শিরোনাম :
Logo হাসিনার গণহত্যা মামলার প্রতিবেদন জমা; মিলেছে অপরাধের প্রমাণ Logo কচুয়ায় টানা ৪১ দিন জামাতে নামাজ পড়ে সাইকেল পুরস্কার পেল ১০ শিশু-কিশোর Logo চট্টগ্রামের লোহাগাড়ার দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১০ Logo দেশে জঙ্গিবাদ উত্থানের মতো কিছুই ঘটেনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo কচুয়ায় নিরাপদ সড়ক চাই উদ্যোগে ডা. আমিনুল ইসলামকে ফুলেল সংবর্ধনা Logo আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ কর্তৃক মাদক সম্রজ্ঞী মিনি বেগম মাদক বিক্রয়কালে হাতেনাতে গ্রেফতার Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ঈদের আয়োজন Logo নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে না হলে দেশ অস্থিতিশীল হতে পারে, রয়টার্সকে মঈন খান Logo কলকাতাকে উড়িয়ে মুম্বাইয়ের প্রথম জয় Logo অস্ট্রেলিয়ার কেন্দ্রীয় চুক্তিতে চমক, তালিকায় ২ টেস্ট খেলা ব্যাটার

জবিতে আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা শুরু

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৬:৪৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • ৭১১ বার পড়া হয়েছে
জবি প্রতিনিধি:
বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম। সেই লক্ষ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সপ্তম (ছাত্র) ও প্রথম (ছাত্রী) আন্তঃবিভাগীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া উপকমিটি (ক্রিকেট ও লন টেনিস) আয়োজিত এ প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম, পিএইচডি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের বয়স ১৯ বছর, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সপ্তম; গ্যাপ ১২। এর মানে, মাঝে ১২ বছর ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়নি। আমি ক্রীড়া কমিটিকে বলব, এই ব্যবধান যেন আর না বাড়ে।”
উপাচার্য আরও বলেন, “আমরা চেষ্টা করছি, মাঠটি (ধূপখোলা খেলার মাঠ) আমাদের আইনগত অধিকারে নেওয়ার জন্য। বর্ষায় আমরা মাঠে ঘাস লাগাব, যাতে মাঠটি আরও সুন্দর হয়। সবাই জিতবে—এই ধারণা নিয়ে সবাইকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।”
এ সময় অনুষ্ঠানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া কমিটির আহ্বায়ক ও শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিন বলেন, “খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চা ছাড়া শিক্ষা অগ্রসর হতে পারে না। সারা বছরই আমাদের খেলাধুলা চলবে। আমরা প্রথমবার ছাত্রীদের খেলাধুলার আয়োজন করেছি। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা খেলাধুলায় উৎসাহিত হবে এবং একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি তাদের শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আশা করছে, ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এই আয়োজন করা হবে।”
প্রসঙ্গত, এ প্রতিযোগিতায় ৩৮টি বিভাগ থেকে ছেলেদের ৩০টি দল এবং মেয়েদের ১৬টি দল অংশগ্রহণ করবে। উদ্বোধনী খেলায় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ মুখোমুখি হয় নাট্যকলা বিভাগের সঙ্গে।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

হাসিনার গণহত্যা মামলার প্রতিবেদন জমা; মিলেছে অপরাধের প্রমাণ

জবিতে আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা শুরু

আপডেট সময় : ০৪:৪৬:৪৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জবি প্রতিনিধি:
বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম। সেই লক্ষ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সপ্তম (ছাত্র) ও প্রথম (ছাত্রী) আন্তঃবিভাগীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া উপকমিটি (ক্রিকেট ও লন টেনিস) আয়োজিত এ প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম, পিএইচডি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের বয়স ১৯ বছর, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সপ্তম; গ্যাপ ১২। এর মানে, মাঝে ১২ বছর ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়নি। আমি ক্রীড়া কমিটিকে বলব, এই ব্যবধান যেন আর না বাড়ে।”
উপাচার্য আরও বলেন, “আমরা চেষ্টা করছি, মাঠটি (ধূপখোলা খেলার মাঠ) আমাদের আইনগত অধিকারে নেওয়ার জন্য। বর্ষায় আমরা মাঠে ঘাস লাগাব, যাতে মাঠটি আরও সুন্দর হয়। সবাই জিতবে—এই ধারণা নিয়ে সবাইকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।”
এ সময় অনুষ্ঠানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া কমিটির আহ্বায়ক ও শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিন বলেন, “খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চা ছাড়া শিক্ষা অগ্রসর হতে পারে না। সারা বছরই আমাদের খেলাধুলা চলবে। আমরা প্রথমবার ছাত্রীদের খেলাধুলার আয়োজন করেছি। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা খেলাধুলায় উৎসাহিত হবে এবং একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি তাদের শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আশা করছে, ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এই আয়োজন করা হবে।”
প্রসঙ্গত, এ প্রতিযোগিতায় ৩৮টি বিভাগ থেকে ছেলেদের ৩০টি দল এবং মেয়েদের ১৬টি দল অংশগ্রহণ করবে। উদ্বোধনী খেলায় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ মুখোমুখি হয় নাট্যকলা বিভাগের সঙ্গে।