ফিলিপাইন ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া শুরু !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১১:১৯:৩৪ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০১৭
  • ৭৪১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ফিলিপাইন ও যুক্তরাষ্ট্র আজ সোমবার ম্যানিলায় সীমিত আকারে বার্ষিক সামরিক মহড়া শুরু করেছে। যদিও ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো দুতার্তের ১০ মাসের শাসনকালে দেশটির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক অনেকটাই নড়বড়ে হয়ে গেছে।

দুতার্তে বলেছেন, বিশ্বের সুপারপাওয়ার হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের একচ্ছত্র ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। খবর এএফপি’র। সোমবার ১২ দিনের এই ‘বালিকাতান’ নামের মহড়াটি শুরু হয়েছে। এতে ২০১৫ সালের তুলনায় কম সংখ্যক সৈন্য অংশ নিয়েছে।
দুর্তাতের মার্কিন-পন্থী পূর্বসূরী বেনিগনো অ্যাকুইনোর সময়ে ওই বছরের মহড়াটি অনুষ্ঠিত হয়। ফিলিপাইনের উপকূলীয় প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বাড়ানোই এই মহড়ার লক্ষ্য।

বিগত বছরগুলোতে এই মহড়াকে বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে একটি বড় ধরনের শক্তি প্রদর্শন হিসেবে দেখা হয়েছে। দক্ষিণ চীন সাগরকে নিয়ে ফিলিপাইন ও চীনের মধ্যে বিরোধ চলছে। উভয় দেশই সমুদ্রের এই এলাকাটির মালিকানা দাবি করছে।

ক্ষমতা গ্রহণের পর দুতার্তে আঞ্চলিক বিরোধকে কেন্দ্র করে অ্যাকুইনোর শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে চীনকে চ্যালেঞ্জ করার নীতির সম্পূর্ণ উল্টো পথে চলতে শুরু করেন। তিনি বেইজিংয়ের সঙ্গে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক জোরদারের সিদ্ধান্ত নেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ফিলিপাইন ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া শুরু !

আপডেট সময় : ১১:১৯:৩৪ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ফিলিপাইন ও যুক্তরাষ্ট্র আজ সোমবার ম্যানিলায় সীমিত আকারে বার্ষিক সামরিক মহড়া শুরু করেছে। যদিও ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো দুতার্তের ১০ মাসের শাসনকালে দেশটির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক অনেকটাই নড়বড়ে হয়ে গেছে।

দুতার্তে বলেছেন, বিশ্বের সুপারপাওয়ার হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের একচ্ছত্র ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। খবর এএফপি’র। সোমবার ১২ দিনের এই ‘বালিকাতান’ নামের মহড়াটি শুরু হয়েছে। এতে ২০১৫ সালের তুলনায় কম সংখ্যক সৈন্য অংশ নিয়েছে।
দুর্তাতের মার্কিন-পন্থী পূর্বসূরী বেনিগনো অ্যাকুইনোর সময়ে ওই বছরের মহড়াটি অনুষ্ঠিত হয়। ফিলিপাইনের উপকূলীয় প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বাড়ানোই এই মহড়ার লক্ষ্য।

বিগত বছরগুলোতে এই মহড়াকে বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে একটি বড় ধরনের শক্তি প্রদর্শন হিসেবে দেখা হয়েছে। দক্ষিণ চীন সাগরকে নিয়ে ফিলিপাইন ও চীনের মধ্যে বিরোধ চলছে। উভয় দেশই সমুদ্রের এই এলাকাটির মালিকানা দাবি করছে।

ক্ষমতা গ্রহণের পর দুতার্তে আঞ্চলিক বিরোধকে কেন্দ্র করে অ্যাকুইনোর শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে চীনকে চ্যালেঞ্জ করার নীতির সম্পূর্ণ উল্টো পথে চলতে শুরু করেন। তিনি বেইজিংয়ের সঙ্গে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক জোরদারের সিদ্ধান্ত নেন।