শিরোনাম :
Logo হাসিনার গণহত্যা মামলার প্রতিবেদন জমা; মিলেছে অপরাধের প্রমাণ Logo কচুয়ায় টানা ৪১ দিন জামাতে নামাজ পড়ে সাইকেল পুরস্কার পেল ১০ শিশু-কিশোর Logo চট্টগ্রামের লোহাগাড়ার দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১০ Logo দেশে জঙ্গিবাদ উত্থানের মতো কিছুই ঘটেনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo কচুয়ায় নিরাপদ সড়ক চাই উদ্যোগে ডা. আমিনুল ইসলামকে ফুলেল সংবর্ধনা Logo আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ কর্তৃক মাদক সম্রজ্ঞী মিনি বেগম মাদক বিক্রয়কালে হাতেনাতে গ্রেফতার Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ঈদের আয়োজন Logo নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে না হলে দেশ অস্থিতিশীল হতে পারে, রয়টার্সকে মঈন খান Logo কলকাতাকে উড়িয়ে মুম্বাইয়ের প্রথম জয় Logo অস্ট্রেলিয়ার কেন্দ্রীয় চুক্তিতে চমক, তালিকায় ২ টেস্ট খেলা ব্যাটার

আগামী পূর্ণিমাতেই ধ্বংস হতে পারে পৃথিবী!

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৬:০২:৪২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৭৭৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্পে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে ভয়ানক ধ্বংললীলার চিত্র উঠে এসেছে। কখনও সেই চিত্র ভারতের গুজরাট শহরের, আবার কখনও তা জাপানের। সেই সঙ্গে ২০০৪ সালের বিধ্বংসী সুনামিও দেখিয়েছে তার তাণ্ডবলীলা। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পও কোনো অংশে কম নয়। এইতো গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিওসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতাও। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পতেই বিপদ কেটে যায়। তবে ঘটেনি কোনো ধ্বংসলীলা। যদিও, সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়।  বৈজ্ঞানিকরা বলছেন সাম্প্রতিককালের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পগুলির প্রতিটিই ঘটেছে পূর্ণিমার দিন। কম্পনের মাত্রা যাইহোক না কেন সব কয়টি ঘটনাই ঘটেছে পূর্ণিমার দিনে। আর তাই তাদের আশঙ্কা আগামী যে কোনো পূর্ণিমার দিনই ঘটতে পারে আবারও কোনো বড় মাপের ধ্বংসলীলা। ঘটতে পারে ভূমিকম্প। এমনকী, পৃথিবীও ধ্বংস হতে পারে তার তীব্রতায়। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পূর্ণিমার দিন পৃথিবীর ওর চাঁদের মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে সবচেয়ে বেশি। আর তার ফলেই ঘটতে পারে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

হাসিনার গণহত্যা মামলার প্রতিবেদন জমা; মিলেছে অপরাধের প্রমাণ

আগামী পূর্ণিমাতেই ধ্বংস হতে পারে পৃথিবী!

আপডেট সময় : ০৬:০২:৪২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে একের পর এক ভূমিকম্পে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে ভয়ানক ধ্বংললীলার চিত্র উঠে এসেছে। কখনও সেই চিত্র ভারতের গুজরাট শহরের, আবার কখনও তা জাপানের। সেই সঙ্গে ২০০৪ সালের বিধ্বংসী সুনামিও দেখিয়েছে তার তাণ্ডবলীলা। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পও কোনো অংশে কম নয়। এইতো গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিওসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতাও। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পতেই বিপদ কেটে যায়। তবে ঘটেনি কোনো ধ্বংসলীলা। যদিও, সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়।  বৈজ্ঞানিকরা বলছেন সাম্প্রতিককালের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পগুলির প্রতিটিই ঘটেছে পূর্ণিমার দিন। কম্পনের মাত্রা যাইহোক না কেন সব কয়টি ঘটনাই ঘটেছে পূর্ণিমার দিনে। আর তাই তাদের আশঙ্কা আগামী যে কোনো পূর্ণিমার দিনই ঘটতে পারে আবারও কোনো বড় মাপের ধ্বংসলীলা। ঘটতে পারে ভূমিকম্প। এমনকী, পৃথিবীও ধ্বংস হতে পারে তার তীব্রতায়। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পূর্ণিমার দিন পৃথিবীর ওর চাঁদের মধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে সবচেয়ে বেশি। আর তার ফলেই ঘটতে পারে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা।