শিরোনাম :
Logo আশিকাটি ইউনিয়নে বিভিন্ন ওয়ার্ড বিএনপির প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায় কর্মসূচীর উদ্বোধন Logo মেধাভিত্তিক নিয়োগ হলে নিয়োগপ্রাপ্ত সকলেই দেশের সম্পদ হবে : আসিফ মাহমুদ Logo অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে হাঙরের আক্রমণে নিহত ১ Logo দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টি২০ সিরিজে ডাকেটকে বিশ্রাম দিয়েছে ইংল্যান্ড Logo সাইবার নিরাপত্তা আইন এখন অনেক সক্রিয় : ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব Logo পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ Logo সাতক্ষীরায় ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে ঈদে মিলাদুন্নবী পালিত Logo ইবিতে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo সুন্দরগঞ্জে স্কুলছাত্রী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার Logo চাঁদপুর টেলিভিশনের সাংবাদিকদের সাথে জেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময়

গ্রেনেড হামলা মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা ৪ এপ্রিল !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:০১:১৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২২ মার্চ ২০১৭
  • ৭৬২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আব্দুল কাহার আকন্দকে জেরার জন্য আগামী ৪ এপ্রিল দিন ধার্য করেছেন আদালত।

গতকাল মঙ্গলবার মামলাটিতে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার অন্যতম প্রধান দুই আসামি মুফতি আব্দুল হান্নান এবং শরীফ শাহেদুল আলম বিপুলকে কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়নি। এজন্য ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নুরুদ্দিন আগামী ৪ এপ্রিল জেরার পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন।

গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে এ সাক্ষীর জবানবন্দি দেওয়া শুরুর পর সাতটি ধার্য তারিখে ওই জবানবন্দি হওয়ার পর গত ৩১ অক্টোবর তা শেষ হয়।

মামলাটিতে আসামি খালেদা জিয়ার ভাগ্নে লে. কমান্ডার সাইফুল ইসলাম ডিউক (অব.), প্রাক্তন আইজিপি মো. আশরাফুল হুদা, শহিদুল হক ও খোদা বক্স চৌধুরী এবং মামলার তিন তদন্ত কর্মকর্তা তৎকালীন বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, সিআইডির সিনিয়র এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমান, এএসপি আব্দুর রশীদ ও প্রাক্তন ওয়ার্ড কমিশনার আরিফুল ইসলাম জামিনে রয়েছেন।

অন্যদিকে প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, প্রাক্তন উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু, হুজি নেতা মুফতি আব্দুল হান্নানসহ ২৪ জন কারাগারে এবং বিএনপির চেয়ারপারসনের বড় ছেলে তারেক রহমানসহ ১৯ জন পলাতক। এ মামলার আসামি জামায়াত নেতা আলী আহসান মুহাম্মাদ মুজাহিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জনসভায় গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদিকা ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জনের নির্মম মৃত্যু হয়। গ্রেনেডের স্প্লিন্টারের আঘাতে আহত হন কয়েক শতাধিক। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেলেও শ্রবণশক্তি হারান।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আশিকাটি ইউনিয়নে বিভিন্ন ওয়ার্ড বিএনপির প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায় কর্মসূচীর উদ্বোধন

গ্রেনেড হামলা মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা ৪ এপ্রিল !

আপডেট সময় : ১২:০১:১৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২২ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আব্দুল কাহার আকন্দকে জেরার জন্য আগামী ৪ এপ্রিল দিন ধার্য করেছেন আদালত।

গতকাল মঙ্গলবার মামলাটিতে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার অন্যতম প্রধান দুই আসামি মুফতি আব্দুল হান্নান এবং শরীফ শাহেদুল আলম বিপুলকে কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়নি। এজন্য ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নুরুদ্দিন আগামী ৪ এপ্রিল জেরার পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন।

গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে এ সাক্ষীর জবানবন্দি দেওয়া শুরুর পর সাতটি ধার্য তারিখে ওই জবানবন্দি হওয়ার পর গত ৩১ অক্টোবর তা শেষ হয়।

মামলাটিতে আসামি খালেদা জিয়ার ভাগ্নে লে. কমান্ডার সাইফুল ইসলাম ডিউক (অব.), প্রাক্তন আইজিপি মো. আশরাফুল হুদা, শহিদুল হক ও খোদা বক্স চৌধুরী এবং মামলার তিন তদন্ত কর্মকর্তা তৎকালীন বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, সিআইডির সিনিয়র এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমান, এএসপি আব্দুর রশীদ ও প্রাক্তন ওয়ার্ড কমিশনার আরিফুল ইসলাম জামিনে রয়েছেন।

অন্যদিকে প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, প্রাক্তন উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু, হুজি নেতা মুফতি আব্দুল হান্নানসহ ২৪ জন কারাগারে এবং বিএনপির চেয়ারপারসনের বড় ছেলে তারেক রহমানসহ ১৯ জন পলাতক। এ মামলার আসামি জামায়াত নেতা আলী আহসান মুহাম্মাদ মুজাহিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জনসভায় গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদিকা ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জনের নির্মম মৃত্যু হয়। গ্রেনেডের স্প্লিন্টারের আঘাতে আহত হন কয়েক শতাধিক। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেলেও শ্রবণশক্তি হারান।