রিপোর্ট : ইমাম বিমান।
ঢাকার তুরাগ থানার আওতাধীন মাদক ও ইয়াবা ব্যবসায়ীদের হাতে সাংবাদিক আফরোজা সুলতানা ইফটিজিং‘র শিকার হয়ে গত ২৪ ডিসেম্বর রবিবার তুরাগ থানায় সাধারন ডায়রী (জিডি) করেন। যাহার জিডি নং ৯৯৪।
এ বিষয় জিডি সূত্রে জানাযায়, সাংবাদিক আফরোজা সুলতানা নম্র-ভদ্র একজন সহজ সরল প্রকৃতির মানুষ, তিনি দৈনিক মাতৃ ছায়া প্রত্রিকার চীফ মার্কেটিং হিসেবে কাজ করেন। দীর্ঘদিন যাবৎ পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে মাদকের বিরূদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক আফরোজাকে বাউনিয়া এলাকার মাদক ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে হুমকি ধামকি ও বিভিন্ন সময় চলার পথে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও ইফটিজিং করে আসছিলো । সাংবাদিক আফরোজা তাদের কে ভদ্র ভাষায় বুঝালেও তাতে কোন লাভ না হওয়ায় একপর্যায় তুরাগ থানায় একটি সাধারন ডায়েরি করে। আমাকে বিবাদীগন প্রত্যাহ কুপ্রস্তাব দিয়া আসছিল । মাদক ব্যবসায়ীরা আফরোজা কে তাদের সাথে হাত মিলাইতে বলে, না হয় এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বলে । কারন সাংবাদিক আফরোজা এলাকায় থাকলে তারা নারি ও ইয়াবার ব্যবসা চালাতে পারছেনা। সাংবাদিক আফরোজা সুলতানার আসা যাওয়ার পথে বখাটে, ইয়াবা ব্যবসায়ীরা ১০- ১৫ জন সঙ্গবদ্ধ ভাবে বসে থাকেন। কখন আফরোজাকে নাজেহাল অপমান, অপদস্থ করবে। এবং সবসময় মোবাইল ফোনে মাধ্যমে হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে।
আফরোজা যে বাসায় ভাড়া থাকে ওই বাসার বাড়িওয়ালাকেও হুমকি দিচ্ছে আফরোজাকে বাসা থেকে বের করে দেওয়ার জন্য। মাদক ও ইয়াবা ব্যবসায়ীদের হুমকিতে বাড়িওয়ালা মাদক ব্যবসায়ীদের ভয়ে আফরোজাকে অন্যত্র বাসা দেখতে বলেন। আফরোজা একজন বাংলাদেশের সচেতন নাগরিক। একজন পেশাজীবী সাংবাদিক। এবং দুইবার সাংবাদিকতা পেশায় পদক প্রাপ্ত। এ বিষয় আফরোজা আরও জানান , আমি দেশের কাজে মানুষের কাজে জীবন বাজী রেখে সাংবাদিকতা মহান পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে। এটাই কি আমার অপরাধ?আফরোজা সাংবাদিক ভাইদের কাছে ও প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করে।
এ বিষয় ” বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম “ বিএমএসএফ‘র নরসিংদী জেলা শাখার পক্ষ থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকের মাধ্যমে তীব্রনিন্দা সহ ঐ সমস্ত মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির জোর দাবি জানিয়েছে।