে মুখে হাত দেওয়া জরুরি।

 

শুনতে বেখাপ্পা মনে হলেও হাঁচি দিলে আমাদের হার্টবিট বাড়ে না, বরং কমে। কারণ হলো হাঁচি দিলে রক্তচাপ বাড়ে, সে কারণে কমে যায় হৃদস্পন্দন।

 

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী

হাঁচি নিয়ে না-জানা সব কথাগুলো !

আপডেট সময় : ১১:৫০:৪৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:  প্রায় প্রতিদিনই হাঁচি দিতে দিতে বিরক্ত হয়ে যান অনেকে। শীতকালে এই হাঁচির মাত্রা বাড়ে আরো। কারো কারো ডাস্ট অ্যালার্জিই হয়ে ওঠে সবচেয়ে বড় শত্রু। তবে অদ্ভুত কিছু কারণেও হাঁচি হতে পারে।

 

গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক সময় সূর্যের আলো ও উজ্জ্বল আলো আমাদের নার্ভাস সিস্টেমকে প্রভাবিত করে। আর এতে করে চলতে থাকে হ্যাঁচ্চো হ্যাঁচ্চো।  বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশের বেলায় এমনটা হয়।

 

ঘুমিয়ে পড়লে নাকের প্রায় সব মাংসপেশি নিস্তেজ হয়ে পড়ে। তাই ঘুমের মধ্যে নাকে কোনো ধুলাবালি গেলেও হাঁচি হয় না। এটা তখনি হয়, যখন আপনি গভীর ঘুমে থাকেন।

 

মজার ব্যাপার হলো কখনোই হাঁচি দেওয়া অবস্থায় আপনার চোখ খুলে রাখতে পারবেন না। এটা সম্ভব না। কারণ হলো নাকের ও চোখের স্নায়ু একে অপরের সঙ্গে জড়িত।

 

হাঁচির সঙ্গে যে তরল নাক দিয়ে বের হয়ে আসে, সেগুলো আসলে বাতাসে ভেসে বেড়ানো সব ব্যাকটেরিয়া। এগুলো আবার অন্য কারো শরীরে বা বস্তুতে গিয়ে বাসা বাঁধবে। আর তাই হাঁচি দেওয়ার সময় অবশ্যই নাকে মুখে হাত দেওয়া জরুরি।

 

শুনতে বেখাপ্পা মনে হলেও হাঁচি দিলে আমাদের হার্টবিট বাড়ে না, বরং কমে। কারণ হলো হাঁচি দিলে রক্তচাপ বাড়ে, সে কারণে কমে যায় হৃদস্পন্দন।