শিরোনাম :
Logo শেরপুরে নিখোঁজের তিন দিন পর কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার Logo হিটের প্রকল্প মূল্যায়নে শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হচ্ছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান Logo পলাশবাড়ী কালীবাড়ী বাজারে অবৈধ দখল উচ্ছেদ Logo পলাশবাড়ীতে ইউপি সদস্যের  হাত পা ভেঙ্গে দিয়েছে একদল দুর্বৃত্তরা  Logo ঝালকাঠির নবগ্রাম কৃষি ব্যাংক ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে সরেজমিনে ডিজিএম Logo সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারে জর্জরিত দেশের শিল্পাঙ্গন বিনোদন প্রতিবেদন Logo ইবি কারাতে ক্লাবের নেতৃত্বে নোমান-সাদিয়া Logo গৌরবের অষ্টম বর্ষে আলোর দিশার পদার্পণে থাকছে নানা আয়োজন Logo শিক্ষার্থীদের রিটেক সমস্যা সমাধানে গাফিলতির অভিযোগ যবিপ্রবি প্রশাসনের বিরুদ্ধে  Logo নতুন ভবনেই বদলে যাবে সফিবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিত্র”

হত্যা মামলার রায়ে সন্তুষ্ট হতে পারেননি সিফাতের বাবা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:১৩:৪৯ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৫ মার্চ ২০১৭
  • ৭৬৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ওয়াহিদা সিফাত হত্যা মামলার রায়ে সন্তুষ্ট হতে পারেন নি তারা বাবা মো. আমিনুল ইসলাম খন্দকার।
তিনি বলেছেন, তারা যে সাজা প্রত্যাশা করেছিলেন তা আসামিপক্ষের হয়নি।

সিফাত হত্যা মামলার রায়ের পর শনিবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ছোট হলরুমে আয়োজিত আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে তিনি তার এই মনোভাব প্রকাশ করেন।
আমিনুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশিত বিচার পাইনি। এ জন্য আমরা উচ্চ আদালতে যাব। সিফাতের দ্বিতীয় ময়নাতদন্তে স্পষ্টভাবে হত্যার বিষয়টি এলেও আত্মহত্যার প্ররোচনায় আসামির শাস্তি হয়েছে। এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট নই।

তিনি বলেন, ‘যা হোক, আদালত বলেছেন এটি আত্মহত্যা। অথচ আসামি পক্ষ তো আত্মহত্যারও কোন কারণ আদালতকে জানাতে পারেন নি।মেয়ে হত্যার বিচারের জন্য সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন আমিনুল ইসলাম।

ওয়াহিদা সিফাতকে আত্মহত্যায় প্ররোচনার দায়ে স্বামী মো. আসিফকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক সাঈদ আহম্মেদ এ রায় দেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শেরপুরে নিখোঁজের তিন দিন পর কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

হত্যা মামলার রায়ে সন্তুষ্ট হতে পারেননি সিফাতের বাবা !

আপডেট সময় : ১২:১৩:৪৯ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৫ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ওয়াহিদা সিফাত হত্যা মামলার রায়ে সন্তুষ্ট হতে পারেন নি তারা বাবা মো. আমিনুল ইসলাম খন্দকার।
তিনি বলেছেন, তারা যে সাজা প্রত্যাশা করেছিলেন তা আসামিপক্ষের হয়নি।

সিফাত হত্যা মামলার রায়ের পর শনিবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ছোট হলরুমে আয়োজিত আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে তিনি তার এই মনোভাব প্রকাশ করেন।
আমিনুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশিত বিচার পাইনি। এ জন্য আমরা উচ্চ আদালতে যাব। সিফাতের দ্বিতীয় ময়নাতদন্তে স্পষ্টভাবে হত্যার বিষয়টি এলেও আত্মহত্যার প্ররোচনায় আসামির শাস্তি হয়েছে। এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট নই।

তিনি বলেন, ‘যা হোক, আদালত বলেছেন এটি আত্মহত্যা। অথচ আসামি পক্ষ তো আত্মহত্যারও কোন কারণ আদালতকে জানাতে পারেন নি।মেয়ে হত্যার বিচারের জন্য সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন আমিনুল ইসলাম।

ওয়াহিদা সিফাতকে আত্মহত্যায় প্ররোচনার দায়ে স্বামী মো. আসিফকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক সাঈদ আহম্মেদ এ রায় দেন।