ড. ইউনূস-তারেক রহমানের মধ্যে যেসব বিষয়ে আলোচনা, জানালেন সালাহউদ্দিন

  • নীলকন্ঠ অনলাইন নীলকন্ঠ অনলাইন
  • আপডেট সময় : ০৮:৫০:১২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১১ জুন ২০২৫
  • ৭০৮ বার পড়া হয়েছে
লন্ডন সফররত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যকার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বৈঠকে কী কী বিষয়ে আলোচনা হবে তা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। 

গণমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, আগামী ১৩ জুন সকাল ৯টা থেকে ১১টা পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের সাক্ষাৎ হবে, বৈঠক হবে, আলোচনা হবে। স্বাভাবিকভাবেই রাজনীতি নিয়ে আলোচনা হবে।

তিনি আরও বলেন, দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি, নির্বাচনের সময়সীমা এবং অন্যান্য যেসব ইস্যু আছে সে বিষয়ে অবশ্যই আলাপ হবে।আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে একটা শান্তিপূর্ণ এবং সুষ্ঠু সমাধান আসবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। আশা করি সেই বিষয়গুলো অবশ্যই গুরুত্ব পাবে।

গণতন্ত্রের মূল চর্চা হচ্ছে, আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে সকল কিছুর সমাধানের চেষ্টা করা। আমরা প্রত্যাশা রাখি এবং আমরা আশাবাদী, যোগ করেন তিনি।

দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক অস্থিরতা বলতে যেটা আপনারা যা বুঝছেন, আমি তা মনে করি না। বাংলাদেশে এখন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে আরও কী কী বিষয়ে কী কী ফিল্ডে কাজ করা উচিত, সেটাই আলোচ্য।

সেই স্থিতিশীলতা আনতে গেলে যত শিগগির সম্ভব অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। সেই লক্ষ্যে রোডম্যাপ নয়, সময়সীমা প্রধান উপদেষ্টা প্রকাশ করেছে। সেটা পুনর্বিবেচনা করা উচিত বলে আমরা মনে করি। কারণ পরিবেশ, পরিস্থিতি, আবহাওয়া, পরীক্ষা, রমজান-সবকিছু বিবেচনায় এই সময়টা উপযুক্ত নয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের মধ্যে যেসব বিষয়ে আলোচনা, জানালেন সালাহউদ্দিন

আপডেট সময় : ০৮:৫০:১২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১১ জুন ২০২৫
লন্ডন সফররত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যকার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বৈঠকে কী কী বিষয়ে আলোচনা হবে তা জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। 

গণমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, আগামী ১৩ জুন সকাল ৯টা থেকে ১১টা পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের সাক্ষাৎ হবে, বৈঠক হবে, আলোচনা হবে। স্বাভাবিকভাবেই রাজনীতি নিয়ে আলোচনা হবে।

তিনি আরও বলেন, দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি, নির্বাচনের সময়সীমা এবং অন্যান্য যেসব ইস্যু আছে সে বিষয়ে অবশ্যই আলাপ হবে।আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে একটা শান্তিপূর্ণ এবং সুষ্ঠু সমাধান আসবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। আশা করি সেই বিষয়গুলো অবশ্যই গুরুত্ব পাবে।

গণতন্ত্রের মূল চর্চা হচ্ছে, আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে সকল কিছুর সমাধানের চেষ্টা করা। আমরা প্রত্যাশা রাখি এবং আমরা আশাবাদী, যোগ করেন তিনি।

দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক অস্থিরতা বলতে যেটা আপনারা যা বুঝছেন, আমি তা মনে করি না। বাংলাদেশে এখন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে আরও কী কী বিষয়ে কী কী ফিল্ডে কাজ করা উচিত, সেটাই আলোচ্য।

সেই স্থিতিশীলতা আনতে গেলে যত শিগগির সম্ভব অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। সেই লক্ষ্যে রোডম্যাপ নয়, সময়সীমা প্রধান উপদেষ্টা প্রকাশ করেছে। সেটা পুনর্বিবেচনা করা উচিত বলে আমরা মনে করি। কারণ পরিবেশ, পরিস্থিতি, আবহাওয়া, পরীক্ষা, রমজান-সবকিছু বিবেচনায় এই সময়টা উপযুক্ত নয়।