শিরোনাম :
Logo গম আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর Logo জুলাই শহীদদের স্মরণে ঝিনাইদহে কৃষকদলের বৃক্ষরোপণ Logo আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও সংসদ সদস্যসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ১৫ অক্টোবর Logo বিষাক্ত মদ খেয়ে খুলনায় ৫ জনের মৃত্যুর Logo কারফিউ শেষে গোপালগঞ্জে ১৪৪ ধারা জারি Logo দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা Logo বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে টেক্সটাইল শিক্ষার্থীর মৃত্যু Logo ইবি শিক্ষার্থী সাজিদের মৃত্যু: তথ্য চেয়ে তদন্ত কমিটির গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ Logo আবারও মুজিববাদী-ভারতপন্থি শক্তি সক্রিয় হচ্ছে : সারজিস আলম Logo কমেছে কাঁচা মরিচের দাম,মুরগির দাম বাড়তি

রংপুর ঢাকা জাতীয় মহাসড়ক পলাশবাড়ীতে চরম দুর্ভোগ।।সাকেক প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীর গতি

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:২৪:২৬ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৭৭০ বার পড়া হয়েছে

বায়েজীদ,পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি :

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার প্রাণ কেন্দ্র চৌমাথা মোড় হতে সরকার তেলের পাম্প পর্যন্ত রংপুর ঢাকা জাতীয় মহাসড়কে অতি বৃষ্টির কারনে ছোট বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যার কারনে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দূর্ঘটনা। উত্তরবঙ্গের সাথে সারা দেশের অন্যতম প্রবেশদার গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলা। যার কারনে গুরুত্বপূর্ণ এ যায়গাটি ব্যবসায়িক ও ব্যস্ততম শহর হিসাবে পরিচিত।

বিশেষ করে দিনে এবং রাত ৯টা হতে ১২টা পর্যন্ত যখন দূরপাল্লার যানবাহন তাদের কাউন্টার হতে যাত্রী উঠাতে থাকে,তখন শুরু হয় তীব্র যানজট। বড় বড় গর্তের কারনে এক সাথে দুটি গাড়ী পারাপার করতে পারেনা। একটি গাড়ী দাড়িয়ে থেকে অন্য গাড়িকে পার করে দিতে হয়। যানজটের কারন হিসাবে এটিকেও মনে করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এ ব্যাপারে একাধিক কাউন্টার মাষ্টার জানিয়েছেন অতি বৃষ্টির কারনে রাস্তায় যে গর্ত সৃষ্টি হয়েছে তাতে করে প্রতিদিনই ঘটছে দূঘটনা এবং একই কারনে হচ্ছে  দীর্ঘ যানজট । সাসেক প্রকল্পের এর কাজ ধীরগতিতে হওয়ায় এ ভোগান্তি হচ্ছে বলেও জানান তারা।
আল রিয়াদ গাড়ীর ড্রাইভার শফিকুল ইসলাম জানান পলাশবাড়ীর চৌমাথায় বড় বড় গর্তের কারনে মাঝে মাঝেই গাড়ী নষ্ট (বিকল) হয়ে রাস্তায় পরে থাকতে হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে রাস্তা মেরামতের কাজসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জোর দাবি জানিয়েছেন তিনি।
সাসেক প্রকল্পের কাজের ধীর গতির বিষয়ে জানাতে চাইলে দায়িত্বরত একজন বলেন নুনিয়াগাড়ী মৌজায় আইনি জটিলতার কারনে জমির মালিকগণ অধিগ্রহনের টাকা না পাওয়ায় তাদের জায়গায় ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে।যার কারণে কাজের একটু সমস্যা হচ্ছে । তবে এসমস্যার দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেন তিনি।
এ বিষয়ে পলাশবাড়ী সড়ক ও জনপদ বিভাগের দায়িত্বরত কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও পাওয়া যায় নি।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গম আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

রংপুর ঢাকা জাতীয় মহাসড়ক পলাশবাড়ীতে চরম দুর্ভোগ।।সাকেক প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীর গতি

আপডেট সময় : ০৮:২৪:২৬ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বায়েজীদ,পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি :

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার প্রাণ কেন্দ্র চৌমাথা মোড় হতে সরকার তেলের পাম্প পর্যন্ত রংপুর ঢাকা জাতীয় মহাসড়কে অতি বৃষ্টির কারনে ছোট বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যার কারনে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দূর্ঘটনা। উত্তরবঙ্গের সাথে সারা দেশের অন্যতম প্রবেশদার গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলা। যার কারনে গুরুত্বপূর্ণ এ যায়গাটি ব্যবসায়িক ও ব্যস্ততম শহর হিসাবে পরিচিত।

বিশেষ করে দিনে এবং রাত ৯টা হতে ১২টা পর্যন্ত যখন দূরপাল্লার যানবাহন তাদের কাউন্টার হতে যাত্রী উঠাতে থাকে,তখন শুরু হয় তীব্র যানজট। বড় বড় গর্তের কারনে এক সাথে দুটি গাড়ী পারাপার করতে পারেনা। একটি গাড়ী দাড়িয়ে থেকে অন্য গাড়িকে পার করে দিতে হয়। যানজটের কারন হিসাবে এটিকেও মনে করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এ ব্যাপারে একাধিক কাউন্টার মাষ্টার জানিয়েছেন অতি বৃষ্টির কারনে রাস্তায় যে গর্ত সৃষ্টি হয়েছে তাতে করে প্রতিদিনই ঘটছে দূঘটনা এবং একই কারনে হচ্ছে  দীর্ঘ যানজট । সাসেক প্রকল্পের এর কাজ ধীরগতিতে হওয়ায় এ ভোগান্তি হচ্ছে বলেও জানান তারা।
আল রিয়াদ গাড়ীর ড্রাইভার শফিকুল ইসলাম জানান পলাশবাড়ীর চৌমাথায় বড় বড় গর্তের কারনে মাঝে মাঝেই গাড়ী নষ্ট (বিকল) হয়ে রাস্তায় পরে থাকতে হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে রাস্তা মেরামতের কাজসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জোর দাবি জানিয়েছেন তিনি।
সাসেক প্রকল্পের কাজের ধীর গতির বিষয়ে জানাতে চাইলে দায়িত্বরত একজন বলেন নুনিয়াগাড়ী মৌজায় আইনি জটিলতার কারনে জমির মালিকগণ অধিগ্রহনের টাকা না পাওয়ায় তাদের জায়গায় ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে।যার কারণে কাজের একটু সমস্যা হচ্ছে । তবে এসমস্যার দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেন তিনি।
এ বিষয়ে পলাশবাড়ী সড়ক ও জনপদ বিভাগের দায়িত্বরত কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও পাওয়া যায় নি।