শিরোনাম :
Logo ‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন বিষয়ক ক্যাম্পেইন’ – ল অ্যাওয়ারনেস এন্ড এনালাইটেন্ড সোসাইটি Logo শিক্ষার্থীদের ভাবনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ Logo জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী অ্যালামনাসদের রুয়া’র নির্বাচন বর্জন Logo মুখোমুখি অবস্থানে ভারত-পাকিস্তান, ভারতীয় নৌবাহিনীর মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা Logo কাশ্মীরে হামলার পর তুমুল উত্তেজনার মধ্যেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ঘোষণা পাকিস্তানের Logo কাতারে উচ্চ পর্যায়ের মধ্যাহ্নভোজে বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা Logo জবি রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবিতে কুশপুত্তলিকা দাহ, দেওয়া হয়েছে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম Logo অন্তর্বর্তী সরকারকে অকার্যকর প্রমাণের চক্রান্ত চলছে: রিজভী Logo ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের জামায়াতের ব্যানারে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বললেন আমির Logo পুলিশের ঊর্ধ্বতন বড় কর্মকর্তা বরখাস্ত

না চাইতেও চাপে পড়ে সঙ্গীর কথা মানতে হয়! এই ৬ লক্ষণ দেখে চিনে নিন নিজের প্রেমকে

  • আপডেট সময় : ১২:৩৪:২৬ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৩ জুলাই ২০১৮
  • ৭৫৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্রত্যেকটা প্রেমের সম্পর্কই শুরু হয় ভাল থাকার অঙ্গীকার নিয়ে। সারাদিন কাজের চাপের পরে যে সম্পর্কে দুটো কথা বলে শান্তি পাওয়া যায়, সেটাকেই হয়তো প্রেমের সম্পর্ক বলা যায়। কিন্তু সব সম্পর্কের পথ এতটা মসৃণ হয় না। কিছু সম্পর্কের রাস্তা হয় শ্যাওলায় ঢাকা। চলতে গেলেই পিছলে পড়তে হয়। এক কথায় একে ‘টক্সিক’ সম্পর্ক বলা চলে।

সব ‘টক্সিক’ সম্পর্কেই অভাব থাকে সমতার। একজনের চোখ রাঙানিতেই সম্পর্কের এপাশ-ওপাশ হয়। আর অন্যজন একেবারে নত শিরে মেনে নেন সঙ্গীর আদেশ। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ব্যাপারটা এত প্রকট থাকে না। যিনি সবক্ষেত্রে সঙ্গীর মুখাপেক্ষী হয়ে থাকেন, তিনি বুঝতেই পারেন না যে আসলে তিনি ইমোশনাল ম্যানিপুলেশনের শিকার হচ্ছেন। অর্থাৎ না চাইতেও কোনও না কোনও ভাবে আপনার সঙ্গী ইচ্ছের বিরুদ্ধে কিছু কাজ করিয়ে নিচ্ছেন।

নীচের লক্ষণগুলি দেখে বুঝে নিন আপনিও এমন অবস্থার শিকার কি না।

• আপনার সঙ্গী কি প্রায়ই ‘‘তুমি যদি আমায় ভালবাস, তা হলে এটা কর… ওটা কর’’ এই জাতীয় কিছু বলে থাকেন? আর সেই কথায় বিগলিত হয়ে আপনিও সেই কাজ করে ফেলেন অনিচ্ছা সত্ত্বেও? তা হলে বুঝবেন আপনি ইমশোনালি ম্যানিপুলেটেড হচ্ছেন।

• আপনি ভুল করলে হয়তো সহজেই ক্ষমাপ্রার্থী হন। কিন্তু তিনি ভুল করলে, এমন পরিস্থিতি তৈরি করেন, যেন ভুলটা আপনিই করেছেন। শেষ পর্যন্ত তিনি ভুল করলেও আপনাকেই দুঃখপ্রকাশ করতে হয়।

• ইমোশনাল ব্ল্যাকমেলিং এর অন্যতম দিক। তাঁদের অপছন্দ মতো কিছু হলেই তাঁরা কখনও সম্পর্ক ভেঙে দেওয়ার ভয় দেখাবেন। কখনও আবার আত্মহত্যার হুমকিও দেবেন। অতঃপর আপনি নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে গিয়ে সঙ্গীর মন মতো কাজ করবেন।

• তাঁর আশানুরূপ কাজ আপনি না করলেই, তাঁরা মনে করে দেবেন যে আপনার জন্য তিনি কী কী করেছেন।

• আপনার কোনও কিছু যদি খারাপ লাগে, আর সেটা তাঁকে বলতে যান, তিনি পুরোটা শোনার আগেই ঝগড়া করেন। আপনার কী অপছন্দ সেই ব্যাপারে বলতে গেলে উলটে আপনাকেই মানসিক ভাবে অসুস্থ ইত্যাদি বলেন।

• এঁরা নিজেদের সমস্যাকে বড় করে দেখেন। কিন্তু বিপরীত দিকের মানুষটার কোনও কিছুতে খারাপ লাগলে বা কাঁদলে, তাঁরা সেটাকে নিয়ে মশকরা করেন।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন বিষয়ক ক্যাম্পেইন’ – ল অ্যাওয়ারনেস এন্ড এনালাইটেন্ড সোসাইটি

না চাইতেও চাপে পড়ে সঙ্গীর কথা মানতে হয়! এই ৬ লক্ষণ দেখে চিনে নিন নিজের প্রেমকে

আপডেট সময় : ১২:৩৪:২৬ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৩ জুলাই ২০১৮

নিউজ ডেস্ক:

প্রত্যেকটা প্রেমের সম্পর্কই শুরু হয় ভাল থাকার অঙ্গীকার নিয়ে। সারাদিন কাজের চাপের পরে যে সম্পর্কে দুটো কথা বলে শান্তি পাওয়া যায়, সেটাকেই হয়তো প্রেমের সম্পর্ক বলা যায়। কিন্তু সব সম্পর্কের পথ এতটা মসৃণ হয় না। কিছু সম্পর্কের রাস্তা হয় শ্যাওলায় ঢাকা। চলতে গেলেই পিছলে পড়তে হয়। এক কথায় একে ‘টক্সিক’ সম্পর্ক বলা চলে।

সব ‘টক্সিক’ সম্পর্কেই অভাব থাকে সমতার। একজনের চোখ রাঙানিতেই সম্পর্কের এপাশ-ওপাশ হয়। আর অন্যজন একেবারে নত শিরে মেনে নেন সঙ্গীর আদেশ। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ব্যাপারটা এত প্রকট থাকে না। যিনি সবক্ষেত্রে সঙ্গীর মুখাপেক্ষী হয়ে থাকেন, তিনি বুঝতেই পারেন না যে আসলে তিনি ইমোশনাল ম্যানিপুলেশনের শিকার হচ্ছেন। অর্থাৎ না চাইতেও কোনও না কোনও ভাবে আপনার সঙ্গী ইচ্ছের বিরুদ্ধে কিছু কাজ করিয়ে নিচ্ছেন।

নীচের লক্ষণগুলি দেখে বুঝে নিন আপনিও এমন অবস্থার শিকার কি না।

• আপনার সঙ্গী কি প্রায়ই ‘‘তুমি যদি আমায় ভালবাস, তা হলে এটা কর… ওটা কর’’ এই জাতীয় কিছু বলে থাকেন? আর সেই কথায় বিগলিত হয়ে আপনিও সেই কাজ করে ফেলেন অনিচ্ছা সত্ত্বেও? তা হলে বুঝবেন আপনি ইমশোনালি ম্যানিপুলেটেড হচ্ছেন।

• আপনি ভুল করলে হয়তো সহজেই ক্ষমাপ্রার্থী হন। কিন্তু তিনি ভুল করলে, এমন পরিস্থিতি তৈরি করেন, যেন ভুলটা আপনিই করেছেন। শেষ পর্যন্ত তিনি ভুল করলেও আপনাকেই দুঃখপ্রকাশ করতে হয়।

• ইমোশনাল ব্ল্যাকমেলিং এর অন্যতম দিক। তাঁদের অপছন্দ মতো কিছু হলেই তাঁরা কখনও সম্পর্ক ভেঙে দেওয়ার ভয় দেখাবেন। কখনও আবার আত্মহত্যার হুমকিও দেবেন। অতঃপর আপনি নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে গিয়ে সঙ্গীর মন মতো কাজ করবেন।

• তাঁর আশানুরূপ কাজ আপনি না করলেই, তাঁরা মনে করে দেবেন যে আপনার জন্য তিনি কী কী করেছেন।

• আপনার কোনও কিছু যদি খারাপ লাগে, আর সেটা তাঁকে বলতে যান, তিনি পুরোটা শোনার আগেই ঝগড়া করেন। আপনার কী অপছন্দ সেই ব্যাপারে বলতে গেলে উলটে আপনাকেই মানসিক ভাবে অসুস্থ ইত্যাদি বলেন।

• এঁরা নিজেদের সমস্যাকে বড় করে দেখেন। কিন্তু বিপরীত দিকের মানুষটার কোনও কিছুতে খারাপ লাগলে বা কাঁদলে, তাঁরা সেটাকে নিয়ে মশকরা করেন।