নবীগঞ্জে ৪টি অবৈধ কোাসিং সেন্টার বন্ধ

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৬:৫২:৪৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮
  • ৭৩২ বার পড়া হয়েছে

মোঃ সুমন আলী খান, হবিগঞ্জ প্রতিনিধি: হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়মনীতি লংঘন করে কোচিং ও প্রাইভেট বাণিজ্য গড়ে তুলেছেন অসাধু শিক্ষক/শিক্ষিকারা। এসব কোচিংয়ে গরিব শিক্ষার্থীরা পড়তে না পাড়ায় ভাল ফলাফল করতে পারছে না। এছাড়া বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ অধিকাংশ সময় কোচিং বাণিজ্যে নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারণে বিদ্যালয়ে যথাযথ পাঠদান করতে পারছে না। ফলে বিদ্যালয় গুলোতে আশানুরূপ ফলাফল হচ্ছে না। সরকারী ভাবে কোচিং ও প্রাইভেট নিষিদ্ধ থাকার পরও নবীগঞ্জ উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা বিদ্যালয়ে ও বিভিন্ন বাসা বাড়িতে প্রাইভেট পড়াচ্ছেন। অভিভাবকরা জানান, শিক্ষকরা মনযোগ সহকারে শ্রেণী কক্ষে পাঠদান না করায় বাধ্য হয়েই ছাত্র-ছাত্রীরা প্রাইভেট ও কোচিং পড়তে হচ্ছে। কিন্তু অনেক অস্বচ্ছল অভিভাবকের পক্ষে প্রাইভেট পড়ানো অসম্ভব। নবীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ আতাউল গণি ওসমানী গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কোসিং বানিজ্যে চলাকালে ওই উপজেলার আউশকান্দি বাজার ও এর পার্শ্ববতী গ্রামে গড়ে উঠা ৪টি অবৈধ কোসিং সেন্টার বন্ধ করে দেন। এ সময় জনসাধারণ ও সাংবাদিকদের উদ্দ্যেশ্য তিনি বলেন, যদি কোন শিক্ষক ভবিষ্যতে কোসিং বানিজ্যের সাথে জড়িত হন তাহলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। উল্লেখ্য, যখন অভিযান চলছিল, তখন কোসিং বানিজ্যের সাথে জড়িত শিক্ষক/শিক্ষিকারা সাংবাদিকদের ক্যামেরা এড়াতে মূহুর্তের মধ্যে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘঠেছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

নবীগঞ্জে ৪টি অবৈধ কোাসিং সেন্টার বন্ধ

আপডেট সময় : ০৬:৫২:৪৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮

মোঃ সুমন আলী খান, হবিগঞ্জ প্রতিনিধি: হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়মনীতি লংঘন করে কোচিং ও প্রাইভেট বাণিজ্য গড়ে তুলেছেন অসাধু শিক্ষক/শিক্ষিকারা। এসব কোচিংয়ে গরিব শিক্ষার্থীরা পড়তে না পাড়ায় ভাল ফলাফল করতে পারছে না। এছাড়া বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ অধিকাংশ সময় কোচিং বাণিজ্যে নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারণে বিদ্যালয়ে যথাযথ পাঠদান করতে পারছে না। ফলে বিদ্যালয় গুলোতে আশানুরূপ ফলাফল হচ্ছে না। সরকারী ভাবে কোচিং ও প্রাইভেট নিষিদ্ধ থাকার পরও নবীগঞ্জ উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা বিদ্যালয়ে ও বিভিন্ন বাসা বাড়িতে প্রাইভেট পড়াচ্ছেন। অভিভাবকরা জানান, শিক্ষকরা মনযোগ সহকারে শ্রেণী কক্ষে পাঠদান না করায় বাধ্য হয়েই ছাত্র-ছাত্রীরা প্রাইভেট ও কোচিং পড়তে হচ্ছে। কিন্তু অনেক অস্বচ্ছল অভিভাবকের পক্ষে প্রাইভেট পড়ানো অসম্ভব। নবীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ আতাউল গণি ওসমানী গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কোসিং বানিজ্যে চলাকালে ওই উপজেলার আউশকান্দি বাজার ও এর পার্শ্ববতী গ্রামে গড়ে উঠা ৪টি অবৈধ কোসিং সেন্টার বন্ধ করে দেন। এ সময় জনসাধারণ ও সাংবাদিকদের উদ্দ্যেশ্য তিনি বলেন, যদি কোন শিক্ষক ভবিষ্যতে কোসিং বানিজ্যের সাথে জড়িত হন তাহলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। উল্লেখ্য, যখন অভিযান চলছিল, তখন কোসিং বানিজ্যের সাথে জড়িত শিক্ষক/শিক্ষিকারা সাংবাদিকদের ক্যামেরা এড়াতে মূহুর্তের মধ্যে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘঠেছে।