শিরোনাম :
Logo সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন Logo বর্ষায় মসলা সংরক্ষণের ৫ উপায় Logo ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুরে মিলল শিক্ষার্থীর মরদেহ Logo সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ Logo অর্থের বিনিময়ে পলাশবাড়ীর খাদ্যবান্ধব ডিলার নিয়োগ দিয়ে লাপাত্তা টিসিএফ Logo ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু; শিক্ষার্থীরা রাবি মেডিকেলের নাম দিল নাপা সেন্টার Logo জাতির উন্নতির জন্য জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন – মির্জা গালিব Logo গোপালগঞ্জে চলমান কারফিউ’র মেয়াদ বাড়লো Logo লেডি দেহলভী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা মাদক সমাজ ও জাতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয় ………….সাখাওয়াত জামিল সৈকত

গ্রেনেড হামলা মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা ৪ এপ্রিল !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:০১:১৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২২ মার্চ ২০১৭
  • ৭৪৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আব্দুল কাহার আকন্দকে জেরার জন্য আগামী ৪ এপ্রিল দিন ধার্য করেছেন আদালত।

গতকাল মঙ্গলবার মামলাটিতে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার অন্যতম প্রধান দুই আসামি মুফতি আব্দুল হান্নান এবং শরীফ শাহেদুল আলম বিপুলকে কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়নি। এজন্য ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নুরুদ্দিন আগামী ৪ এপ্রিল জেরার পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন।

গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে এ সাক্ষীর জবানবন্দি দেওয়া শুরুর পর সাতটি ধার্য তারিখে ওই জবানবন্দি হওয়ার পর গত ৩১ অক্টোবর তা শেষ হয়।

মামলাটিতে আসামি খালেদা জিয়ার ভাগ্নে লে. কমান্ডার সাইফুল ইসলাম ডিউক (অব.), প্রাক্তন আইজিপি মো. আশরাফুল হুদা, শহিদুল হক ও খোদা বক্স চৌধুরী এবং মামলার তিন তদন্ত কর্মকর্তা তৎকালীন বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, সিআইডির সিনিয়র এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমান, এএসপি আব্দুর রশীদ ও প্রাক্তন ওয়ার্ড কমিশনার আরিফুল ইসলাম জামিনে রয়েছেন।

অন্যদিকে প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, প্রাক্তন উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু, হুজি নেতা মুফতি আব্দুল হান্নানসহ ২৪ জন কারাগারে এবং বিএনপির চেয়ারপারসনের বড় ছেলে তারেক রহমানসহ ১৯ জন পলাতক। এ মামলার আসামি জামায়াত নেতা আলী আহসান মুহাম্মাদ মুজাহিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জনসভায় গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদিকা ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জনের নির্মম মৃত্যু হয়। গ্রেনেডের স্প্লিন্টারের আঘাতে আহত হন কয়েক শতাধিক। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেলেও শ্রবণশক্তি হারান।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন

গ্রেনেড হামলা মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা ৪ এপ্রিল !

আপডেট সময় : ১২:০১:১৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২২ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আব্দুল কাহার আকন্দকে জেরার জন্য আগামী ৪ এপ্রিল দিন ধার্য করেছেন আদালত।

গতকাল মঙ্গলবার মামলাটিতে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার অন্যতম প্রধান দুই আসামি মুফতি আব্দুল হান্নান এবং শরীফ শাহেদুল আলম বিপুলকে কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়নি। এজন্য ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নুরুদ্দিন আগামী ৪ এপ্রিল জেরার পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন।

গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে এ সাক্ষীর জবানবন্দি দেওয়া শুরুর পর সাতটি ধার্য তারিখে ওই জবানবন্দি হওয়ার পর গত ৩১ অক্টোবর তা শেষ হয়।

মামলাটিতে আসামি খালেদা জিয়ার ভাগ্নে লে. কমান্ডার সাইফুল ইসলাম ডিউক (অব.), প্রাক্তন আইজিপি মো. আশরাফুল হুদা, শহিদুল হক ও খোদা বক্স চৌধুরী এবং মামলার তিন তদন্ত কর্মকর্তা তৎকালীন বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, সিআইডির সিনিয়র এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমান, এএসপি আব্দুর রশীদ ও প্রাক্তন ওয়ার্ড কমিশনার আরিফুল ইসলাম জামিনে রয়েছেন।

অন্যদিকে প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, প্রাক্তন উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু, হুজি নেতা মুফতি আব্দুল হান্নানসহ ২৪ জন কারাগারে এবং বিএনপির চেয়ারপারসনের বড় ছেলে তারেক রহমানসহ ১৯ জন পলাতক। এ মামলার আসামি জামায়াত নেতা আলী আহসান মুহাম্মাদ মুজাহিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জনসভায় গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদিকা ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জনের নির্মম মৃত্যু হয়। গ্রেনেডের স্প্লিন্টারের আঘাতে আহত হন কয়েক শতাধিক। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেলেও শ্রবণশক্তি হারান।