শিরোনাম :
Logo মুমিনুল চান তিনশ’র লিড, দুইশ’তে আটকাতে চায় জিম্বাবুয়ে Logo স্বর্ণের দামে সব রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস Logo দুবাইয়ে বিগ টিকিট লটারি জিতে লাখপতি দুই বাংলাদেশি Logo বাবা হলেন যুক্তরাষ্ট্রে আটক খলিল, দেখতে পারলেন না সদ্যোজাত সন্তানের মুখ Logo এটিএম আজহার মুক্তি না পাওয়ায় আমরা ব্যথিত, তবে হতাশ নই Logo আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ ৩ বিচারপতি থেকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের পক্ষে বিএনপি Logo ধর্ম নিরপেক্ষতা বিলুপ্তে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে একমত বিএনপি Logo হঠাৎ বৃষ্টিতে চাঁদপুর শহরের মুসলিম কবরস্থান রোড এলাকা সড়কের বেহাল দশা, ভোগান্তিতে এলাকাবাসী Logo ইনসাফের আকাঙ্ক্ষা থেকেই চব্বিশের লড়াই:ব্যারিস্টার ফুয়াদ Logo ইবিতে বিভাগের নাম পরিবর্তসহ দুই দফা দাবিতে প্রশাসন ভবন অবরোধ

দর্শনায় ঝাঁজ বেড়েছে বেগুন, কাঁচা ঝাল ও পেঁয়াজে

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:১১:৩১ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৮ জুলাই ২০২৪
  • ৭৫০ বার পড়া হয়েছে

নিজিস্ব প্রতিবেদকঃ

দর্শনায় বেগুন এবং কাঁচা ঝাল ও পেয়াজের দাম বেড়েছে। এছাড়া দর্শনায় কাঁচা তরকারি ও মসলার দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। খেটে খাওয়া ও দিনমজুরদের সংসার চালাতে নাভিশ্বাস উঠেছে। গতকাল রোববার দর্শনা বাজার ঘুরে দেখা যায়, কাঁচা ঝাল খুচরা ২৪০ টাকা ও পাইকারি ২০০ কেজি টাকা বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজ খুচরা ১১০ ও পাইকারি ১০০ টাকা, আদা খুচরা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। পাইকারি ৩০০ থেকে ৩৪০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। রসুন ২২০ টাকা খুচরা ও পাইকারি ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া কাঁচা তরকারি বেগুন কেজি প্রতি খুচরা ১১০ ও পাইকারি ১০০ টাকা, করলা কেজি প্রতি খুচরা ৭০/৮০ টাকা এবং পাইকারি ৮০/১০০ টাকা, কচু কেজি প্রতি খুচরা ৫০/৫৫ এবং পাইকারি ৮০ টাকা, ধেঁড়শ কেজি প্রতি খুচরা ২০/২৫ এবং পাইকারি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া কেজি প্রতি খুচরা ১৫/২০ টাকা এবং পাইকারি ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

তবে পটলের মূল্যে বেশ সহনীয়। কেজি প্রতি খুচরা দর ২০ টাকা এবং পাইকারি ১৫ টাকা। আলু কেজি প্রতি খুচরা ৬৫ টাকা ও পাইকারি ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া উচতে কেজি প্রতি খুচরা ৮০/৮৫ এবং পাইকারি ১০০ টাকা, কাঁচকলা কেজি খুচরা ৪৫/৪৬ এবং পাইকারি ৫০ টাকা, ঝিংগা কেজি প্রতি খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা এবং পাইকারি ২৫/৩০ টাকা, পেঁঁেপ কেজি প্রতি খুচরা ৪০ এবং পাইকারি ২০/২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

খিরা কেজি প্রতি খুচরা ৬০ এবং পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪০/৪৫ টাকা দরে। এছাড়া লাউ প্রতি পিচ খুচরা ১০/১৫ টাকা এবং পাউকারি ২০/২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষের পক্ষে এসব নিত্য প্রয়োজনীয় মসলা ও কাঁচা তরকারি ক্রয় করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে।

ভ্যান চালক মজিবর রহমান বলেন, সবকিছুর দাম বেড়েছে। এদিকে কাঁচা তরকারি খুচরা দোকানদার আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা পাইকারি বাজার থেকে যে দরে কিনছি তা থেকে কেজি প্রতি দু-দশ টাকা বেশি দরে বিক্রি করি। এছাড়া কাঁচা তরকারি বিক্রি করতে করতে অনেক নষ্ট হয়। ফলে পাইকারি বাজার থেকে একটু বেশি দরে বিক্রি করতে হয়। পাইকারি দোকানদার জাহিদুল ইসলাম বলেন, দু-একদিন বাজার অনুযায়ী দর উঠানামা করে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মুমিনুল চান তিনশ’র লিড, দুইশ’তে আটকাতে চায় জিম্বাবুয়ে

দর্শনায় ঝাঁজ বেড়েছে বেগুন, কাঁচা ঝাল ও পেঁয়াজে

আপডেট সময় : ০৮:১১:৩১ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৮ জুলাই ২০২৪

নিজিস্ব প্রতিবেদকঃ

দর্শনায় বেগুন এবং কাঁচা ঝাল ও পেয়াজের দাম বেড়েছে। এছাড়া দর্শনায় কাঁচা তরকারি ও মসলার দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। খেটে খাওয়া ও দিনমজুরদের সংসার চালাতে নাভিশ্বাস উঠেছে। গতকাল রোববার দর্শনা বাজার ঘুরে দেখা যায়, কাঁচা ঝাল খুচরা ২৪০ টাকা ও পাইকারি ২০০ কেজি টাকা বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজ খুচরা ১১০ ও পাইকারি ১০০ টাকা, আদা খুচরা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। পাইকারি ৩০০ থেকে ৩৪০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। রসুন ২২০ টাকা খুচরা ও পাইকারি ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া কাঁচা তরকারি বেগুন কেজি প্রতি খুচরা ১১০ ও পাইকারি ১০০ টাকা, করলা কেজি প্রতি খুচরা ৭০/৮০ টাকা এবং পাইকারি ৮০/১০০ টাকা, কচু কেজি প্রতি খুচরা ৫০/৫৫ এবং পাইকারি ৮০ টাকা, ধেঁড়শ কেজি প্রতি খুচরা ২০/২৫ এবং পাইকারি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া কেজি প্রতি খুচরা ১৫/২০ টাকা এবং পাইকারি ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

তবে পটলের মূল্যে বেশ সহনীয়। কেজি প্রতি খুচরা দর ২০ টাকা এবং পাইকারি ১৫ টাকা। আলু কেজি প্রতি খুচরা ৬৫ টাকা ও পাইকারি ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া উচতে কেজি প্রতি খুচরা ৮০/৮৫ এবং পাইকারি ১০০ টাকা, কাঁচকলা কেজি খুচরা ৪৫/৪৬ এবং পাইকারি ৫০ টাকা, ঝিংগা কেজি প্রতি খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা এবং পাইকারি ২৫/৩০ টাকা, পেঁঁেপ কেজি প্রতি খুচরা ৪০ এবং পাইকারি ২০/২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

খিরা কেজি প্রতি খুচরা ৬০ এবং পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪০/৪৫ টাকা দরে। এছাড়া লাউ প্রতি পিচ খুচরা ১০/১৫ টাকা এবং পাউকারি ২০/২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষের পক্ষে এসব নিত্য প্রয়োজনীয় মসলা ও কাঁচা তরকারি ক্রয় করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে।

ভ্যান চালক মজিবর রহমান বলেন, সবকিছুর দাম বেড়েছে। এদিকে কাঁচা তরকারি খুচরা দোকানদার আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা পাইকারি বাজার থেকে যে দরে কিনছি তা থেকে কেজি প্রতি দু-দশ টাকা বেশি দরে বিক্রি করি। এছাড়া কাঁচা তরকারি বিক্রি করতে করতে অনেক নষ্ট হয়। ফলে পাইকারি বাজার থেকে একটু বেশি দরে বিক্রি করতে হয়। পাইকারি দোকানদার জাহিদুল ইসলাম বলেন, দু-একদিন বাজার অনুযায়ী দর উঠানামা করে।