শিরোনাম :
Logo ইবিতে শুরু হয়েছে গুচ্ছ এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা Logo অবরুদ্ধ গাজায় একদিনেই নিহত ১০৬ ফিলিস্তিনি Logo ভারতের কাছে পাইলট আটকের প্রমাণ চাইলো পাকিস্তান Logo নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বললেন আসিফ মাহমুদ Logo খুবি উপাচার্যের এবং বিএনসিসি খুলনা ফ্লোটিলা কমান্ডারের সৌজন্য সাক্ষাৎ  Logo গুচ্ছের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ঘিরে প্রস্তুত ইবি Logo ভারতের ১৫ শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা পাকিস্তানের, দাবি দিল্লির Logo জবিতে আবাসন ভাতা ও জকসু নির্বাচনের দাবিতে গণভোট কর্মসূচি Logo রাবি ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ ৫ দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান সোচ্চারের Logo ইউজিসির বাজেট বৈষম্যের অভিযোগ:জবিতে প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়ে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

আগামী পূর্ণিমাতেই ধ্বংস হতে পারে পৃথিবী!

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৬:০২:৪২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৭৮৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্পে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে ভয়ানক ধ্বংললীলার চিত্র উঠে এসেছে। কখনও সেই চিত্র ভারতের গুজরাট শহরের, আবার কখনও তা জাপানের। সেই সঙ্গে ২০০৪ সালের বিধ্বংসী সুনামিও দেখিয়েছে তার তাণ্ডবলীলা। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পও কোনো অংশে কম নয়। এইতো গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিওসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতাও। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পতেই বিপদ কেটে যায়। তবে ঘটেনি কোনো ধ্বংসলীলা। যদিও, সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়।  বৈজ্ঞানিকরা বলছেন সাম্প্রতিককালের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পগুলির প্রতিটিই ঘটেছে পূর্ণিমার দিন। কম্পনের মাত্রা যাইহোক না কেন সব কয়টি ঘটনাই ঘটেছে পূর্ণিমার দিনে। আর তাই তাদের আশঙ্কা আগামী যে কোনো পূর্ণিমার দিনই ঘটতে পারে আবারও কোনো বড় মাপের ধ্বংসলীলা। ঘটতে পারে ভূমিকম্প। এমনকী, পৃথিবীও ধ্বংস হতে পারে তার তীব্রতায়। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পূর্ণিমার দিন পৃথিবীর ওর চাঁদের মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে সবচেয়ে বেশি। আর তার ফলেই ঘটতে পারে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা।

ট্যাগস :

ইবিতে শুরু হয়েছে গুচ্ছ এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা

আগামী পূর্ণিমাতেই ধ্বংস হতে পারে পৃথিবী!

আপডেট সময় : ০৬:০২:৪২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্পে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে ভয়ানক ধ্বংললীলার চিত্র উঠে এসেছে। কখনও সেই চিত্র ভারতের গুজরাট শহরের, আবার কখনও তা জাপানের। সেই সঙ্গে ২০০৪ সালের বিধ্বংসী সুনামিও দেখিয়েছে তার তাণ্ডবলীলা। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পও কোনো অংশে কম নয়। এইতো গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিওসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতাও। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পতেই বিপদ কেটে যায়। তবে ঘটেনি কোনো ধ্বংসলীলা। যদিও, সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়।  বৈজ্ঞানিকরা বলছেন সাম্প্রতিককালের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পগুলির প্রতিটিই ঘটেছে পূর্ণিমার দিন। কম্পনের মাত্রা যাইহোক না কেন সব কয়টি ঘটনাই ঘটেছে পূর্ণিমার দিনে। আর তাই তাদের আশঙ্কা আগামী যে কোনো পূর্ণিমার দিনই ঘটতে পারে আবারও কোনো বড় মাপের ধ্বংসলীলা। ঘটতে পারে ভূমিকম্প। এমনকী, পৃথিবীও ধ্বংস হতে পারে তার তীব্রতায়। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পূর্ণিমার দিন পৃথিবীর ওর চাঁদের মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে সবচেয়ে বেশি। আর তার ফলেই ঘটতে পারে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা।