গাড়ি আমদানিতে রাজস্ব ফাঁকি, গ্রেপ্তার ১

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:১০:৫৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
  • ৭৪৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

কারনেট ‍সুবিধায় গাড়ি আমদানি করে শুল্ক ও রেজিস্ট্রেশন বাবদ সরকারের ১ কোটি ৭৪ লাখ ৯৯ হাজার ১৬৭ টাকার ক্ষতি করায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
একই সঙ্গে আসামি মোরশেদ আলম বেলালকে গ্রেপ্তার করেছে দু্র্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলাটি (মামলা নং-0৭) দায়ের করা হয়। এরপরই সিলেটের বাগবাড়ী এলাকা থেকে আসামি মোরশেদ আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ বিষয়ে মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, লন্ডন প্রবাসী রূপা মিয়া ২০১০ সালে কারনেট ডি প্যাসেজ সুবিধায় লন্ডন থেকে চট্টগ্রাম পোর্টের মাধ্যমে একটি লেক্সাস ব্র্যান্ডের গাড়ি এনে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার পঙ্খি খানের মাধ্যমে সুনামগঞ্জের মো. মোরশেদ আলম বেলালের কাছে ২৯ লাখ টাকায় বিক্রি করেন। মোরশেদ আলম বেলাল বিআরটিএ’র সিলেট সার্কেলের সহকারী পরিচালক এনায়েত হোসেন, ইন্সপেক্টর কেশব কুমার ও উচ্চমান সহকারী আবদুর রবের সহায়তায় ১৭ লাখ টাকার বিনিময়ে  অবৈধ গাড়ির রেজিস্ট্রেশন করেন।

সূত্র আরো জানায়, অবৈধভাবে আমদানি গাড়ি রেজিস্ট্রেশন করায় সরকারের ১ কোটি ৭৪ লাখ ৯৯ হাজার ১৬৭ টাকার ক্ষতি করেন। অতঃপর কাস্টম গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোরশেদ আলমের জিম্মা থেকে গাড়িটি জব্দ করে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গাড়ি আমদানিতে রাজস্ব ফাঁকি, গ্রেপ্তার ১

আপডেট সময় : ০১:১০:৫৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

কারনেট ‍সুবিধায় গাড়ি আমদানি করে শুল্ক ও রেজিস্ট্রেশন বাবদ সরকারের ১ কোটি ৭৪ লাখ ৯৯ হাজার ১৬৭ টাকার ক্ষতি করায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
একই সঙ্গে আসামি মোরশেদ আলম বেলালকে গ্রেপ্তার করেছে দু্র্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলাটি (মামলা নং-0৭) দায়ের করা হয়। এরপরই সিলেটের বাগবাড়ী এলাকা থেকে আসামি মোরশেদ আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ বিষয়ে মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, লন্ডন প্রবাসী রূপা মিয়া ২০১০ সালে কারনেট ডি প্যাসেজ সুবিধায় লন্ডন থেকে চট্টগ্রাম পোর্টের মাধ্যমে একটি লেক্সাস ব্র্যান্ডের গাড়ি এনে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার পঙ্খি খানের মাধ্যমে সুনামগঞ্জের মো. মোরশেদ আলম বেলালের কাছে ২৯ লাখ টাকায় বিক্রি করেন। মোরশেদ আলম বেলাল বিআরটিএ’র সিলেট সার্কেলের সহকারী পরিচালক এনায়েত হোসেন, ইন্সপেক্টর কেশব কুমার ও উচ্চমান সহকারী আবদুর রবের সহায়তায় ১৭ লাখ টাকার বিনিময়ে  অবৈধ গাড়ির রেজিস্ট্রেশন করেন।

সূত্র আরো জানায়, অবৈধভাবে আমদানি গাড়ি রেজিস্ট্রেশন করায় সরকারের ১ কোটি ৭৪ লাখ ৯৯ হাজার ১৬৭ টাকার ক্ষতি করেন। অতঃপর কাস্টম গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোরশেদ আলমের জিম্মা থেকে গাড়িটি জব্দ করে।