শিরোনাম :
Logo খালেদা জিয়ার ৮০তম জন্মবার্ষিকীতে শেরপুর জেলা ছাত্রদলের কুরআন খতম ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo অব্যাহত সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত Logo ওয়েব পোর্টাল উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে ইবির আইসিটি বিভাগে নবীনবরণ Logo পলাশবাড়ীতে ভিডাব্লিউ ডি প্রকল্পে অনিয়মসহ স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। Logo যবিপ্রবি ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা: নিষিদ্ধ সংগঠনের দুই কর্মীকে পুলিশে সোপর্দ Logo তেকানী ইউনিয়নের সচিব হালিমের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ Logo কচুয়ার শিক্ষা ও পরিবেশ উন্নয়নে ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমানের অনন্য উদ্যোগ Logo কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট অক্টোবর থেকে: বেবিচক চেয়ারম্যান” Logo মাদকসহ সাতক্ষীরা শহরের চিহ্নিত চোরাকারবারি আটক Logo দুর্নীতি ও অপচয়ের কারণে সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করতে পারছি না: জ্বালানি উপদেষ্টা

দর্শনায় ঝাঁজ বেড়েছে বেগুন, কাঁচা ঝাল ও পেঁয়াজে

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:১১:৩১ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৮ জুলাই ২০২৪
  • ৭৬৯ বার পড়া হয়েছে

নিজিস্ব প্রতিবেদকঃ

দর্শনায় বেগুন এবং কাঁচা ঝাল ও পেয়াজের দাম বেড়েছে। এছাড়া দর্শনায় কাঁচা তরকারি ও মসলার দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। খেটে খাওয়া ও দিনমজুরদের সংসার চালাতে নাভিশ্বাস উঠেছে। গতকাল রোববার দর্শনা বাজার ঘুরে দেখা যায়, কাঁচা ঝাল খুচরা ২৪০ টাকা ও পাইকারি ২০০ কেজি টাকা বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজ খুচরা ১১০ ও পাইকারি ১০০ টাকা, আদা খুচরা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। পাইকারি ৩০০ থেকে ৩৪০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। রসুন ২২০ টাকা খুচরা ও পাইকারি ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া কাঁচা তরকারি বেগুন কেজি প্রতি খুচরা ১১০ ও পাইকারি ১০০ টাকা, করলা কেজি প্রতি খুচরা ৭০/৮০ টাকা এবং পাইকারি ৮০/১০০ টাকা, কচু কেজি প্রতি খুচরা ৫০/৫৫ এবং পাইকারি ৮০ টাকা, ধেঁড়শ কেজি প্রতি খুচরা ২০/২৫ এবং পাইকারি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া কেজি প্রতি খুচরা ১৫/২০ টাকা এবং পাইকারি ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

তবে পটলের মূল্যে বেশ সহনীয়। কেজি প্রতি খুচরা দর ২০ টাকা এবং পাইকারি ১৫ টাকা। আলু কেজি প্রতি খুচরা ৬৫ টাকা ও পাইকারি ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া উচতে কেজি প্রতি খুচরা ৮০/৮৫ এবং পাইকারি ১০০ টাকা, কাঁচকলা কেজি খুচরা ৪৫/৪৬ এবং পাইকারি ৫০ টাকা, ঝিংগা কেজি প্রতি খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা এবং পাইকারি ২৫/৩০ টাকা, পেঁঁেপ কেজি প্রতি খুচরা ৪০ এবং পাইকারি ২০/২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

খিরা কেজি প্রতি খুচরা ৬০ এবং পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪০/৪৫ টাকা দরে। এছাড়া লাউ প্রতি পিচ খুচরা ১০/১৫ টাকা এবং পাউকারি ২০/২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষের পক্ষে এসব নিত্য প্রয়োজনীয় মসলা ও কাঁচা তরকারি ক্রয় করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে।

ভ্যান চালক মজিবর রহমান বলেন, সবকিছুর দাম বেড়েছে। এদিকে কাঁচা তরকারি খুচরা দোকানদার আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা পাইকারি বাজার থেকে যে দরে কিনছি তা থেকে কেজি প্রতি দু-দশ টাকা বেশি দরে বিক্রি করি। এছাড়া কাঁচা তরকারি বিক্রি করতে করতে অনেক নষ্ট হয়। ফলে পাইকারি বাজার থেকে একটু বেশি দরে বিক্রি করতে হয়। পাইকারি দোকানদার জাহিদুল ইসলাম বলেন, দু-একদিন বাজার অনুযায়ী দর উঠানামা করে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খালেদা জিয়ার ৮০তম জন্মবার্ষিকীতে শেরপুর জেলা ছাত্রদলের কুরআন খতম ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

দর্শনায় ঝাঁজ বেড়েছে বেগুন, কাঁচা ঝাল ও পেঁয়াজে

আপডেট সময় : ০৮:১১:৩১ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৮ জুলাই ২০২৪

নিজিস্ব প্রতিবেদকঃ

দর্শনায় বেগুন এবং কাঁচা ঝাল ও পেয়াজের দাম বেড়েছে। এছাড়া দর্শনায় কাঁচা তরকারি ও মসলার দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। খেটে খাওয়া ও দিনমজুরদের সংসার চালাতে নাভিশ্বাস উঠেছে। গতকাল রোববার দর্শনা বাজার ঘুরে দেখা যায়, কাঁচা ঝাল খুচরা ২৪০ টাকা ও পাইকারি ২০০ কেজি টাকা বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজ খুচরা ১১০ ও পাইকারি ১০০ টাকা, আদা খুচরা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। পাইকারি ৩০০ থেকে ৩৪০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। রসুন ২২০ টাকা খুচরা ও পাইকারি ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া কাঁচা তরকারি বেগুন কেজি প্রতি খুচরা ১১০ ও পাইকারি ১০০ টাকা, করলা কেজি প্রতি খুচরা ৭০/৮০ টাকা এবং পাইকারি ৮০/১০০ টাকা, কচু কেজি প্রতি খুচরা ৫০/৫৫ এবং পাইকারি ৮০ টাকা, ধেঁড়শ কেজি প্রতি খুচরা ২০/২৫ এবং পাইকারি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া কেজি প্রতি খুচরা ১৫/২০ টাকা এবং পাইকারি ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

তবে পটলের মূল্যে বেশ সহনীয়। কেজি প্রতি খুচরা দর ২০ টাকা এবং পাইকারি ১৫ টাকা। আলু কেজি প্রতি খুচরা ৬৫ টাকা ও পাইকারি ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া উচতে কেজি প্রতি খুচরা ৮০/৮৫ এবং পাইকারি ১০০ টাকা, কাঁচকলা কেজি খুচরা ৪৫/৪৬ এবং পাইকারি ৫০ টাকা, ঝিংগা কেজি প্রতি খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা এবং পাইকারি ২৫/৩০ টাকা, পেঁঁেপ কেজি প্রতি খুচরা ৪০ এবং পাইকারি ২০/২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

খিরা কেজি প্রতি খুচরা ৬০ এবং পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪০/৪৫ টাকা দরে। এছাড়া লাউ প্রতি পিচ খুচরা ১০/১৫ টাকা এবং পাউকারি ২০/২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষের পক্ষে এসব নিত্য প্রয়োজনীয় মসলা ও কাঁচা তরকারি ক্রয় করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে।

ভ্যান চালক মজিবর রহমান বলেন, সবকিছুর দাম বেড়েছে। এদিকে কাঁচা তরকারি খুচরা দোকানদার আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা পাইকারি বাজার থেকে যে দরে কিনছি তা থেকে কেজি প্রতি দু-দশ টাকা বেশি দরে বিক্রি করি। এছাড়া কাঁচা তরকারি বিক্রি করতে করতে অনেক নষ্ট হয়। ফলে পাইকারি বাজার থেকে একটু বেশি দরে বিক্রি করতে হয়। পাইকারি দোকানদার জাহিদুল ইসলাম বলেন, দু-একদিন বাজার অনুযায়ী দর উঠানামা করে।