শিরোনাম :

রাজস্ব ও ভর্তুকির জন্য ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: খাদ্য উপদেষ্টা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৯:৪৮ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫
  • ৭৬৫ বার পড়া হয়েছে

সরকারের রাজস্ব প্রয়োজন। প্রচুর ভর্তুকিও লাগে। এ অর্থ কোথাও না কোথাও থেকে সংগ্রহ করতে হয়। তাই কিছু পণ্যের ওপর ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। এতে তেমন কোনো অসুবিধা হবে না বলে মন্তব্য করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকালে মাদারীপুর সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, খাদ্যনিরাপত্তা ঝুঁকিতে ছিল। সেই ঘাটতি পূরণের জন্য সরকার চেষ্টা চালাচ্ছে। বিদেশ থেকে খাদ্য আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। আগামীতে ভালো ফসল হবে। ইরি ধানের বাম্পার ফলন হলে বিদেশ থেকে চাল আমদানি করতে হবে না। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রথম দায়িত্ব বিদেশ থেকে খাদ্য আমদানি করা ও দেশের বিভিন্ন স্থানে সেই খাদ্য সঠিকভাবে পৌঁছানো। দেশে চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে আমদানি কার্যক্রম সহায়ক হবে।

তিনি আরও বলেন, ওএমএস’র সুবিধা বাড়ানোর চিন্তা করা হচ্ছে। এরইমধ্যে প্রতি উপজেলায় দুই টন করে চাল দেওয়া হয়েছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে আগামী দুই মাস দেশের ৫০ লাখ উপকারভোগী মাত্র ১৫ টাকা কেজিতে ৩০ কেজি করে চাল পাবেন।

এ সময় মাদারীপুর জেলা প্রশাসক মোছা. ইয়াসমিন আক্তার, পুলিশ সুপার মো. সাইফুজ্জামান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মো. হাবিবুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস :

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত কত?

রাজস্ব ও ভর্তুকির জন্য ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে: খাদ্য উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ০৫:৫৯:৪৮ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫

সরকারের রাজস্ব প্রয়োজন। প্রচুর ভর্তুকিও লাগে। এ অর্থ কোথাও না কোথাও থেকে সংগ্রহ করতে হয়। তাই কিছু পণ্যের ওপর ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। এতে তেমন কোনো অসুবিধা হবে না বলে মন্তব্য করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকালে মাদারীপুর সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, খাদ্যনিরাপত্তা ঝুঁকিতে ছিল। সেই ঘাটতি পূরণের জন্য সরকার চেষ্টা চালাচ্ছে। বিদেশ থেকে খাদ্য আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। আগামীতে ভালো ফসল হবে। ইরি ধানের বাম্পার ফলন হলে বিদেশ থেকে চাল আমদানি করতে হবে না। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রথম দায়িত্ব বিদেশ থেকে খাদ্য আমদানি করা ও দেশের বিভিন্ন স্থানে সেই খাদ্য সঠিকভাবে পৌঁছানো। দেশে চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে আমদানি কার্যক্রম সহায়ক হবে।

তিনি আরও বলেন, ওএমএস’র সুবিধা বাড়ানোর চিন্তা করা হচ্ছে। এরইমধ্যে প্রতি উপজেলায় দুই টন করে চাল দেওয়া হয়েছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে আগামী দুই মাস দেশের ৫০ লাখ উপকারভোগী মাত্র ১৫ টাকা কেজিতে ৩০ কেজি করে চাল পাবেন।

এ সময় মাদারীপুর জেলা প্রশাসক মোছা. ইয়াসমিন আক্তার, পুলিশ সুপার মো. সাইফুজ্জামান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মো. হাবিবুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।