শুক্রবার | ৫ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo টেকনাফে ইঞ্জিন বিকল হওয়া যাত্রীবাহী বোটসহ ৪৫ জন যাত্রী উদ্ধার Logo খুবিতে ইউনেস্কো ও ইউজিসির উদ্যোগে পিয়ার-টু-পিয়ার ওরিয়েন্টেশন Logo সাতক্ষীরা–কলারোয়া সীমান্তে বিজিবির বিশেষ অভিযান পাঁচ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় চোরাচালানী মালামাল জব্দ Logo আগামী নির্বাচনে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনে সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান Logo টেকনাফে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ গোলা-বারুদসহ দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ Logo গাইবান্ধা এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাতে নিহত যুবক Logo খুবিতে আসন্ন ভর্তি পরীক্ষা: নিরাপত্তা প্রস্তুতি নিয়ে মতবিনিময় সভা Logo প্রগতিশীল প্রতিষ্ঠান চর্যাপদ সাহিত্য একাডেমির ‘হেমন্তসন্ধ্যা ও হাঁস পার্টি’ অনুষ্ঠিত হয়েছে Logo টেকনাফে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ গোলা-বারুদসহ দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ Logo সদরপুরে ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের জন্য কর্মবিরতি পালন করেছে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টরা

না চাইতেও চাপে পড়ে সঙ্গীর কথা মানতে হয়! এই ৬ লক্ষণ দেখে চিনে নিন নিজের প্রেমকে

  • আপডেট সময় : ১২:৩৪:২৬ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৩ জুলাই ২০১৮
  • ৭৮২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্রত্যেকটা প্রেমের সম্পর্কই শুরু হয় ভাল থাকার অঙ্গীকার নিয়ে। সারাদিন কাজের চাপের পরে যে সম্পর্কে দুটো কথা বলে শান্তি পাওয়া যায়, সেটাকেই হয়তো প্রেমের সম্পর্ক বলা যায়। কিন্তু সব সম্পর্কের পথ এতটা মসৃণ হয় না। কিছু সম্পর্কের রাস্তা হয় শ্যাওলায় ঢাকা। চলতে গেলেই পিছলে পড়তে হয়। এক কথায় একে ‘টক্সিক’ সম্পর্ক বলা চলে।

সব ‘টক্সিক’ সম্পর্কেই অভাব থাকে সমতার। একজনের চোখ রাঙানিতেই সম্পর্কের এপাশ-ওপাশ হয়। আর অন্যজন একেবারে নত শিরে মেনে নেন সঙ্গীর আদেশ। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ব্যাপারটা এত প্রকট থাকে না। যিনি সবক্ষেত্রে সঙ্গীর মুখাপেক্ষী হয়ে থাকেন, তিনি বুঝতেই পারেন না যে আসলে তিনি ইমোশনাল ম্যানিপুলেশনের শিকার হচ্ছেন। অর্থাৎ না চাইতেও কোনও না কোনও ভাবে আপনার সঙ্গী ইচ্ছের বিরুদ্ধে কিছু কাজ করিয়ে নিচ্ছেন।

নীচের লক্ষণগুলি দেখে বুঝে নিন আপনিও এমন অবস্থার শিকার কি না।

• আপনার সঙ্গী কি প্রায়ই ‘‘তুমি যদি আমায় ভালবাস, তা হলে এটা কর… ওটা কর’’ এই জাতীয় কিছু বলে থাকেন? আর সেই কথায় বিগলিত হয়ে আপনিও সেই কাজ করে ফেলেন অনিচ্ছা সত্ত্বেও? তা হলে বুঝবেন আপনি ইমশোনালি ম্যানিপুলেটেড হচ্ছেন।

• আপনি ভুল করলে হয়তো সহজেই ক্ষমাপ্রার্থী হন। কিন্তু তিনি ভুল করলে, এমন পরিস্থিতি তৈরি করেন, যেন ভুলটা আপনিই করেছেন। শেষ পর্যন্ত তিনি ভুল করলেও আপনাকেই দুঃখপ্রকাশ করতে হয়।

• ইমোশনাল ব্ল্যাকমেলিং এর অন্যতম দিক। তাঁদের অপছন্দ মতো কিছু হলেই তাঁরা কখনও সম্পর্ক ভেঙে দেওয়ার ভয় দেখাবেন। কখনও আবার আত্মহত্যার হুমকিও দেবেন। অতঃপর আপনি নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে গিয়ে সঙ্গীর মন মতো কাজ করবেন।

• তাঁর আশানুরূপ কাজ আপনি না করলেই, তাঁরা মনে করে দেবেন যে আপনার জন্য তিনি কী কী করেছেন।

• আপনার কোনও কিছু যদি খারাপ লাগে, আর সেটা তাঁকে বলতে যান, তিনি পুরোটা শোনার আগেই ঝগড়া করেন। আপনার কী অপছন্দ সেই ব্যাপারে বলতে গেলে উলটে আপনাকেই মানসিক ভাবে অসুস্থ ইত্যাদি বলেন।

• এঁরা নিজেদের সমস্যাকে বড় করে দেখেন। কিন্তু বিপরীত দিকের মানুষটার কোনও কিছুতে খারাপ লাগলে বা কাঁদলে, তাঁরা সেটাকে নিয়ে মশকরা করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

টেকনাফে ইঞ্জিন বিকল হওয়া যাত্রীবাহী বোটসহ ৪৫ জন যাত্রী উদ্ধার

না চাইতেও চাপে পড়ে সঙ্গীর কথা মানতে হয়! এই ৬ লক্ষণ দেখে চিনে নিন নিজের প্রেমকে

আপডেট সময় : ১২:৩৪:২৬ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৩ জুলাই ২০১৮

নিউজ ডেস্ক:

প্রত্যেকটা প্রেমের সম্পর্কই শুরু হয় ভাল থাকার অঙ্গীকার নিয়ে। সারাদিন কাজের চাপের পরে যে সম্পর্কে দুটো কথা বলে শান্তি পাওয়া যায়, সেটাকেই হয়তো প্রেমের সম্পর্ক বলা যায়। কিন্তু সব সম্পর্কের পথ এতটা মসৃণ হয় না। কিছু সম্পর্কের রাস্তা হয় শ্যাওলায় ঢাকা। চলতে গেলেই পিছলে পড়তে হয়। এক কথায় একে ‘টক্সিক’ সম্পর্ক বলা চলে।

সব ‘টক্সিক’ সম্পর্কেই অভাব থাকে সমতার। একজনের চোখ রাঙানিতেই সম্পর্কের এপাশ-ওপাশ হয়। আর অন্যজন একেবারে নত শিরে মেনে নেন সঙ্গীর আদেশ। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ব্যাপারটা এত প্রকট থাকে না। যিনি সবক্ষেত্রে সঙ্গীর মুখাপেক্ষী হয়ে থাকেন, তিনি বুঝতেই পারেন না যে আসলে তিনি ইমোশনাল ম্যানিপুলেশনের শিকার হচ্ছেন। অর্থাৎ না চাইতেও কোনও না কোনও ভাবে আপনার সঙ্গী ইচ্ছের বিরুদ্ধে কিছু কাজ করিয়ে নিচ্ছেন।

নীচের লক্ষণগুলি দেখে বুঝে নিন আপনিও এমন অবস্থার শিকার কি না।

• আপনার সঙ্গী কি প্রায়ই ‘‘তুমি যদি আমায় ভালবাস, তা হলে এটা কর… ওটা কর’’ এই জাতীয় কিছু বলে থাকেন? আর সেই কথায় বিগলিত হয়ে আপনিও সেই কাজ করে ফেলেন অনিচ্ছা সত্ত্বেও? তা হলে বুঝবেন আপনি ইমশোনালি ম্যানিপুলেটেড হচ্ছেন।

• আপনি ভুল করলে হয়তো সহজেই ক্ষমাপ্রার্থী হন। কিন্তু তিনি ভুল করলে, এমন পরিস্থিতি তৈরি করেন, যেন ভুলটা আপনিই করেছেন। শেষ পর্যন্ত তিনি ভুল করলেও আপনাকেই দুঃখপ্রকাশ করতে হয়।

• ইমোশনাল ব্ল্যাকমেলিং এর অন্যতম দিক। তাঁদের অপছন্দ মতো কিছু হলেই তাঁরা কখনও সম্পর্ক ভেঙে দেওয়ার ভয় দেখাবেন। কখনও আবার আত্মহত্যার হুমকিও দেবেন। অতঃপর আপনি নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে গিয়ে সঙ্গীর মন মতো কাজ করবেন।

• তাঁর আশানুরূপ কাজ আপনি না করলেই, তাঁরা মনে করে দেবেন যে আপনার জন্য তিনি কী কী করেছেন।

• আপনার কোনও কিছু যদি খারাপ লাগে, আর সেটা তাঁকে বলতে যান, তিনি পুরোটা শোনার আগেই ঝগড়া করেন। আপনার কী অপছন্দ সেই ব্যাপারে বলতে গেলে উলটে আপনাকেই মানসিক ভাবে অসুস্থ ইত্যাদি বলেন।

• এঁরা নিজেদের সমস্যাকে বড় করে দেখেন। কিন্তু বিপরীত দিকের মানুষটার কোনও কিছুতে খারাপ লাগলে বা কাঁদলে, তাঁরা সেটাকে নিয়ে মশকরা করেন।