এর আগে শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় আওয়ামী লীগের মিছিলকে কেন্দ্র করে ফেসবুকে পোস্ট দেন রাফিদ।
পোস্টে রাফিদ লেখেন, ‘এয়ারপোর্টে আজ যে মিছিল হলো, সেটার পিছে অন্তত গত ৩ মাস ধরে কাজ করা হইছে। এই মিছিলগুলা যাতে হতে না পারে সে জন্য আমরা সবাই অনেক কাজ করছি। রাতের আঁধারে কেউ গ্রাফিতি আঁকলেও তাকে আইডেন্টিফাই করা, উত্তরার কোথায় থাকে, ফান্ডিং কে দেয়—সব বের করছি।’ ‘কিন্তু ওদের অ্যাগেইনস্টে (বিপক্ষে) কিছু করা যায়নি।
প্রশাসন তো হেল্পফুল না—এটা একটা ব্যাপার। তবে প্রশাসন যাতে ঠিকমতো কাজ না করতে পারে সে জন্য উত্তরবঙ্গের দুই নেতা (একজন আবার অভ্যুত্থানের মহানায়ক ক্যান্ডিডেট) অ্যাকটিভলি কাজ করছে। লোকাল ছাপড়িদের নিয়ে টাকা খেয়ে পুনর্বাসন করছে। ওই টাকা আবার রবিনহুডের মতো গরিবদের ঈদ বাজার করে নিজের প্রচারণা চালিয়েছে।