এছাড়া কাঁচা তরকারি বেগুন কেজি প্রতি খুচরা ১১০ ও পাইকারি ১০০ টাকা, করলা কেজি প্রতি খুচরা ৭০/৮০ টাকা এবং পাইকারি ৮০/১০০ টাকা, কচু কেজি প্রতি খুচরা ৫০/৫৫ এবং পাইকারি ৮০ টাকা, ধেঁড়শ কেজি প্রতি খুচরা ২০/২৫ এবং পাইকারি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া কেজি প্রতি খুচরা ১৫/২০ টাকা এবং পাইকারি ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
তবে পটলের মূল্যে বেশ সহনীয়। কেজি প্রতি খুচরা দর ২০ টাকা এবং পাইকারি ১৫ টাকা। আলু কেজি প্রতি খুচরা ৬৫ টাকা ও পাইকারি ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া উচতে কেজি প্রতি খুচরা ৮০/৮৫ এবং পাইকারি ১০০ টাকা, কাঁচকলা কেজি খুচরা ৪৫/৪৬ এবং পাইকারি ৫০ টাকা, ঝিংগা কেজি প্রতি খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা এবং পাইকারি ২৫/৩০ টাকা, পেঁঁেপ কেজি প্রতি খুচরা ৪০ এবং পাইকারি ২০/২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
খিরা কেজি প্রতি খুচরা ৬০ এবং পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪০/৪৫ টাকা দরে। এছাড়া লাউ প্রতি পিচ খুচরা ১০/১৫ টাকা এবং পাউকারি ২০/২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষের পক্ষে এসব নিত্য প্রয়োজনীয় মসলা ও কাঁচা তরকারি ক্রয় করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে।
ভ্যান চালক মজিবর রহমান বলেন, সবকিছুর দাম বেড়েছে। এদিকে কাঁচা তরকারি খুচরা দোকানদার আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা পাইকারি বাজার থেকে যে দরে কিনছি তা থেকে কেজি প্রতি দু-দশ টাকা বেশি দরে বিক্রি করি। এছাড়া কাঁচা তরকারি বিক্রি করতে করতে অনেক নষ্ট হয়। ফলে পাইকারি বাজার থেকে একটু বেশি দরে বিক্রি করতে হয়। পাইকারি দোকানদার জাহিদুল ইসলাম বলেন, দু-একদিন বাজার অনুযায়ী দর উঠানামা করে।