বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় বর্তমানে মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, কুমিল্লা, ফেনী, চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়িতে বন্যার্তদের উদ্ধার কার্যক্রমে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট ও কন্টিনজেন্ট নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
চলমান বন্যা পরিস্থিতিতে নাকাল বাংলাদেশ এবং ভারত। স্মরণকালের ভয়াবহ এ বন্যায় প্রয়োজনে বাংলাদেশ থেকে ভারতের সিকিম-ত্রিপুরায় ত্রাণ সহায়তা পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলায় কমতে শুরু করেছে ভারত থেকে আসা পাহাড়ী ঢলের তীব্রতা। সে সঙ্গে বিভিন্ন এলাকা থেকে পানি কমতে শুরু করেছে। শুক্রবার সকাল থেকে আখাউড়ার গাজীবাজার, মোগড়া, মনিয়ন্দসহ বিভিন্ন গ্রামের ডুবে
বন্যাদুর্গতদের উদ্ধারে সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, বিজিবি, কোস্টগার্ড, র্যাবের পর এবার যোগ দিলো বাংলাদেশ পুলিশ। এছাড়া প্রয়োজনীয় সহযোগিতার জন্য যোগাযোগ করতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে কল করতে বলা হয়েছে। আজ
নোয়াখালী জেলা সদর পানিতে তলিয়ে গেছে। শহরের জেলা জামে মসজিদ, আদালক প্রাঙ্গণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রধান প্রধান সড়ক ও হাটবাজারসহ সব স্থান পানিতে তলিয়ে গেছে। শুধু শহর নয় জেলার বেশিরভাগ এলাকা বন্যায়
ফেনীতে আটকে পড়া র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) হেলিকপ্টারে বন্যা দুর্গতদের উদ্ধার ও ত্রাণ বিতরণ করছে। শুক্রবার (২৩ আগস্ট) সকালে র্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের সহকারী পরিচালক আ
গত কয়েক দিনের প্রবল বর্ষণে ঢাকা-চট্টগ্রাম মূল রেললাইন পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় চট্টগ্রাম থেকে সারা দেশের ট্রেন চলাচল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে ঢাকা-সিলেট পথও বন্ধ
সিকিমে পাহাড় ধসে তিস্তা নদীর ওপর নির্মিত জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের বাঁধ ভেঙে গেছে। ফলে পশ্চিমবঙ্গের গজলডোবা বাঁধে পানির চাপ দ্রুত বাড়ছে। উজানের ঢল যে কোনো সময় বাংলাদেশে প্রবেশ করে মারাত্মক বন্যা
বন্যাদুর্গত এলাকায় আটকে পড়া শিশুসহ ২৬০ জনকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বিকেল পর্যন্ত তাদেরকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকাজ এখনও চলমান
আখাউড়া করেসপনডেন্ট: টানা ভারী বর্ষণ ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উজান থেকে নামা ঢলের পানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার বন্যা পরিস্থিতি চরম অবনতি হয়েছে। এতে নতুন করে আরও কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে।