শিরোনাম :
Logo কর্ণফুলী পেপার মিলের কাগজ উৎপাদন বৃদ্ধিতে কাজ করছে সরকার Logo বিএনপি-সিপিসির সমঝোতা দুই দেশের সম্পর্ককে নতুন মাত্রায় উন্নীত করবে Logo যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান Logo যেসব অঞ্চলে সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আশঙ্কা Logo অসুস্থ্য যুব নেতা রফিকুল ইসলামে পাশে দাঁড়ালেন উত্তর কচুয়া জাতীয়তাবাদী প্রবাসী কল্যান সংগঠন Logo ইনকাম ট্যাক্স অফিসে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে একজন আন্দোলন করছেন: রিজভী Logo চার ইস্যুতে জাতীয় স্বার্থবিরোধী তৎপরতা বন্ধের দাবি সাম্যবাদী আন্দোলনের Logo প্রয়াত জামায়াত নেতার কবর জিয়ারত করলেন শফিকুর রহমান Logo ৮ আগস্ট ‘বিপ্লব বেহাত দিবস’ পালনের ঘোষণা ইনকিলাব মঞ্চের Logo ২৫০০ ফিট উচ্চতা থেকে ফিরে এলো বাংলাদেশি বিমান

ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে লুটপাটের অভিযোগ

  • rahul raj
  • আপডেট সময় : ১০:২৯:০১ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১৬ জানুয়ারি ২০১৯
  • ৭৩৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:ঝিনাইদহ সদর উপজেলার কুমড়াবড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম ৩৯টি প্রকল্পের টাকা লুটপাট করেছেন বলে অবিযোগ উঠেঠে। এ সব প্রকল্পের কোনটি আংশিক এবং কোনটার কাজ না করেই আত্মসাৎ করেছেন। ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক ও যশোর দুর্নীতি দমন কমিশনে লিখিত অভিযোগে চেয়ারম্যান আশরাফের বিরুদ্ধে এই লুটপাটের অভিযোগ আনেন কুমড়াবাড়িয়া ইউনিয়নের ১১ জন ইউপি সদস্য। এছাড়া তারা সোমবার ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নগরবাথান বাজারে এক সাংবাদিক সম্মেলন করে তারা দুর্নীতির খতিয়ান তুলে ধরেন। লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, সরকার কর্তৃক বরাদ্ধকৃত বিভিন্ন প্রকল্পের অর্থ আতœসাত এবং লুটপাটের মাধ্যমে আশরাফ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছেন। তিনি নির্বাচিত ইউপি সদস্যদের কোন তোয়াক্কা না করে ভুয়া প্রজেক্ট কমিটি বানিয়ে কাজ না করে এবং কিছু প্রকল্পের আংশিক কাজ করে লাখ লাখ টাকা পকেটস্থ করছেন। ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের এল,জিএসপি ২ ও ৩, অতিদরিদ্র কর্মসূচির অর্থ বছরের (৪০ দিন) ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের এবং ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের বরাদ্ধের টাকা এবং কাবিখা কাবিটা, ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের এবং ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের ভুমি হস্তান্তর কর (১%) এবং স্থানীয় কর ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮ এবং সালের স্থানীয় হোল্ডিং ট্রাক্সের টাকা সহ বর্ণিত অর্থ বছরের বরাদ্ধের টাকা এবং সামাজিক সালিশের মাধ্যমে নিজের কাছে জমাকৃত লক্ষ লক্ষ টাকা আতœসাত করেছেন। অভিযোগ পত্রে ইউপি সদস্য মোঃ বাবলুর রহমান, মোঃ মকলেচুর রহমান লাল্টু, মনিরুজ্জামান টোকন, মোঃ আনোয়ার হোসেন, মোঃ নজরুল ইসলাম, মোঃ ইখতার হোসেন, মোঃ কলিমউদ্দীন, মোঃ আমজাদ হোসেন, মোঃ জামাল হোসেন, মোছাঃ ছালিমা খাতুন ও মোছাঃ ববিতা খাতুন সাক্ষর করেন। মেম্বরদের অভিযোগের ব্যাপারে চেয়ারম্যান আশরাফ জানান, তিনি অসুস্থ মানুষ। তার হার্টে রিং পরানো। এ জন্য সব কাজ ইউপি মেম্বরাই করেন। ফলে তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সদ্য নয়। তিনি স্থানীয় আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক। প্রতিপক্ষ শামছুল ইসলাম চেয়ারম্যান ভোটে পরাজিত হয়ে তার বিরুদ্ধে মেম্বরদের ক্ষেপিয়ে তুলেছেন বলে তিনি মনে করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কর্ণফুলী পেপার মিলের কাগজ উৎপাদন বৃদ্ধিতে কাজ করছে সরকার

ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে লুটপাটের অভিযোগ

আপডেট সময় : ১০:২৯:০১ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১৬ জানুয়ারি ২০১৯

নিউজ ডেস্ক:ঝিনাইদহ সদর উপজেলার কুমড়াবড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম ৩৯টি প্রকল্পের টাকা লুটপাট করেছেন বলে অবিযোগ উঠেঠে। এ সব প্রকল্পের কোনটি আংশিক এবং কোনটার কাজ না করেই আত্মসাৎ করেছেন। ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক ও যশোর দুর্নীতি দমন কমিশনে লিখিত অভিযোগে চেয়ারম্যান আশরাফের বিরুদ্ধে এই লুটপাটের অভিযোগ আনেন কুমড়াবাড়িয়া ইউনিয়নের ১১ জন ইউপি সদস্য। এছাড়া তারা সোমবার ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নগরবাথান বাজারে এক সাংবাদিক সম্মেলন করে তারা দুর্নীতির খতিয়ান তুলে ধরেন। লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, সরকার কর্তৃক বরাদ্ধকৃত বিভিন্ন প্রকল্পের অর্থ আতœসাত এবং লুটপাটের মাধ্যমে আশরাফ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছেন। তিনি নির্বাচিত ইউপি সদস্যদের কোন তোয়াক্কা না করে ভুয়া প্রজেক্ট কমিটি বানিয়ে কাজ না করে এবং কিছু প্রকল্পের আংশিক কাজ করে লাখ লাখ টাকা পকেটস্থ করছেন। ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের এল,জিএসপি ২ ও ৩, অতিদরিদ্র কর্মসূচির অর্থ বছরের (৪০ দিন) ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের এবং ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের বরাদ্ধের টাকা এবং কাবিখা কাবিটা, ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের এবং ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের ভুমি হস্তান্তর কর (১%) এবং স্থানীয় কর ২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮ এবং সালের স্থানীয় হোল্ডিং ট্রাক্সের টাকা সহ বর্ণিত অর্থ বছরের বরাদ্ধের টাকা এবং সামাজিক সালিশের মাধ্যমে নিজের কাছে জমাকৃত লক্ষ লক্ষ টাকা আতœসাত করেছেন। অভিযোগ পত্রে ইউপি সদস্য মোঃ বাবলুর রহমান, মোঃ মকলেচুর রহমান লাল্টু, মনিরুজ্জামান টোকন, মোঃ আনোয়ার হোসেন, মোঃ নজরুল ইসলাম, মোঃ ইখতার হোসেন, মোঃ কলিমউদ্দীন, মোঃ আমজাদ হোসেন, মোঃ জামাল হোসেন, মোছাঃ ছালিমা খাতুন ও মোছাঃ ববিতা খাতুন সাক্ষর করেন। মেম্বরদের অভিযোগের ব্যাপারে চেয়ারম্যান আশরাফ জানান, তিনি অসুস্থ মানুষ। তার হার্টে রিং পরানো। এ জন্য সব কাজ ইউপি মেম্বরাই করেন। ফলে তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সদ্য নয়। তিনি স্থানীয় আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক। প্রতিপক্ষ শামছুল ইসলাম চেয়ারম্যান ভোটে পরাজিত হয়ে তার বিরুদ্ধে মেম্বরদের ক্ষেপিয়ে তুলেছেন বলে তিনি মনে করেন।