ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আওয়ামী বিরোধীদের অবস্থান

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৯:৪১:১৫ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট ২০২৪
  • ৭৩৮ বার পড়া হয়েছে

‘রেজিট্যান্স উইক’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে অবস্থান নিয়েছে প্রায় কয়েক হাজার আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনকারী।

শেখ হাসিনার পক্ষে সজীব ওয়াজেদ ১৫ আগস্ট শোক পালন করতে সারাদেশ থেকে নেতাকর্মীদের ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জড়ো হওয়ার আহ্বান জানালে তার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন এই আন্দোলনকারীরা।

বৃহস্পতিবার (আগস্ট ১৫) ভোর থেকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর, রাফা প্লাজাসহ আশপাশের এলাকায় বিপুল সংখ্যক ছাত্র-জনতা অবস্থান নিয়েছে। এসময় আন্দোলনকারীদের শেখ হাসিনা এবং সদ্য পতন হওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা গেছে।

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারত চলে যান এবং দলটির কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের অধিকাংশ নেতাকর্মী আত্মগোপনে রয়েছেন।

সাম্প্রতিক আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দায়ী করেন এবং শেখ হাসিনার বিচার দাবি করছেন তারা।

যদিও বিগত বছরগুলোতে আওয়ামী লীগ সরকার এই দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করতো। এ দিন সরকারি ছুটির দিন ছিল। সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৫ আগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিল করে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আওয়ামী বিরোধীদের অবস্থান

আপডেট সময় : ০৯:৪১:১৫ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট ২০২৪

‘রেজিট্যান্স উইক’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে অবস্থান নিয়েছে প্রায় কয়েক হাজার আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনকারী।

শেখ হাসিনার পক্ষে সজীব ওয়াজেদ ১৫ আগস্ট শোক পালন করতে সারাদেশ থেকে নেতাকর্মীদের ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জড়ো হওয়ার আহ্বান জানালে তার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন এই আন্দোলনকারীরা।

বৃহস্পতিবার (আগস্ট ১৫) ভোর থেকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর, রাফা প্লাজাসহ আশপাশের এলাকায় বিপুল সংখ্যক ছাত্র-জনতা অবস্থান নিয়েছে। এসময় আন্দোলনকারীদের শেখ হাসিনা এবং সদ্য পতন হওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা গেছে।

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারত চলে যান এবং দলটির কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের অধিকাংশ নেতাকর্মী আত্মগোপনে রয়েছেন।

সাম্প্রতিক আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দায়ী করেন এবং শেখ হাসিনার বিচার দাবি করছেন তারা।

যদিও বিগত বছরগুলোতে আওয়ামী লীগ সরকার এই দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করতো। এ দিন সরকারি ছুটির দিন ছিল। সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৫ আগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিল করে।