শিরোনাম :
Logo ‘আমি কতটা রোমান্টিক, দর্শক এটা বুঝতে পারছেন না’ Logo ‘আমাদের অনেক আগেই বিচ্ছেদ হওয়ার কথা ছিল’ Logo ‘উমামার সব অভিযোগ ফেলে দেওয়ার মতো না, আবার সব গ্রহণ করার মতোও না’ Logo মুরাদনগরের এক উপদেষ্টা এলাকায় আধিপত্য বিস্তারে ব্যস্ত: মির্জা ফখরুল Logo ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর যেভাবে ঠেকানো হয় যুদ্ধ, চাঞ্চল্যকর যেসব তথ্য দিলো কাতার Logo নেতানিয়াহুর চলে যাওয়া উচিত: ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনেট Logo ইনক্রিমেন্ট যুক্ত হলো কি না, দেখবেন যেভাবে Logo এনবিআরের ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান Logo চাঁদপুর জেলা কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসবে ৮১৭ বন্দির মুখে হাসি Logo রাবি সংস্কারে ৯ দফা দাবি প্রশাসনিক ভবন ঘেরাও করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

বাঁশ দিয়ে স্কুলছাত্রকে পিটিয়ে জখম : সংবাদকর্মী লাঞ্চিত

  • rahul raj
  • আপডেট সময় : ১০:৩১:৫৪ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
  • ৭৩০ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গায় ফেসবুক স্ট্যাটাসে মন্তব্য প্রকাশ : স্কুল-কলেজ পড়–য়া দুটি গ্রুপের দ্বন্দ্ব
নিউজ ডেস্ক:চুয়াডাঙ্গা শহরে বেপরোয়া হয়েছে উঠেছে স্কুল-কলেজ পড়–য়া কিছু ছাত্র। ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তারা তৈরি করছে গ্রুপিং। অমুক ভাইয়ের লোক, তমুক ভাইয়ের লোক পরিচয়ে এই সব ছাত্ররা শহরজুড়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ছোট ছোট অপরাধ করতেও ভয় করছে না। নিজেকে একজন ছাত্র পরিচয়ের চেয়ে, কোন রাজনৈতিক দলের নেতা বা কর্মি পরিচয় দিতে এরা বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করছে। এর প্রমাণ হিসেবে বলা যেতে পারে, ফেসবুক স্ট্যাটাসে নিজের মন্তব্য প্রকাশ করায় হামলার শিকার হয়ে আল রাফি নামের এক স্কুলছাত্রের জখম ও একই ঘটনার সংবাদ সংগ্রহকালে বখাটেদের হাতে শারীরিকভাবে স্থানীয় পত্রিকার এক সংবাদকর্মী লাঞ্চিত হওয়ার ঘটনা। গতকাল বুধবার রাত ৭টার দিকে প্রথমে চুয়াডাঙ্গা ভিজে স্কুলের সামনে স্কুলছাত্রকে পিটিয়ে জখম ও পরে রাত সাড়ে ৭টার দিকে সদর হাসপাতাল চত্বরে সংবাদকর্মীকে শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করে স্কুল-কলেজ পড়–য়া বখাটের দল।
আহত আল রাফি জানায়, গত কয়েকদিন আগে শীতল নামের এক যুবক ফেসবুকে একটি ছবি ছাড়ে। এই ছবিতে আমি একটি মন্তব্য প্রকাশ করি। এতে বুধবার বিকালে শীতল আমাকে ফোন করে চুয়াডাঙ্গা ভি জে স্কুলের সামনে মিষ্টি মুখের ছাদের উপরে আসতে বলে। পরে আমি ওখানে গেলে শীতল, সন্ধি, সিয়াম ও শিশিরসহ কয়েকজন বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে জখম করে আমাকে। পরে স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
এদিকে, এ ঘটনায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে স্থানীয় পত্রিকার সংবাদকর্মী মুন্না রহমানকে লাঞ্চিত করেন চুয়াডাঙ্গা বাগানপাড়ার মুমিনুলের ছেলে লিওন। সাংবাদিক মুন্না রহমান বলেন, এ ঘটনার পরই আমি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে আহত রাফির প্রতিপক্ষ লিওন এসে আমাকে হুমকি-ধামকি প্রদান করে নিউজ প্রকাশ না করার জন্য। এতে এক পর্যায়ে আমাকে লাঞ্চিত করে লিওন নামের এক যুবক।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

‘আমি কতটা রোমান্টিক, দর্শক এটা বুঝতে পারছেন না’

বাঁশ দিয়ে স্কুলছাত্রকে পিটিয়ে জখম : সংবাদকর্মী লাঞ্চিত

আপডেট সময় : ১০:৩১:৫৪ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

চুয়াডাঙ্গায় ফেসবুক স্ট্যাটাসে মন্তব্য প্রকাশ : স্কুল-কলেজ পড়–য়া দুটি গ্রুপের দ্বন্দ্ব
নিউজ ডেস্ক:চুয়াডাঙ্গা শহরে বেপরোয়া হয়েছে উঠেছে স্কুল-কলেজ পড়–য়া কিছু ছাত্র। ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তারা তৈরি করছে গ্রুপিং। অমুক ভাইয়ের লোক, তমুক ভাইয়ের লোক পরিচয়ে এই সব ছাত্ররা শহরজুড়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ছোট ছোট অপরাধ করতেও ভয় করছে না। নিজেকে একজন ছাত্র পরিচয়ের চেয়ে, কোন রাজনৈতিক দলের নেতা বা কর্মি পরিচয় দিতে এরা বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করছে। এর প্রমাণ হিসেবে বলা যেতে পারে, ফেসবুক স্ট্যাটাসে নিজের মন্তব্য প্রকাশ করায় হামলার শিকার হয়ে আল রাফি নামের এক স্কুলছাত্রের জখম ও একই ঘটনার সংবাদ সংগ্রহকালে বখাটেদের হাতে শারীরিকভাবে স্থানীয় পত্রিকার এক সংবাদকর্মী লাঞ্চিত হওয়ার ঘটনা। গতকাল বুধবার রাত ৭টার দিকে প্রথমে চুয়াডাঙ্গা ভিজে স্কুলের সামনে স্কুলছাত্রকে পিটিয়ে জখম ও পরে রাত সাড়ে ৭টার দিকে সদর হাসপাতাল চত্বরে সংবাদকর্মীকে শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করে স্কুল-কলেজ পড়–য়া বখাটের দল।
আহত আল রাফি জানায়, গত কয়েকদিন আগে শীতল নামের এক যুবক ফেসবুকে একটি ছবি ছাড়ে। এই ছবিতে আমি একটি মন্তব্য প্রকাশ করি। এতে বুধবার বিকালে শীতল আমাকে ফোন করে চুয়াডাঙ্গা ভি জে স্কুলের সামনে মিষ্টি মুখের ছাদের উপরে আসতে বলে। পরে আমি ওখানে গেলে শীতল, সন্ধি, সিয়াম ও শিশিরসহ কয়েকজন বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে জখম করে আমাকে। পরে স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
এদিকে, এ ঘটনায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে স্থানীয় পত্রিকার সংবাদকর্মী মুন্না রহমানকে লাঞ্চিত করেন চুয়াডাঙ্গা বাগানপাড়ার মুমিনুলের ছেলে লিওন। সাংবাদিক মুন্না রহমান বলেন, এ ঘটনার পরই আমি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে আহত রাফির প্রতিপক্ষ লিওন এসে আমাকে হুমকি-ধামকি প্রদান করে নিউজ প্রকাশ না করার জন্য। এতে এক পর্যায়ে আমাকে লাঞ্চিত করে লিওন নামের এক যুবক।