শিরোনাম :
Logo ইবিতে ঠিকাদারদের লাইসেন্স নবায়নের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ Logo জবির স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় আয় ১২ কোটি টাকা Logo বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলা শাখার নির্বাচন সম্পন্ন Logo আসিফ মাহমুদের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo সরকার উদ্যোগ না নিলে আমরা বসে থাকব না: নাহিদ ইসলাম Logo সার্কের বিকল্প জোট গঠনে কাজ করছে চীন-পাকিস্তান, রয়েছে বাংলাদেশও Logo পহেলা জুলাই থেকে ৫ আগস্টের কর্মসূচি ঘিরে হুমকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo নতুন নেতৃত্বে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘তারুণ্য’ Logo সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সন্ত্রাসী হামলা, আহত-৩০ Logo খুবির দুই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে জুলাই আন্দোলনকে কটাক্ষ ও ধর্ম অবমাননার অভিযোগ

বাংলাদেশকে ব্রান্ডিং করার সময় এসেছে: প্রধামনমন্ত্রী !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:২৩:৪০ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
  • ৭৫১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্ব সম্প্রদায় বাংলাদেশকে নিয়ে আশাবাদী উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) নির্বাহী চেয়ারম্যান প্রফেসর ক্লাউস স্কোয়াব মনে করেন বাংলাদেশকে যথাযথভাবে ব্রান্ডিং করার সময় এসেছে। বিগত এক দশক ধরে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান জিডিপি প্রবৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ বজায় থাকায় বিশ্ব সম্প্রদায় বাংলাদেশকে নিয়ে আশাবাদী বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। একইসঙ্গে ডব্লিউইএফ’র সম্মেলনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বের শীর্ষ বহুজাতিক কোম্পানি, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে যথেষ্ট আগ্রহী করা সম্ভব হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পাঁচদিন বিরতির পর গতকাল বুধবার জাতীয় সংসদের চর্তুদশ ও শীতকালীন অধিবেশনে টেবিলে উত্থাপিত প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে নুরুল ইসলাম মিলনের (কুমিল্লা-৮) প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি এসব তথ্য দেন। এর আগে ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ব শান্তি, নিরাপত্তা, উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে নীতি নির্ধারণী এ সম্মেলনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশকে উচ্চতর সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করেছে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সম্মেলনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ডব্লিউইএফ ফোরামে অংশগ্রহণ বাংলাদেশের জন্য অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিবেচনায় সুদূরপ্রসারী সুফল বয়ে আনবে। সম্মেলনে আমাদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বের শীর্ষ বহুজাতিক কোম্পানি, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে যথেষ্ট আগ্রহী করা সম্ভব হয়েছে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। সার্বিক বিবেচনায় এ সম্মেলনটি বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ছিল এবং ফলপ্রসূ হয়েছে বলে আমি মনে করি। এর ফলে বিশ্ব পরিমন্ডলে বাংলাদেশকে একটি উদার গণতান্ত্রিক ও দায়িত্বশীল রাষ্ট্র হিসেবে আরও একবার তুলে ধরার সুযোগ হয়েছে।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এবারের সম্মেলনে বিশ্বের ৬০টি দেশের রাষ্ট্র/সরকার প্রধানসহ জাতিসংঘের নবনিযুক্ত মহাসচিব ও বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক সংস্থা প্রধানরা অংশগ্রহণ করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ইবিতে ঠিকাদারদের লাইসেন্স নবায়নের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

বাংলাদেশকে ব্রান্ডিং করার সময় এসেছে: প্রধামনমন্ত্রী !

আপডেট সময় : ১২:২৩:৪০ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্ব সম্প্রদায় বাংলাদেশকে নিয়ে আশাবাদী উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) নির্বাহী চেয়ারম্যান প্রফেসর ক্লাউস স্কোয়াব মনে করেন বাংলাদেশকে যথাযথভাবে ব্রান্ডিং করার সময় এসেছে। বিগত এক দশক ধরে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান জিডিপি প্রবৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ বজায় থাকায় বিশ্ব সম্প্রদায় বাংলাদেশকে নিয়ে আশাবাদী বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। একইসঙ্গে ডব্লিউইএফ’র সম্মেলনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বের শীর্ষ বহুজাতিক কোম্পানি, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে যথেষ্ট আগ্রহী করা সম্ভব হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পাঁচদিন বিরতির পর গতকাল বুধবার জাতীয় সংসদের চর্তুদশ ও শীতকালীন অধিবেশনে টেবিলে উত্থাপিত প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে নুরুল ইসলাম মিলনের (কুমিল্লা-৮) প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি এসব তথ্য দেন। এর আগে ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ব শান্তি, নিরাপত্তা, উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে নীতি নির্ধারণী এ সম্মেলনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশকে উচ্চতর সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করেছে। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সম্মেলনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ডব্লিউইএফ ফোরামে অংশগ্রহণ বাংলাদেশের জন্য অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিবেচনায় সুদূরপ্রসারী সুফল বয়ে আনবে। সম্মেলনে আমাদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বের শীর্ষ বহুজাতিক কোম্পানি, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে যথেষ্ট আগ্রহী করা সম্ভব হয়েছে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। সার্বিক বিবেচনায় এ সম্মেলনটি বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ছিল এবং ফলপ্রসূ হয়েছে বলে আমি মনে করি। এর ফলে বিশ্ব পরিমন্ডলে বাংলাদেশকে একটি উদার গণতান্ত্রিক ও দায়িত্বশীল রাষ্ট্র হিসেবে আরও একবার তুলে ধরার সুযোগ হয়েছে।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এবারের সম্মেলনে বিশ্বের ৬০টি দেশের রাষ্ট্র/সরকার প্রধানসহ জাতিসংঘের নবনিযুক্ত মহাসচিব ও বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক সংস্থা প্রধানরা অংশগ্রহণ করেন।