শিরোনাম :
Logo জুলাই সনদে এনসিপির পরেও অংশগ্রহণের সুযোগ আছে : ধর্ম উপদেষ্টা Logo নারী টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন নাভগির Logo দক্ষিণ কোরিয়ায় এপেক সম্মেলনে ট্রাম্প-শি বৈঠক হবে Logo তারেক রহমানের সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রচিন্তার নতুন দ্বার উন্মোচিত হয়েছে : মনিরুল হক চৌধুরী Logo মুন্সিগঞ্জ জেলা জামায়াতের আমীরের সঙ্গে ঝিকুট ফাউন্ডেশনের সৌজন্য সাক্ষাৎ Logo প্রতিবন্ধী ধর্ষণ মামলার এক পলাতক আসামী গ্রেফতার Logo একদিনের সফরে কাল চাঁদপুর আসছেন মুফতি ফয়জুল করীম! Logo ধর্ষণের ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ ! Logo খুবির গণিত অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন উদ্বোধন! Logo বুটেক্সে ‘অরণ্যের সুর – ফোক ফেস্ট ২.০’ অনুষ্ঠিত

জেনে নিন আপনার ব্লাড গ্রুপ কী ‘o’?

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৪:১১:৩৫ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮৫১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সাধারণত যাদের ব্লাড ‘O’ গ্রুপের, তারা নাকি সর্বদা নিজেদের ‘উদার’ প্রতিপন্ন করার একটা চেষ্টা করে থাকেন। তাছাড়া জাপানিরা মনে করেন, O গ্রুপের মানুষজন অসাধারণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী।

যে কারণে জাপানে চাকরির ইন্টারভিউতে আগে প্রার্থীল ব্লাড গ্রুপ জানা হয়। যদি O হয় তো সোনায় সোহাগা। বাকিদের থেকে কয়েক কদম এগিয়েই তারা শুরু করেন। এর কারণ হল, O গ্রুপের অসাধারণ দায়িত্বজ্ঞানবোধ। যে কোন কাজ কাঁধে নিলে, নিশ্চিত ভাবেই তারা তা করে দেবেন। একটা শৃঙ্খলাবোধ পছন্দ করেন। পরিকল্পনা করে কাজে হাত দেন। গুছিয়ে কথা বলতে পারেন। নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে চলেন। চারপাশ পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন। সহজেই খাপ খাইয়ে নিতে পারেন। যা-ই করুন, বাস্তবের মাটিতে পা থাকে। আবেগের বশে ভুলভাল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন না। এসব গুণের সমাহারের কারণেই কর্তৃপক্ষ চোখ বন্ধ করে O গ্রুপের লোকজনের উপর ভরসা করতে পারে। মনে করা হয়, এদের পূর্বসূরি ছিলেন দক্ষ শিকারি।

পরিশেষে এটা বোঝাই যাচ্ছে যে, সবাইকে রক্ত দিতে পারেন আর শুধু নিজের গ্রুপের রক্ত নিতে পারেন বলেই O গ্রুপের লোকজন ‘অনন্য’ নয়। O গ্রুপের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যর কারণেই তারা ইউনিক।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই সনদে এনসিপির পরেও অংশগ্রহণের সুযোগ আছে : ধর্ম উপদেষ্টা

জেনে নিন আপনার ব্লাড গ্রুপ কী ‘o’?

আপডেট সময় : ০৪:১১:৩৫ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:

সাধারণত যাদের ব্লাড ‘O’ গ্রুপের, তারা নাকি সর্বদা নিজেদের ‘উদার’ প্রতিপন্ন করার একটা চেষ্টা করে থাকেন। তাছাড়া জাপানিরা মনে করেন, O গ্রুপের মানুষজন অসাধারণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী।

যে কারণে জাপানে চাকরির ইন্টারভিউতে আগে প্রার্থীল ব্লাড গ্রুপ জানা হয়। যদি O হয় তো সোনায় সোহাগা। বাকিদের থেকে কয়েক কদম এগিয়েই তারা শুরু করেন। এর কারণ হল, O গ্রুপের অসাধারণ দায়িত্বজ্ঞানবোধ। যে কোন কাজ কাঁধে নিলে, নিশ্চিত ভাবেই তারা তা করে দেবেন। একটা শৃঙ্খলাবোধ পছন্দ করেন। পরিকল্পনা করে কাজে হাত দেন। গুছিয়ে কথা বলতে পারেন। নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে চলেন। চারপাশ পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন। সহজেই খাপ খাইয়ে নিতে পারেন। যা-ই করুন, বাস্তবের মাটিতে পা থাকে। আবেগের বশে ভুলভাল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন না। এসব গুণের সমাহারের কারণেই কর্তৃপক্ষ চোখ বন্ধ করে O গ্রুপের লোকজনের উপর ভরসা করতে পারে। মনে করা হয়, এদের পূর্বসূরি ছিলেন দক্ষ শিকারি।

পরিশেষে এটা বোঝাই যাচ্ছে যে, সবাইকে রক্ত দিতে পারেন আর শুধু নিজের গ্রুপের রক্ত নিতে পারেন বলেই O গ্রুপের লোকজন ‘অনন্য’ নয়। O গ্রুপের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যর কারণেই তারা ইউনিক।