শিরোনাম :
Logo আশিকাটি ইউনিয়নে বিভিন্ন ওয়ার্ড বিএনপির প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায় কর্মসূচীর উদ্বোধন Logo মেধাভিত্তিক নিয়োগ হলে নিয়োগপ্রাপ্ত সকলেই দেশের সম্পদ হবে : আসিফ মাহমুদ Logo অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে হাঙরের আক্রমণে নিহত ১ Logo দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টি২০ সিরিজে ডাকেটকে বিশ্রাম দিয়েছে ইংল্যান্ড Logo সাইবার নিরাপত্তা আইন এখন অনেক সক্রিয় : ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব Logo পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ Logo সাতক্ষীরায় ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে ঈদে মিলাদুন্নবী পালিত Logo ইবিতে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo সুন্দরগঞ্জে স্কুলছাত্রী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার Logo চাঁদপুর টেলিভিশনের সাংবাদিকদের সাথে জেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময়

খালেদাসহ চারজনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ২১ জুন !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৬:০৪:০৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০১৭
  • ৭৭১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ২১ জুন ধার্য করেছেন আদালত। সারাদেশে হরতাল-অবরোধে ৪২ জনকে পুড়িয়ে মারার অভিযোগে হত্যা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় মঙ্গলবার প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন গুলশান থানা পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলম আগামী ২১ জুন প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের পেশকার নাজমুল হোসেন বিষয়টি জানিয়েছেন।
মামলার অপর তিন আসামি হলেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. এমাজউদ্দিন আহম্মেদ, ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী ও স্থায়ী কমিটির সদস্য রফিকুল ইসলাম মিয়া।

২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এবি সিদ্দিকী মামলাটি দায়ের করেন। ওইদিন আদালত গুলশান থানার অফিসার ইনচার্জকে (ওসি) অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। দণ্ডবিধি ৩০২, ১০৯ ও ১২০ (বি) ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়।

বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদের উদ্ধৃতি দিয়ে মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের চলমান অবরোধ ও হরতালে গত ৫ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ৪২ জনকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। যাদের মধ্যে গত বছরের ২৭ জানুয়ারি ট্রাকচালক আব্দুর রহমান ও বকুল দেবনাথ, ১৩ জানুয়ারি আড়াই বছরের শিশু সাফির, জেসমিন আক্তার, ১৫ জানুয়ারি স্কুলছাত্র রাজন আলী, বাসচালকের সহকারী তোফাজ্জল, ট্রাকচালকের সহকারী সোহাগ বিশ্বাস রয়েছেন।

ওই হত্যাকাণ্ডের দায়ভার অবরোধ ও হরতাল আহ্বানকারী ২০ দলীয় জোটের প্রধান বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া এবং অপর তিন আসামির ওপর বর্তায়। অন্যদিকে অনির্দিষ্টকালের অবরোধ ও হরতাল দিয়ে মানুষ হত্যা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধঘোষণার শামিল হিসেবে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের মধ্যে পড়ে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আশিকাটি ইউনিয়নে বিভিন্ন ওয়ার্ড বিএনপির প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায় কর্মসূচীর উদ্বোধন

খালেদাসহ চারজনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ২১ জুন !

আপডেট সময় : ০৬:০৪:০৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ২১ জুন ধার্য করেছেন আদালত। সারাদেশে হরতাল-অবরোধে ৪২ জনকে পুড়িয়ে মারার অভিযোগে হত্যা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় মঙ্গলবার প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন গুলশান থানা পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলম আগামী ২১ জুন প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের পেশকার নাজমুল হোসেন বিষয়টি জানিয়েছেন।
মামলার অপর তিন আসামি হলেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. এমাজউদ্দিন আহম্মেদ, ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী ও স্থায়ী কমিটির সদস্য রফিকুল ইসলাম মিয়া।

২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এবি সিদ্দিকী মামলাটি দায়ের করেন। ওইদিন আদালত গুলশান থানার অফিসার ইনচার্জকে (ওসি) অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। দণ্ডবিধি ৩০২, ১০৯ ও ১২০ (বি) ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়।

বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদের উদ্ধৃতি দিয়ে মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের চলমান অবরোধ ও হরতালে গত ৫ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ৪২ জনকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। যাদের মধ্যে গত বছরের ২৭ জানুয়ারি ট্রাকচালক আব্দুর রহমান ও বকুল দেবনাথ, ১৩ জানুয়ারি আড়াই বছরের শিশু সাফির, জেসমিন আক্তার, ১৫ জানুয়ারি স্কুলছাত্র রাজন আলী, বাসচালকের সহকারী তোফাজ্জল, ট্রাকচালকের সহকারী সোহাগ বিশ্বাস রয়েছেন।

ওই হত্যাকাণ্ডের দায়ভার অবরোধ ও হরতাল আহ্বানকারী ২০ দলীয় জোটের প্রধান বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া এবং অপর তিন আসামির ওপর বর্তায়। অন্যদিকে অনির্দিষ্টকালের অবরোধ ও হরতাল দিয়ে মানুষ হত্যা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধঘোষণার শামিল হিসেবে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের মধ্যে পড়ে।