ইসলাম যেভাবে নম্রতা, ভদ্রতা, ক্ষমা, উদারতা, স্নেহ, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, ভক্তি, বিনয়, সহযোগিতা, সহমর্মিতার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেছে, তেমনি প্রয়োজনে কঠোরতা অবলম্বনের নির্দেশনাও প্রদান করেছে। ইসলামে সাধারণত দ্বিনের স্বার্থে এবং নিরাপত্তার সাথে
বাকিঅংশ..
কেউ উপকার করলে তার কৃতজ্ঞতা আদায় করা ঈমানের দাবি। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ
নতুন বাড়ি নির্মাণ শেষে উদ্বোধন করার আগে কিছু সুন্নতি আমল ও দোয়া করতে হয়। এর মাধ্যমে মুসলমানদের জীবনে রহমত, বরকত ও নিরাপত্তা লাভে সহায়ক হয়। এটি শুধু ইহকালীন জীবনেই নয়
ব্যক্তিগত জীবনের, পারিবারিক ও সামাজিক পরিমণ্ডলের, এমনকি কর্মক্ষেত্রের নানা ঘটনায় মান-অভিমানে ভারী হয় মানুষের মন। কখনো কখনো এই মান-অভিমান সম্পর্কের ছেদ টেনে দেয়। ফলে অতি আপনজনের সঙ্গেও বন্ধ হয়ে যায়
মানুষ সাধারণত তার আত্মীয়তা, হৃদ্যতা কিংবা কোনো মানবসৃষ্ট আদর্শের টানে অপরাধীরও পক্ষ অবলম্বন করে বসে, যা অপরাধীকে আরো বেপরোয়া করে তোলে। অথচ মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের এ কাজ করতে নিষেধ