শিরোনাম :
Logo ইবিতে ঠিকাদারদের লাইসেন্স নবায়নের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ Logo জবির স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় আয় ১২ কোটি টাকা Logo বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলা শাখার নির্বাচন সম্পন্ন Logo আসিফ মাহমুদের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo সরকার উদ্যোগ না নিলে আমরা বসে থাকব না: নাহিদ ইসলাম Logo সার্কের বিকল্প জোট গঠনে কাজ করছে চীন-পাকিস্তান, রয়েছে বাংলাদেশও Logo পহেলা জুলাই থেকে ৫ আগস্টের কর্মসূচি ঘিরে হুমকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo নতুন নেতৃত্বে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘তারুণ্য’ Logo সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সন্ত্রাসী হামলা, আহত-৩০ Logo খুবির দুই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে জুলাই আন্দোলনকে কটাক্ষ ও ধর্ম অবমাননার অভিযোগ

জেনে নিন আপনার ব্লাড গ্রুপ কী ‘o’?

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৪:১১:৩৫ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮০৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সাধারণত যাদের ব্লাড ‘O’ গ্রুপের, তারা নাকি সর্বদা নিজেদের ‘উদার’ প্রতিপন্ন করার একটা চেষ্টা করে থাকেন। তাছাড়া জাপানিরা মনে করেন, O গ্রুপের মানুষজন অসাধারণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী।

যে কারণে জাপানে চাকরির ইন্টারভিউতে আগে প্রার্থীল ব্লাড গ্রুপ জানা হয়। যদি O হয় তো সোনায় সোহাগা। বাকিদের থেকে কয়েক কদম এগিয়েই তারা শুরু করেন। এর কারণ হল, O গ্রুপের অসাধারণ দায়িত্বজ্ঞানবোধ। যে কোন কাজ কাঁধে নিলে, নিশ্চিত ভাবেই তারা তা করে দেবেন। একটা শৃঙ্খলাবোধ পছন্দ করেন। পরিকল্পনা করে কাজে হাত দেন। গুছিয়ে কথা বলতে পারেন। নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে চলেন। চারপাশ পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন। সহজেই খাপ খাইয়ে নিতে পারেন। যা-ই করুন, বাস্তবের মাটিতে পা থাকে। আবেগের বশে ভুলভাল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন না। এসব গুণের সমাহারের কারণেই কর্তৃপক্ষ চোখ বন্ধ করে O গ্রুপের লোকজনের উপর ভরসা করতে পারে। মনে করা হয়, এদের পূর্বসূরি ছিলেন দক্ষ শিকারি।

পরিশেষে এটা বোঝাই যাচ্ছে যে, সবাইকে রক্ত দিতে পারেন আর শুধু নিজের গ্রুপের রক্ত নিতে পারেন বলেই O গ্রুপের লোকজন ‘অনন্য’ নয়। O গ্রুপের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যর কারণেই তারা ইউনিক।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ইবিতে ঠিকাদারদের লাইসেন্স নবায়নের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

জেনে নিন আপনার ব্লাড গ্রুপ কী ‘o’?

আপডেট সময় : ০৪:১১:৩৫ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:

সাধারণত যাদের ব্লাড ‘O’ গ্রুপের, তারা নাকি সর্বদা নিজেদের ‘উদার’ প্রতিপন্ন করার একটা চেষ্টা করে থাকেন। তাছাড়া জাপানিরা মনে করেন, O গ্রুপের মানুষজন অসাধারণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী।

যে কারণে জাপানে চাকরির ইন্টারভিউতে আগে প্রার্থীল ব্লাড গ্রুপ জানা হয়। যদি O হয় তো সোনায় সোহাগা। বাকিদের থেকে কয়েক কদম এগিয়েই তারা শুরু করেন। এর কারণ হল, O গ্রুপের অসাধারণ দায়িত্বজ্ঞানবোধ। যে কোন কাজ কাঁধে নিলে, নিশ্চিত ভাবেই তারা তা করে দেবেন। একটা শৃঙ্খলাবোধ পছন্দ করেন। পরিকল্পনা করে কাজে হাত দেন। গুছিয়ে কথা বলতে পারেন। নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে চলেন। চারপাশ পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন। সহজেই খাপ খাইয়ে নিতে পারেন। যা-ই করুন, বাস্তবের মাটিতে পা থাকে। আবেগের বশে ভুলভাল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন না। এসব গুণের সমাহারের কারণেই কর্তৃপক্ষ চোখ বন্ধ করে O গ্রুপের লোকজনের উপর ভরসা করতে পারে। মনে করা হয়, এদের পূর্বসূরি ছিলেন দক্ষ শিকারি।

পরিশেষে এটা বোঝাই যাচ্ছে যে, সবাইকে রক্ত দিতে পারেন আর শুধু নিজের গ্রুপের রক্ত নিতে পারেন বলেই O গ্রুপের লোকজন ‘অনন্য’ নয়। O গ্রুপের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যর কারণেই তারা ইউনিক।