বর ও কনের জন্য বরকত ও কল্যাণের দোয়া করা সুন্নত। রাসুল (সা.) নবদম্পতির জন্য একটি দোয়া পড়তেন। তা হলো- بَارَكَ اللَّهُ لَكَ، وَبَارَكَ عَلَيْكَ، وَجَمَعَ بَيْنَكُمَا فِي خَيْرٍ উচ্চারণ :
যেসব পাপের ব্যাপারে কোনো শাস্তি, আল্লাহর ক্রোধ বা অভিশাপের কথা বলা হয়নি; বরং শুধুই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, সেগুলো হলো সগিরা গুনাহ। বিভিন্ন কারণে সগিরা গোনাহ কবিরা গোনাহে রূপান্তরিত হয়।
নফস একটি সুফিবাদী পরিভাষা। মৃত্যুর ফলে নফসের মুক্তি ঘটে, নফস দেহ থেকে বের হয়ে যায়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘কুল্লু নাফসিন জাইকাতুল মাউত।’ অর্থাৎ ‘প্রত্যেক নফস মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে।’ (সুরা
যদি নির্মোহ দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করা হয়, তাহলে দেখা যাবে বর্তমান বিশ্বব্যবস্থার মৌলিক গঠন ও ভিত্তি দাঁড়িয়ে আছে ইসলামী সভ্যতার ওপর। ইসলামী সভ্যতার রাষ্ট্র ও সমাজ কাঠামোই ক্ষণে ক্ষণে প্রতিফলিত হয়
জীবনের যেকোনো মুহূর্তে অন্যের সহযোগিতায় এগিয়ে আসা কর্তব্য। কেউ অন্যের মাধ্যমে উপকৃত হলে তার জন্য কল্যাণের দোয়া করা উচিত। রাসুল (সা.) তাঁর প্রিয় সহযোগী আনাস (রা.)-এর একটি দোয়া করেছিলেন। তা
বান্দার প্রতি আল্লাহর সবচেয়ে সুন্দর সম্বোধন হলো ‘হে ঈমানদার বা ওহে যারা ঈমান এনেছ।’ কারণ এভাবে সম্বোধনের পর আল্লাহ কখনো মুমিনদের এমন কার্যাবলির নির্দেশ দেন, যার মধ্যে নিহিত থাকে মুমিন
এম এস হাবিবুর রহমান। তিনি একজন ব্যবসায়ী এবং এলাকার জনপ্রতিনিধি। ব্যবসা ও রাজনীতির সূত্রে বহু মানুষের সঙ্গে তার সম্পর্ক। সম্প্রতি তিনি সন্তানের বাবা হয়েছেন। তিনি সন্তানের আকিকা অনুষ্ঠান করতে চান।
বেশির ভাগ সন্তান তার পিতাকে অনুকরণের চেষ্টা করে। সন্তানের চেহারা, হাঁটাচলা থেকে শুরু করে আচরণেও পিতার আচরণ ও অভ্যাসের ছাপ ফুটে ওঠে। তাই সন্তানকে সুসন্তান হিসেবে গড়ে তুলতে পিতার আমল-আখলাকও
কোরআন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান। এর প্রতিটি আয়াত মুজিযার চেয়ে কম কিছু নয়, তা কেবল আমাদের উপলব্ধি করতে হবে। বিজ্ঞানের মূল উত্স হলো কোরআন। কোরআনে এমন কিছু বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব আছে, যা
ফিলিস্তিন নবী-রাসুলদের স্মৃতিধন্য এক বরকতময় ভূমি। মিরাজের রাতে মহানবী (সা.) এই বরকতময় ভূমিতে অবতরণ করেন এবং তাঁর পেছনে সব নবী-রাসুল নামাজ আদায় করেন। পবিত্র কোরআনে ফিলিস্তিনের ব্যাপারে ইরশাদ হয়েছে, ‘পরম