খুব শিগগিরই জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাবনা দেখছেন না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা এবং বোন শেখ রেহানাসহ পরিবারের সদস্যদের নামে ঢাকার পূর্বাচলে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) বরাদ্দকৃত ৬০ কাঠা প্লট বাতিল চেয়ে উচ্চ আদালতে রিট
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে স্থিতিশীল রাখতে সহযোগিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি ও গণঅধিকার পরিষদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে দলের চেয়ারপারসনের গুলশান রাজনৈতিক কার্যালয়ে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির
বাংলাদেশভিত্তিক আন্তজাতিক উন্নয়ন গবেষণা ও প্রকল্প ব্যবস্থাপনা সংস্থা ‘ইনোভেশন কনসাল্টিং’ আয়োজিত ‘বাংলাদেশ স্পিকস’ নামের একটি জরিপে উঠে এসেছে রাজনীতি এবং আগামী নির্বাচন নিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের ভাবনা। এখন নির্বাচন হলে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী সংহতির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এক আলোচনা সভা। আলোচনায় এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় “বাজার বন্দুক বুরোক্রেসি: পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কার ও স্বাধীনতা”। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৪টায়
এবার তিনটি কারণ দেখিয়ে জাতীয় সংগীতের পরিবর্তন চাইলেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ। তিনি বলেছেন, বিভ্রান্তিকর জিনিসগুলো নিয়ে যদি জাতীয় সংগীত হয়, তাহলে
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের অপসারিত মেয়র তাহসীন বাহারস সূচনাসহ ১৫৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন বিএনপির এক নেতা। তাদের দাবি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে সশস্ত্র হামলা ও গুলি করে আহত করা
ভারতের পানি আগ্রাসন ও নানামুখী ষড়যন্ত্রসহ স্বৈরাচার হাসিনার ফাঁসির দাবিতে মেহেরপুর জেলা বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে বিএনপির বড় বাজার অফিস প্রাঙ্গণ থেকে একটি
ওয়াশিংটন ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইন্সটিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আইআরআইয়ের প্রতিনিধি দলে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘বর্তমান সংবিধানে এমন কিছু ধারা আছে সেটি দেশের বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় কাঠামোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যেন তাদের জায়গা থেকে সংবিধান সংশোধনের কাজ করে।