নারী চক্রের ফাঁদ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৪:০১:৪৪ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৭৩৩ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে নারী চক্রের ফাঁদে পড়ে স্বর্ণের দুল খুইয়েছেন সাবিনা খাতুন নামের এক মধ্যবয়সী রোগী। গতকাল রোববার দুপুর ১২টার এক নারী চক্রের ফাঁদে পড়লে তাকে হাসপাতাল থেকে পৌরসভা এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। এসময় কৌশলে তার কান থেকে স্বর্ণের দুল হাতিয়ে নেয়া হয়। ভুক্তভোগী রোগী সাবিনা খাতুন জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার ঘোলদাঁড়ি গ্রামের বাসিন্দা।

তিনি বলেন, বেশ কিছুদিন কোমরের ব্যথা থাকায় সকালে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে এসেছিলেন চিকিৎসার জন্য। হাসপাতালের চিকিৎসকের জন্য অপেক্ষার সময় অপরিচিতা এক নারী তার সঙ্গে বিভিন্ন কথা বলে পরিচিত হন। চিকিৎসায় সাহায্যের কথা বলে সাবিনা খাতুনকে অজ্ঞাত ওই নারী হাসপাতালের পুরোনো ভবনে নিয়ে যায়। তিনি দ্রুত সময়ের মধ্যে সাবিনার বিশ্বাস অর্জন করেন। সাবিনা বলেন, ‘দুপুর ১২টার দিকে আমাকে পৌরসভার পাশে নিয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই অজ্ঞাত নারী সেখান থেকে পালিয়ে যায়। এসময় অসুস্থ হয়ে পড়লে ও কান্না দেখে স্থানীয়রা আমাকে আবার সদর হাসপাতালে নেয়। ’

চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী বলেন, ‘ঘটনাটি সম্পর্কে জেনেছি, তবে থানায় কোনো অভিযোগ হয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ট্যাগস :

সব আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল

নারী চক্রের ফাঁদ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে

আপডেট সময় : ০৪:০১:৪৪ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে নারী চক্রের ফাঁদে পড়ে স্বর্ণের দুল খুইয়েছেন সাবিনা খাতুন নামের এক মধ্যবয়সী রোগী। গতকাল রোববার দুপুর ১২টার এক নারী চক্রের ফাঁদে পড়লে তাকে হাসপাতাল থেকে পৌরসভা এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। এসময় কৌশলে তার কান থেকে স্বর্ণের দুল হাতিয়ে নেয়া হয়। ভুক্তভোগী রোগী সাবিনা খাতুন জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার ঘোলদাঁড়ি গ্রামের বাসিন্দা।

তিনি বলেন, বেশ কিছুদিন কোমরের ব্যথা থাকায় সকালে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে এসেছিলেন চিকিৎসার জন্য। হাসপাতালের চিকিৎসকের জন্য অপেক্ষার সময় অপরিচিতা এক নারী তার সঙ্গে বিভিন্ন কথা বলে পরিচিত হন। চিকিৎসায় সাহায্যের কথা বলে সাবিনা খাতুনকে অজ্ঞাত ওই নারী হাসপাতালের পুরোনো ভবনে নিয়ে যায়। তিনি দ্রুত সময়ের মধ্যে সাবিনার বিশ্বাস অর্জন করেন। সাবিনা বলেন, ‘দুপুর ১২টার দিকে আমাকে পৌরসভার পাশে নিয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই অজ্ঞাত নারী সেখান থেকে পালিয়ে যায়। এসময় অসুস্থ হয়ে পড়লে ও কান্না দেখে স্থানীয়রা আমাকে আবার সদর হাসপাতালে নেয়। ’

চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী বলেন, ‘ঘটনাটি সম্পর্কে জেনেছি, তবে থানায় কোনো অভিযোগ হয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’