সরেজমিনে গিয়ে এই তিন প্রকল্পে কোন শ্রমিক পাওয়া যায়নি।
তবে কয়ড়াবাড়ি গ্রামে এক শ্রমিকের সাথে কথা বললে তিনি জানান, তারা তিন জন কাজ করেন। প্রতিদিন ২০০ টাকা হারে ১০ দিন পর পর টাকা তুলে মেম্বার দিয়ে যায়।
শহরবাড়ি গ্রামের ঠিকাদার শরিফুল ইসলাম শরিফ জানান, আমি ব্রিজের কাজ করেছি। ব্রিজের দু’ধারে ২০ ফিট মাটিসহ ভেকু দিয়ে নিজ তহবিল থেকে জনস্বার্থে মাটি দিয়েছি। এখানে কোন শ্রমিক কাজ করেনি।
প্রকল্পের সভাপতি ওয়ার্ড সদস্য আবু হানিফ। তিনি জানান, এখানে আমার হাত নেই।
ইউপি চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দিন জানান, কাজ চলমান রয়েছে, শ্রমিকরা ধান কাটায় ব্যস্ত।
এদিকে রাখালগাছায় হতে বজ্রাহার গ্রামে সংযোগ সড়কে মাটি কাটা হলেও তা ভেকু দিয়ে গ্রামবাসীর অর্থায়নে ভরাট করা হচ্ছে।