নিউজ ডেস্ক:
শুক্রবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
গুজবের বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, সাংবাদিকরা যাতে অপপ্রচারের শিকার না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ধর্ষণ, নারী নির্যাতনের সঙ্গে যারাই জড়িত তাদের প্রধানমন্ত্রী ছাড় দেননি। কোনো আপস করা হয়নি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির পুনর্নির্বাচনের দাবি অযৌক্তিক। তারা সব সময় নির্বাচনকে বিতর্কিত করতে চায়। নির্বাচন এলেই সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে দোষারোপ করতে বিএনপির অপতৎপরতা শুরু হয়। বিএনপির আন্দোলনের হাঁকডাক তর্জন-গর্জনই সার।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, করোনাকালে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম বন্ধ ছিল না। আগামী মাস থেকে দলীয় কর্মকাণ্ড পুরোদমে শুরু করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। আগামী ৩ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে স্বল্প পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে জেলহত্যা দিবসের আলোচনা হবে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি অংশ নেবেন।
মতবিনিময় সভায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, মির্জা আজম, এসএম কামাল, আফজাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-দফতর সম্পাদক সায়েম খান, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য এবিএম রিয়াজুল কবির কাওছার, সাহাবুদ্দিন ফরাজী, সানজিদা খানমসহ সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।