শিরোনাম :
Logo টমেটোর ফলন বৃদ্ধিতে ট্রাইকোডার্মা বায়োফানজাইসাইড Logo ইবির জনসংযোগ দপ্তরের দায়িত্ব পেলেন মো. সাহেদ হাসান Logo পঞ্চগড়ের বোদা পৌরসভায় নতুন উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন Logo গ্রামীণফোনের সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করলো রাবির আইবিএ Logo কুবির শিক্ষকের বিরুদ্ধে উত্তরসহ প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ; পরীক্ষা স্থগিত Logo কচুয়ায় ভূমি দস্যু আওয়ামীলীগ নেতার গ্রেফতারের দাবীতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন Logo যবিপ্রবিতে অগ্নি প্রতিরোধ, নির্বাপণ, উদ্ধার ও জরুরী বর্হিগমন বিষয়ক মহড়া অনুষ্ঠিত Logo শেরপুরে গাছে পেরেক অপসারণ কর্মসূচি পালন Logo কাজ ছাড়াই বেরোবির ১১ কর্মকর্তা- কর্মচারী বেতনভাতা উত্তোলন করতেছেন: দুদক Logo পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে ফার্মেসি ব্যাবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

টমেটোর ফলন বৃদ্ধিতে ট্রাইকোডার্মা বায়োফানজাইসাইড

দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) কৃষি অনুষদের প্লান্ট প্যাথলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মো. মহিদুল হাসান ও পিএইচডি শিক্ষার্থী মো. শরিফুল ইসলাম উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড ব্যবহারের ফলে রোগমুক্ত টমেটোর গাছে গতানুগতিক চাষ পদ্ধতির চেয়ে প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি ফলন হয়েছে ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্লান্টপ্যাথলজির গবেষণা মাঠে ৬টি ট্রিটমেন্টে মধ্যে দেখা গেছে, ট্রাইকোডার্মা বায়োফানজাইসাইড প্রয়োগকৃত ট্রিটমেন্টের গাছের শাখা, কান্ড, মূলের দৈর্ঘ্য প্রন্থ এবং উচ্চতা বেশি ছিল। গাছের স্বাস্থ্যও ছিল ভালো। অন্য ৪টি ট্রিটমেন্টের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি ফলন ছিল। গাছ গণনা করে দেখা যায় প্রতি গাছে ৯০টি করে টমেটে ধরেছে। গবেষণার জন্য গবেষকেরা ৬টি ট্রিটমেন্টের জন্য ভিন্ন ভিন্নভাবে বীজ এবং মাটি শোধন করে নেন। পৃথকভাবে শোধন করা মাটিতে পৃথকভাবে শোধিত বীজ বপন করেন। তারপর ট্রিটমেন্ট অনুযায়ী তারা, সার, বীষ, রোগ এবং ট্রাইকোডার্মা প্রয়োগ করেন। তারা ট্রাইকোডার্মা উদ্ভাবনের জন্য বিভিন্ন রকমের মাটি সংগ্রহ করে গবেষণাগারে আইসোলেশন করেন। তারপর তারা ১৮ রকমের ট্রাইকোডার্মা পেয়ে থাকেন। মলিকুলার টেস্টের মাধ্যমে ১৮টি ট্রাইকোডার্মার নাম শনাক্ত করেন। রোগ প্রয়োগের মাধ্যমে চাষাবাদ পদ্ধতির জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের মাটিবাহিত ক্ষতিকর রোগ সংগ্রহ করে গবেষণাগারে আইসোলেশন করেন। মলিকুলার টেস্টের মাধ্যমে রোগগুলোর নাম শনাক্ত করেন। এবং ল্যাবে উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মা দিয়ে মাটিবাহিত রোগ দমন হয় কিনা তার টেস্ট করা হয়। টেস্টে ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া গেলে মাঠ পর্যায়ে গবেষণা শুরু হয়।

টমেটোতে ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড প্রয়োগের গবেষণা শুরু হয় ২০২২ সালের জানুয়ারি মাস থেকে। গবেষণা শুরু হয়ে এ যাবৎ তিন মৌসুমে ট্রায়াল হয়েছে। গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল প্রাকৃতিকভাবে চাষাবাদের মাধ্যমে রোগমুক্ত টমেটো গাছে উচ্চ ফলন ফলানো। যাতে কৃষকরা কম খরচে প্রাকৃতিক এবং পরিবেশবান্ধব উপায়ে বেশি পরিমাণ টমেটো উৎপাদন করতে পারে। কারণ ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড ব্যবহার করে টমেটো চাষ করলে গাছ রোগমুক্ত থাকে এবং ফলনও বেশি পাওয়া যায়। কারণ এ পদ্ধতিতে চাষাবাদের ফলে আবহাওয়া, মানুষ এবং বিভিন্ন প্রাণিকুলের কোনো ক্ষতি সাধন হয় না। আর এ পদ্ধতিতে গতানুগতিক চাষাবাদ পদ্ধতির চেয়ে খরচও অনেক কম । যা দেশের কৃষি খাতকে এগিয়ে নিতে অনেক সহায়ক ভূমিকা পালন করবে ।সেখানে কৃষকদের গতানুগতিক চাষাবাদ পদ্ধতি, বাজারে প্রচলিত কীটনাশক প্রয়োগের মাধ্যমে চাষাবাদ পদ্ধতি, রোগ দিয়ে চাষাবাদ পদ্ধতি, বাজারে প্রচলিত টাইকোডার্মা প্রয়োগের মাধ্যমে চাষাবাদ পদ্ধতি এবং গবেষকদের উদ্ভাবিত দুটি ট্রাইকোডার্মা বায়োফানজাইসাইড প্রয়োগের মাধ্যমে চাষাবাদ পদ্ধতি ছিল।

গবেষণার বিষয় নিয়ে প্লান্ট প্যাথলজি বিভাগের পিএইচডি শিক্ষার্থী মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, বাজারে প্রচলিত কীটনাশক এবং ট্রাইকোডার্মা প্রয়োগ করেও তারা (কৃষকের ভাষায়) স্ট্রোক রোগ এবং কুয়াশাজনিত রোগ থেকে টমেটোর গাছকে রক্ষা করতে পারেন না। তাই কৃষকদের এমন সমস্যা থেকে পরিত্রাণ দেওয়ার জন্য আমার সুপারভাইজার প্রফেসর ড. মো. মহিদুল হাসান স্যার ও আমি ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড উদ্ভাবনের কাজ শুরু করি। আমরা আশা রাখছি আমাদের উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মা কৃষকদের রোগমুক্ত এবং উচ্চ ফলনশীল টমেটো এবং অন্যান্য ফসল ফলাতে সাহায্য করবে ।

এ বিষয়ে প্লান্ট প্যাথলজি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. মহিদুল হাসান বলেন, আমাদের উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষকরা জৈবিক উপায়ে ফসলের রোগ দমন করতে পারবেন। বিশেষ করে টমেটোর ঢলে পড়া রোগ (কৃষকের ভাষায় টমেটোর স্ট্রোক রোগ) দমন করতে পারবেন। পাশাপাশি গাছের পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি করবে, গাছের শাখা-প্রশাখা বৃদ্ধি, গাছের উচ্চতা বৃদ্ধিতে এবং ফুলের সংখ্যা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখছে। প্রতি গাছে গণনা করে দেখা গেছে প্রায় ৯০টি করে টমেটো ধরেছে। পক্ষান্তরে যে গাছগুলোতে আমাদের উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড প্রয়োগ করা হয়নি। সেগুলো গাছে ৪০-৪৫টি টমেটো ধরেছে। যা প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি। আমরা পরপর তিন মৌসুম ট্রায়ালে একই রকম ফলাফল পেয়েছি। টমেটোগাছগুলো থেকে উৎপাদিত টমেটোগুলোর পুষ্টিগুণও বেশ ভালো। বিশেষ করে লাইকোপিন এবং এসকরবিক এসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি করেছে। সেইসঙ্গে বাসায় সংরক্ষণের সময় প্রায় ৪-৫ দিন বাড়িয়ে দিয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আমরা আশা করছি আর দেড় থেকে দুই মাসের মধ্যে সুন্দর নাম নির্ধারণ করে আমরা আমাদের উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড বাজারজাত করতে পারবো ইনশাআল্লাহ। যাতে করে প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকেরা এই ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড ব্যবহার করে রোগমুক্ত গাছে উচ্চ ফলন ফলাতে পারেন এবং দেশের কৃষি খাতে অবদান রাখতে পারেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

টমেটোর ফলন বৃদ্ধিতে ট্রাইকোডার্মা বায়োফানজাইসাইড

টমেটোর ফলন বৃদ্ধিতে ট্রাইকোডার্মা বায়োফানজাইসাইড

আপডেট সময় : ০৯:৫৫:৪৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫

দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) কৃষি অনুষদের প্লান্ট প্যাথলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মো. মহিদুল হাসান ও পিএইচডি শিক্ষার্থী মো. শরিফুল ইসলাম উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড ব্যবহারের ফলে রোগমুক্ত টমেটোর গাছে গতানুগতিক চাষ পদ্ধতির চেয়ে প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি ফলন হয়েছে ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্লান্টপ্যাথলজির গবেষণা মাঠে ৬টি ট্রিটমেন্টে মধ্যে দেখা গেছে, ট্রাইকোডার্মা বায়োফানজাইসাইড প্রয়োগকৃত ট্রিটমেন্টের গাছের শাখা, কান্ড, মূলের দৈর্ঘ্য প্রন্থ এবং উচ্চতা বেশি ছিল। গাছের স্বাস্থ্যও ছিল ভালো। অন্য ৪টি ট্রিটমেন্টের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি ফলন ছিল। গাছ গণনা করে দেখা যায় প্রতি গাছে ৯০টি করে টমেটে ধরেছে। গবেষণার জন্য গবেষকেরা ৬টি ট্রিটমেন্টের জন্য ভিন্ন ভিন্নভাবে বীজ এবং মাটি শোধন করে নেন। পৃথকভাবে শোধন করা মাটিতে পৃথকভাবে শোধিত বীজ বপন করেন। তারপর ট্রিটমেন্ট অনুযায়ী তারা, সার, বীষ, রোগ এবং ট্রাইকোডার্মা প্রয়োগ করেন। তারা ট্রাইকোডার্মা উদ্ভাবনের জন্য বিভিন্ন রকমের মাটি সংগ্রহ করে গবেষণাগারে আইসোলেশন করেন। তারপর তারা ১৮ রকমের ট্রাইকোডার্মা পেয়ে থাকেন। মলিকুলার টেস্টের মাধ্যমে ১৮টি ট্রাইকোডার্মার নাম শনাক্ত করেন। রোগ প্রয়োগের মাধ্যমে চাষাবাদ পদ্ধতির জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের মাটিবাহিত ক্ষতিকর রোগ সংগ্রহ করে গবেষণাগারে আইসোলেশন করেন। মলিকুলার টেস্টের মাধ্যমে রোগগুলোর নাম শনাক্ত করেন। এবং ল্যাবে উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মা দিয়ে মাটিবাহিত রোগ দমন হয় কিনা তার টেস্ট করা হয়। টেস্টে ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া গেলে মাঠ পর্যায়ে গবেষণা শুরু হয়।

টমেটোতে ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড প্রয়োগের গবেষণা শুরু হয় ২০২২ সালের জানুয়ারি মাস থেকে। গবেষণা শুরু হয়ে এ যাবৎ তিন মৌসুমে ট্রায়াল হয়েছে। গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল প্রাকৃতিকভাবে চাষাবাদের মাধ্যমে রোগমুক্ত টমেটো গাছে উচ্চ ফলন ফলানো। যাতে কৃষকরা কম খরচে প্রাকৃতিক এবং পরিবেশবান্ধব উপায়ে বেশি পরিমাণ টমেটো উৎপাদন করতে পারে। কারণ ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড ব্যবহার করে টমেটো চাষ করলে গাছ রোগমুক্ত থাকে এবং ফলনও বেশি পাওয়া যায়। কারণ এ পদ্ধতিতে চাষাবাদের ফলে আবহাওয়া, মানুষ এবং বিভিন্ন প্রাণিকুলের কোনো ক্ষতি সাধন হয় না। আর এ পদ্ধতিতে গতানুগতিক চাষাবাদ পদ্ধতির চেয়ে খরচও অনেক কম । যা দেশের কৃষি খাতকে এগিয়ে নিতে অনেক সহায়ক ভূমিকা পালন করবে ।সেখানে কৃষকদের গতানুগতিক চাষাবাদ পদ্ধতি, বাজারে প্রচলিত কীটনাশক প্রয়োগের মাধ্যমে চাষাবাদ পদ্ধতি, রোগ দিয়ে চাষাবাদ পদ্ধতি, বাজারে প্রচলিত টাইকোডার্মা প্রয়োগের মাধ্যমে চাষাবাদ পদ্ধতি এবং গবেষকদের উদ্ভাবিত দুটি ট্রাইকোডার্মা বায়োফানজাইসাইড প্রয়োগের মাধ্যমে চাষাবাদ পদ্ধতি ছিল।

গবেষণার বিষয় নিয়ে প্লান্ট প্যাথলজি বিভাগের পিএইচডি শিক্ষার্থী মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, বাজারে প্রচলিত কীটনাশক এবং ট্রাইকোডার্মা প্রয়োগ করেও তারা (কৃষকের ভাষায়) স্ট্রোক রোগ এবং কুয়াশাজনিত রোগ থেকে টমেটোর গাছকে রক্ষা করতে পারেন না। তাই কৃষকদের এমন সমস্যা থেকে পরিত্রাণ দেওয়ার জন্য আমার সুপারভাইজার প্রফেসর ড. মো. মহিদুল হাসান স্যার ও আমি ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড উদ্ভাবনের কাজ শুরু করি। আমরা আশা রাখছি আমাদের উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মা কৃষকদের রোগমুক্ত এবং উচ্চ ফলনশীল টমেটো এবং অন্যান্য ফসল ফলাতে সাহায্য করবে ।

এ বিষয়ে প্লান্ট প্যাথলজি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. মহিদুল হাসান বলেন, আমাদের উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষকরা জৈবিক উপায়ে ফসলের রোগ দমন করতে পারবেন। বিশেষ করে টমেটোর ঢলে পড়া রোগ (কৃষকের ভাষায় টমেটোর স্ট্রোক রোগ) দমন করতে পারবেন। পাশাপাশি গাছের পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি করবে, গাছের শাখা-প্রশাখা বৃদ্ধি, গাছের উচ্চতা বৃদ্ধিতে এবং ফুলের সংখ্যা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখছে। প্রতি গাছে গণনা করে দেখা গেছে প্রায় ৯০টি করে টমেটো ধরেছে। পক্ষান্তরে যে গাছগুলোতে আমাদের উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড প্রয়োগ করা হয়নি। সেগুলো গাছে ৪০-৪৫টি টমেটো ধরেছে। যা প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি। আমরা পরপর তিন মৌসুম ট্রায়ালে একই রকম ফলাফল পেয়েছি। টমেটোগাছগুলো থেকে উৎপাদিত টমেটোগুলোর পুষ্টিগুণও বেশ ভালো। বিশেষ করে লাইকোপিন এবং এসকরবিক এসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি করেছে। সেইসঙ্গে বাসায় সংরক্ষণের সময় প্রায় ৪-৫ দিন বাড়িয়ে দিয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আমরা আশা করছি আর দেড় থেকে দুই মাসের মধ্যে সুন্দর নাম নির্ধারণ করে আমরা আমাদের উদ্ভাবিত ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড বাজারজাত করতে পারবো ইনশাআল্লাহ। যাতে করে প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকেরা এই ট্রাইকোডার্মার বায়োফানজাইসাইড ব্যবহার করে রোগমুক্ত গাছে উচ্চ ফলন ফলাতে পারেন এবং দেশের কৃষি খাতে অবদান রাখতে পারেন।