নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার সন্তোষপুর-আন্দুলবাড়িয়া সড়কে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে গণডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। সড়কে ব্যারিকেড দিয়ে প্রায় ৩০টি গাড়ি থামিয়ে ঘণ্টাব্যাপী তাণ্ডব চালায় ডাকাতের দল। পথচারী, গাড়িচালকসহ কয়েকজনকে কুপিয়ে
নোয়াখালীতে গত কয়েকদিন তেমন বৃষ্টি না হওয়ায় পানি ধীর গতিতে নামলেও বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তবে বেগমগঞ্জ, সেনবাগ ও সোনাইমুড়িতে শত শত পরিবার এখনো পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন। ফলে হাট-বাজারে ব্যবসা-বাণিজ্য
আগামী তিন দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে ভারি বর্ষণ হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে দেশজুড়ে বৃষ্টি থাকবে বলেও সংস্থাটি জানিয়েছে। শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার
আকস্মিক বন্যার পানি সাধারণত দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে নেমে যায়। দেশের সিলেট বিভাগ ও তিস্তা অববাহিকায় প্রতিবছরই একাধিকবার আকস্মিক বন্যা দেখা দেয়। তবে, তা বেশি দিন স্থায়ী হয় না।
দেশের বন্যা পরিস্থিতির ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে। ফেনী, কুমিল্লা, লক্ষ্মীপুরসহ বেশির ভাগ জেলায় বাড়িঘর ও সড়ক থেকে পানি নামছে। তবে বানভাসিরা এখন পাহাড়সম দুর্ভোগের শিকার। বন্যায় অনেকের কাঁচা ঘর ভেঙে
টানা সাত দিন চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে ভয়াবহ বন্যায় উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের পানি এখনও পুরোপুরি নামেনি। বন্যায় উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভার অন্তত দুই লাখ মানুষ কার্যত পানিবন্দি হয়ে পড়েছিল। বন্যায়
চলতি বছর চুয়াডাঙ্গায় অনাবৃষ্টি ও খরায় পাটের ফলন নেমে এসেছে অর্ধেকে। আবার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের চলমান পরিস্থিতির কারণে পাটের দামেও পরিবর্তন হয়েছে। এতে চাষীদের প্রতি বিঘা জমি
বাড়িঘর তলিয়ে যাওয়ায় এখনো খোলা আকাশের নিচে দিন কাটাচ্ছে বানভাসি অনেক মানুষ। বৃষ্টি বাদলে মাথার ওপর পাতলা পলিথিন তাদের ভরসা। সব হারানো এসব মানুষ জানেনও না, আদৌ ফিরতে পারবেন কি
এমন ভয়াবহ বন্যা এর আগে প্রত্যক্ষ করেনি কুমিল্লা, ফেনী, ত্রিপুরার মানুষ। কুমিল্লা, ফেনী, ত্রিপুরা এলাকায় অতিরিক্ত বৃষ্টিই মূলত এমন ভয়াবহ বন্যার অন্যতম কারণ। ‘ক্লাউড ব্লাস্ট’ বা মেঘ বিস্ফোরণের কারণে এমন
আগামী ২৪ ঘন্টায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। এই সময়ে নতুন করে প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলেও জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। শুক্রবার (২৩ আগস্ট) সকালে এক ব্রিফিংয়ে বন্যা