শিরোনাম :
Logo কয়রায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ Logo প্রধান উপদেষ্টা ও কোসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাত Logo ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে: ট্রাম্প Logo শহীদ আবু সাঈদের আত্মত্যাগই ফ্যাসিবাদের ভিত নাড়িয়ে দিয়েছিল: শফিকুর রহমান Logo চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের নির্বাচনে সাইদ হোসেন অপু চৌধুরীর মনোনয়নপত্র জমা Logo চাঁদপুর জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড অনুষ্ঠিত Logo ইবিতে জুলাই-৩৬ পরেও আবার কোটা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন Logo ২৫ জুন শুরু হচ্ছে রাবির কলা অনুষদের ৩য় আন্তর্জাতিক সম্মেলন Logo অস্ত্র উদ্ধার অভিযানের ডিবি টিমকে চাঁদপুর জেলা পুলিশের পুরস্কার প্রদান Logo কচুয়ায় মিলন হত্যা মামলায় দুই জনের মৃত্যুদন্ড, একজনের যাবজ্জীবন

আগামী পূর্ণিমাতেই ধ্বংস হতে পারে পৃথিবী!

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৬:০২:৪২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮০১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্পে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে ভয়ানক ধ্বংললীলার চিত্র উঠে এসেছে। কখনও সেই চিত্র ভারতের গুজরাট শহরের, আবার কখনও তা জাপানের। সেই সঙ্গে ২০০৪ সালের বিধ্বংসী সুনামিও দেখিয়েছে তার তাণ্ডবলীলা। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পও কোনো অংশে কম নয়। এইতো গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিওসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতাও। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পতেই বিপদ কেটে যায়। তবে ঘটেনি কোনো ধ্বংসলীলা। যদিও, সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়।  বৈজ্ঞানিকরা বলছেন সাম্প্রতিককালের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পগুলির প্রতিটিই ঘটেছে পূর্ণিমার দিন। কম্পনের মাত্রা যাইহোক না কেন সব কয়টি ঘটনাই ঘটেছে পূর্ণিমার দিনে। আর তাই তাদের আশঙ্কা আগামী যে কোনো পূর্ণিমার দিনই ঘটতে পারে আবারও কোনো বড় মাপের ধ্বংসলীলা। ঘটতে পারে ভূমিকম্প। এমনকী, পৃথিবীও ধ্বংস হতে পারে তার তীব্রতায়। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পূর্ণিমার দিন পৃথিবীর ওর চাঁদের মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে সবচেয়ে বেশি। আর তার ফলেই ঘটতে পারে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কয়রায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ

আগামী পূর্ণিমাতেই ধ্বংস হতে পারে পৃথিবী!

আপডেট সময় : ০৬:০২:৪২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্পে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে ভয়ানক ধ্বংললীলার চিত্র উঠে এসেছে। কখনও সেই চিত্র ভারতের গুজরাট শহরের, আবার কখনও তা জাপানের। সেই সঙ্গে ২০০৪ সালের বিধ্বংসী সুনামিও দেখিয়েছে তার তাণ্ডবলীলা। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পও কোনো অংশে কম নয়। এইতো গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিওসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতাও। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পতেই বিপদ কেটে যায়। তবে ঘটেনি কোনো ধ্বংসলীলা। যদিও, সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়।  বৈজ্ঞানিকরা বলছেন সাম্প্রতিককালের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পগুলির প্রতিটিই ঘটেছে পূর্ণিমার দিন। কম্পনের মাত্রা যাইহোক না কেন সব কয়টি ঘটনাই ঘটেছে পূর্ণিমার দিনে। আর তাই তাদের আশঙ্কা আগামী যে কোনো পূর্ণিমার দিনই ঘটতে পারে আবারও কোনো বড় মাপের ধ্বংসলীলা। ঘটতে পারে ভূমিকম্প। এমনকী, পৃথিবীও ধ্বংস হতে পারে তার তীব্রতায়। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পূর্ণিমার দিন পৃথিবীর ওর চাঁদের মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে সবচেয়ে বেশি। আর তার ফলেই ঘটতে পারে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা।