বঙ্গোপসাগরের সৃষ্ট ঘূর্ণাবর্তের কারণে পুরো বাংলাদেশ ঢেকে গেছে মেঘের চাদরে। নিম্নচাপ অঞ্চলের প্রভাবে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে সারা দেশে। তবে এর মধ্যে রংপুরে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বন্যা সতর্কতা জারি
গত কয়েক দিনের তীব্র গরমের পর আজ সকাল থেকে রাজশাহীতে মুষল ধারে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে বৃষ্টিপাত শুরু হয়। বৃষ্টির ফলে নগরীর বিভিন্ন জায়গায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। ফলে
সামান্য বৃষ্টিতে চলাচলের অযোগ্য হয়ে যায় ঝিনাইদহ-চুয়াডাঙ্গা সড়কের উত্তর নারায়ণপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ডাকবাংলা বাজার পর্যন্ত সড়ক এবং ত্রিমহনী বাসস্ট্যান্ড থেকে বাজার গোপালপুর সড়কের আ. রহিম মুন্সির রাইচ মিল পর্যন্ত।
নিম্নচাপের প্রভাবে ঝিনাইদহে গত তিনদিন ধরে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। কখনো গুঁড়িগুঁড়ি, আবার কখনো মুষলধারে ঝরছে বৃষ্টি। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষেরা। বৃষ্টি উপেক্ষা করে অনেকে ঘর থেকে
দেশের ছয় অঞ্চলে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ জন্য এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। সোমবার ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার সন্তোষপুর-আন্দুলবাড়িয়া সড়কে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে গণডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। সড়কে ব্যারিকেড দিয়ে প্রায় ৩০টি গাড়ি থামিয়ে ঘণ্টাব্যাপী তাণ্ডব চালায় ডাকাতের দল। পথচারী, গাড়িচালকসহ কয়েকজনকে কুপিয়ে
নোয়াখালীতে গত কয়েকদিন তেমন বৃষ্টি না হওয়ায় পানি ধীর গতিতে নামলেও বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তবে বেগমগঞ্জ, সেনবাগ ও সোনাইমুড়িতে শত শত পরিবার এখনো পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন। ফলে হাট-বাজারে ব্যবসা-বাণিজ্য
আগামী তিন দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে ভারি বর্ষণ হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে দেশজুড়ে বৃষ্টি থাকবে বলেও সংস্থাটি জানিয়েছে। শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার
আকস্মিক বন্যার পানি সাধারণত দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে নেমে যায়। দেশের সিলেট বিভাগ ও তিস্তা অববাহিকায় প্রতিবছরই একাধিকবার আকস্মিক বন্যা দেখা দেয়। তবে, তা বেশি দিন স্থায়ী হয় না।
দেশের বন্যা পরিস্থিতির ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে। ফেনী, কুমিল্লা, লক্ষ্মীপুরসহ বেশির ভাগ জেলায় বাড়িঘর ও সড়ক থেকে পানি নামছে। তবে বানভাসিরা এখন পাহাড়সম দুর্ভোগের শিকার। বন্যায় অনেকের কাঁচা ঘর ভেঙে