যেখানে এক মাসের বিদ্যুতের বিল ৩৮০০ কোটি !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:১৪:২৩ অপরাহ্ণ, রবিবার, ২০ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৪৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

তিনটে ঘর। তিনটে টিউব, তিনটে পাখা আর টিভি।

সর্বসাকুল্যে বিদ্যুৎ খরচের জিনিস বলতে এটুকুই। কিন্তু এর জন্য বিল এসেছে ৩৮০০ কোটি টাকা।

দেখেশুনে চক্ষু চড়কগাছ বাড়ির মালিকের। অবশ্য এখানেই গল্পের শেষ নয়। মালিক ভেবেছিলেন ভুল করে বিলটি এসেছে। সেই মতো অভিযোগও দায়ের করেন বিদ্যুৎ দপ্তরে। তাতে অবশ্য লাভ কিছুই হয়নি, টনকও নড়েনি কর্তাদের। বিলের বকেয়া না মেটায় দিব্যি বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেওয়া হয়েছে। রীতিমতো সমস্যায় বাড়ির মালিক।

এই কাণ্ড ঘটিয়েছে ভারতের ঝাড়খণ্ড ইলেকট্রিসিটি বোর্ড। জামসেদপুরের বাসিন্দা বি আর গুহের বাড়িতে এসেছে সংস্থার পাঠানো ৩৮০০ কোটি টাকার বিল। আর সেই বিল না মেটানোয় আপাতত পুরোপুরি অন্ধকারে তাঁর বাড়ি।

বিদ্যুৎ সংযোগ নেওয়ার পর কখনও তাদের এরকম অদ্ভূত বিল আসেনি বলেই জানাচ্ছেন ওই পরিবারের সদস্যরা। এই পরিমাণ অর্থ মেটানো কোনওভাবেই তাদের পক্ষে সম্ভব নয় বলে যেমন তাঁরা জানাচ্ছেন, তার সাথেই প্রতিবাদ জানাচ্ছেন গোটা ঘটনার। স্ত্রী ডায়াবেটিসের রোগী। তাঁর চিকিৎসা চালাতেই নাকাল হয়ে যাওয়া এই পরিবারের এখন মাথায় হাত। ইতোমধ্যেই বিদ্যুৎ দপ্তরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন তারা। তদন্ত শুরু হয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

যেখানে এক মাসের বিদ্যুতের বিল ৩৮০০ কোটি !

আপডেট সময় : ১২:১৪:২৩ অপরাহ্ণ, রবিবার, ২০ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

তিনটে ঘর। তিনটে টিউব, তিনটে পাখা আর টিভি।

সর্বসাকুল্যে বিদ্যুৎ খরচের জিনিস বলতে এটুকুই। কিন্তু এর জন্য বিল এসেছে ৩৮০০ কোটি টাকা।

দেখেশুনে চক্ষু চড়কগাছ বাড়ির মালিকের। অবশ্য এখানেই গল্পের শেষ নয়। মালিক ভেবেছিলেন ভুল করে বিলটি এসেছে। সেই মতো অভিযোগও দায়ের করেন বিদ্যুৎ দপ্তরে। তাতে অবশ্য লাভ কিছুই হয়নি, টনকও নড়েনি কর্তাদের। বিলের বকেয়া না মেটায় দিব্যি বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেওয়া হয়েছে। রীতিমতো সমস্যায় বাড়ির মালিক।

এই কাণ্ড ঘটিয়েছে ভারতের ঝাড়খণ্ড ইলেকট্রিসিটি বোর্ড। জামসেদপুরের বাসিন্দা বি আর গুহের বাড়িতে এসেছে সংস্থার পাঠানো ৩৮০০ কোটি টাকার বিল। আর সেই বিল না মেটানোয় আপাতত পুরোপুরি অন্ধকারে তাঁর বাড়ি।

বিদ্যুৎ সংযোগ নেওয়ার পর কখনও তাদের এরকম অদ্ভূত বিল আসেনি বলেই জানাচ্ছেন ওই পরিবারের সদস্যরা। এই পরিমাণ অর্থ মেটানো কোনওভাবেই তাদের পক্ষে সম্ভব নয় বলে যেমন তাঁরা জানাচ্ছেন, তার সাথেই প্রতিবাদ জানাচ্ছেন গোটা ঘটনার। স্ত্রী ডায়াবেটিসের রোগী। তাঁর চিকিৎসা চালাতেই নাকাল হয়ে যাওয়া এই পরিবারের এখন মাথায় হাত। ইতোমধ্যেই বিদ্যুৎ দপ্তরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন তারা। তদন্ত শুরু হয়েছে।