ভারতের ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে সম্প্রতি হামলার ঘটনা ঘটেছে। হামলার সময় সেখানে ভাঙচুর চালানর পাশাপাশি বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নামিয়ে ছিঁড়ে ফেলার ঘটনা ঘটে। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা রাজধানী দামেস্কের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের পর মোহাম্মদ আল-বশিরকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে নিয়োগ করেছে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, তিনি ১ মার্চ পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করবেন। খবর এএফপির।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানিয়েছেন, সিরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ বিদ্রোহী বাহিনীর দ্রুত অগ্রগতির প্রেক্ষিতে রাশিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়েছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন নিজেই এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন বলে পেসকভ
সিরিয়ার দীর্ঘদিনের প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের দেশ ছেড়ে পালানোর পর বিদ্রোহীদের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হচ্ছে। এই সরকারের প্রধান হিসেবে মনোনীত হয়েছেন মোহাম্মেদ আল-বশির। ৪১ বছর বয়সী মোহাম্মেদ আল-বশির ইদলিব অঞ্চলের
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ৪০টিরও বেশি স্কুলে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার সকালে দিল্লির ৪০টিরও বেশি
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের সুযোগ বাতিল করবেন নবনিযুক্ত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় রোববার (৯ ডিসেম্বর) মার্কিন গণমাধ্যম এনবিসিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে একথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প জানান, ওভাল অফিসের প্রথম দিনের
সিরিয়ার বিদ্রোহীদের প্রবল চাপের মুখে রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকালেই দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ। এর মধ্য দিয়ে দেশটিতে আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের শাসনামলের অবসান হয়েছে। এদিকে আসাদ সরকার
সিরিয়ার ‘স্বৈরশাসক’ প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন । এরপর কী হবে এই প্রশ্ন দেশটির সবার কাছে। সিরিয়ায় এই অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া বিদ্রোহী গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) নামের একটি
অবশেষে সিরিয়ার বিরোধী শক্তির নিয়ন্ত্রণে এসেছে সিরিয়ার হোমস শহর। ২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে প্রথম বিপ্লবের মশাল জ্বালিয়েছিল এই শহর। গত কয়েক দিন ধরে সিরিয়ার বিরোধী গোষ্ঠীগুলো হোমস দখলের
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলের চলমান বর্বর হামলায় আরও অন্তত ৫২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ফলে গত বছরের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই সংঘাতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৪ হাজার