জার্নাল প্রকাশের তারিখ থেকে দুই মাস সময়ের মধ্যে তৃতীয় কোনো পক্ষের আপত্তি বা বিরোধিতা না পাওয়া গেলে পণ্যটিকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধন দেওয়া হবে। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, শিল্পনকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক ‘সুন্দরবনের মধু’ পণ্যটিকে জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধনের জন্য ২০১৭ সালের ৭ জুলাই আবেদন দাখিল করে।
ডিপিডিটি ওই আবেদন পরীক্ষান্তে আবেদনে উল্লিখিত বিষয়ে অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়ার জন্য আবেদনকারীকে অনুরোধ জানায়। ডিপিডিটির অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে সুন্দরবনের মধুর পুষ্টিগুণ বিষয়ে বিএসটিআই একটি পরীক্ষা প্রতিবেদন প্রস্তুত করে ডিপিডিটিকে প্রদান করে। এছাড়া অন্যান্য তথ্য না পাওয়ায় বিষয়ে শুনানি গ্রহণ করে জেলা প্রশাসন, বাগেরহাটের কাছে তথ্য চাওয়া হয়। অন্যান্য তথ্য আবেদনকারী গত শনিবার পুনরায় দাখিল করে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।