ইসলাম উদারতার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। সব মত, পথ ও ধর্মের সহাবস্থান নিশ্চিত করে বৃহত্তর সমাজ গড়ার উদারনীতি গ্রহণ করেছে ইসলাম। বিগত দেড় হাজার বছর ধরে ইসলাম উদারতা, মানবিকতাবোধ, সম্প্রীতি
সমাজে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বসবাস করে। এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য ইসলাম বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো অমুসলিম
বিভিন্ন সময় অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে প্রায় ৫০টি হজ এজেন্সির লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সোচ্চার বলে জানিয়েছেন ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা আ খ ম খালিদ হোসেন।
তিনটি বিষয়ে মানুষ মোহমুক্ত নয়—(ক) হুকুমত তথা ক্ষমতার মোহ। (খ) দৌলত তথা সম্পদের মোহ। (গ) আওরাত তথা নারীর মোহ। অথচ উপদলীয় কোন্দল, বিরোধ ও ক্ষুদ্র স্বার্থের অচলায়তন ভেঙে মদিনা সনদের
বর্তমান সময়ে মানুষ একে অপরকে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে কাফের, মুনাফেক কিংবা অনেক খারাপ বিশেষণে বিশেষায়িত করে থাকে। শরিয়ত কোনো মুসলমানকে অপর অবিশ্বাসী বা কাফের, ধর্মের প্রতি কটাক্ষকারী অথবা বিভ্রান্ত ব্যক্তি,
পানি জীবনের উৎস। পবিত্র কোরআনে এ বিষয়টি তাৎপর্যপূর্ণভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করা হয়েছে, ‘আর আমি তো পানি থেকে সব প্রাণবান বস্তুকে সৃষ্টি করেছি। ’ পানির সঙ্গে প্রাণী
বিয়ে হলো আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত একটি বিষয়। কিন্তু সমাজের নিয়মের মধ্যে আটকে অনেক যুবক-যুবতি ঠিক সময়ে বিয়ে করতে পারে না। ফলে তারা মনোকষ্টে ভোগে। কিন্তু বৈধ ভালোবাসায় সিক্ত হওয়ার
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা আমার কাছে দোয়া করো। আমি তোমাদের দোয়া কবুল করব’ (সূরা মুমিন, আয়াত ৬০। ) আরবি দোয়া শব্দের অর্থ ডাকা, আহ্বান করা, প্রার্থনা করা, কোনো কিছু
শরিয়তে সর্বপ্রথম ও সর্বপ্রধান বিষয় হলো ঈমান-আকিদা। এরপর যথাক্রমে ইবাদত, মুআমালাত ও মুআশারাতের স্থান। তবে সব কটি বিষয় পরস্পরের সঙ্গে সংযুক্ত। যেমন—রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যার আমানতদারি নেই, তার ঈমান নেই।
হালাল উপার্জন ও হালাল ভক্ষণ প্রতিটি মুসলমানের ওপর ফরজ। মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘হে মুমিনরা, আহার করো আমি তোমাদের যে হালাল রিজিক দিয়েছি তা থেকে এবং আল্লাহর জন্য শোকর করো, যদি