শিরোনাম :
Logo বউ পেটানোর শীর্ষে বরিশাল Logo পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করল ইরান Logo প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার : তৌহিদ হোসেন Logo স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তর পরিদর্শন Logo গুলি চালাল ইরানের বাহিনী নিজ দেশের নাগরিকদের ওপর Logo খুবিতে এইচআরএসএস এর উদ্যোগে জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর আলোচনা সভা Logo ‘নারী-শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে কুইক রেসপন্স টিম মাঠে নামছে’ Logo চসিকের উচ্ছেদ অভিযানে ১২ দোকানির জরিমানা Logo ৬ দিনের চীন সফরে যাচ্ছেন ইবি উপাচার্য Logo খুবিতে ‘ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া সিনার্জি’ বিষয়ক  জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত

হাঁচি নিয়ে না-জানা সব কথাগুলো !

  • আপডেট সময় : ১১:৫০:৪৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৭৭৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:  প্রায় প্রতিদিনই হাঁচি দিতে দিতে বিরক্ত হয়ে যান অনেকে। শীতকালে এই হাঁচির মাত্রা বাড়ে আরো। কারো কারো ডাস্ট অ্যালার্জিই হয়ে ওঠে সবচেয়ে বড় শত্রু। তবে অদ্ভুত কিছু কারণেও হাঁচি হতে পারে।

 

গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক সময় সূর্যের আলো ও উজ্জ্বল আলো আমাদের নার্ভাস সিস্টেমকে প্রভাবিত করে। আর এতে করে চলতে থাকে হ্যাঁচ্চো হ্যাঁচ্চো।  বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশের বেলায় এমনটা হয়।

 

ঘুমিয়ে পড়লে নাকের প্রায় সব মাংসপেশি নিস্তেজ হয়ে পড়ে। তাই ঘুমের মধ্যে নাকে কোনো ধুলাবালি গেলেও হাঁচি হয় না। এটা তখনি হয়, যখন আপনি গভীর ঘুমে থাকেন।

 

মজার ব্যাপার হলো কখনোই হাঁচি দেওয়া অবস্থায় আপনার চোখ খুলে রাখতে পারবেন না। এটা সম্ভব না। কারণ হলো নাকের ও চোখের স্নায়ু একে অপরের সঙ্গে জড়িত।

 

হাঁচির সঙ্গে যে তরল নাক দিয়ে বের হয়ে আসে, সেগুলো আসলে বাতাসে ভেসে বেড়ানো সব ব্যাকটেরিয়া। এগুলো আবার অন্য কারো শরীরে বা বস্তুতে গিয়ে বাসা বাঁধবে। আর তাই হাঁচি দেওয়ার সময় অবশ্যই নাকে মুখে হাত দেওয়া জরুরি।

 

শুনতে বেখাপ্পা মনে হলেও হাঁচি দিলে আমাদের হার্টবিট বাড়ে না, বরং কমে। কারণ হলো হাঁচি দিলে রক্তচাপ বাড়ে, সে কারণে কমে যায় হৃদস্পন্দন।

 

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বউ পেটানোর শীর্ষে বরিশাল

হাঁচি নিয়ে না-জানা সব কথাগুলো !

আপডেট সময় : ১১:৫০:৪৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:  প্রায় প্রতিদিনই হাঁচি দিতে দিতে বিরক্ত হয়ে যান অনেকে। শীতকালে এই হাঁচির মাত্রা বাড়ে আরো। কারো কারো ডাস্ট অ্যালার্জিই হয়ে ওঠে সবচেয়ে বড় শত্রু। তবে অদ্ভুত কিছু কারণেও হাঁচি হতে পারে।

 

গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক সময় সূর্যের আলো ও উজ্জ্বল আলো আমাদের নার্ভাস সিস্টেমকে প্রভাবিত করে। আর এতে করে চলতে থাকে হ্যাঁচ্চো হ্যাঁচ্চো।  বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশের বেলায় এমনটা হয়।

 

ঘুমিয়ে পড়লে নাকের প্রায় সব মাংসপেশি নিস্তেজ হয়ে পড়ে। তাই ঘুমের মধ্যে নাকে কোনো ধুলাবালি গেলেও হাঁচি হয় না। এটা তখনি হয়, যখন আপনি গভীর ঘুমে থাকেন।

 

মজার ব্যাপার হলো কখনোই হাঁচি দেওয়া অবস্থায় আপনার চোখ খুলে রাখতে পারবেন না। এটা সম্ভব না। কারণ হলো নাকের ও চোখের স্নায়ু একে অপরের সঙ্গে জড়িত।

 

হাঁচির সঙ্গে যে তরল নাক দিয়ে বের হয়ে আসে, সেগুলো আসলে বাতাসে ভেসে বেড়ানো সব ব্যাকটেরিয়া। এগুলো আবার অন্য কারো শরীরে বা বস্তুতে গিয়ে বাসা বাঁধবে। আর তাই হাঁচি দেওয়ার সময় অবশ্যই নাকে মুখে হাত দেওয়া জরুরি।

 

শুনতে বেখাপ্পা মনে হলেও হাঁচি দিলে আমাদের হার্টবিট বাড়ে না, বরং কমে। কারণ হলো হাঁচি দিলে রক্তচাপ বাড়ে, সে কারণে কমে যায় হৃদস্পন্দন।