নিউজ ডেস্ক:
সারা বিশ্বে ছড়িয়ে আছে নানান অদ্ভুত স্থাপত্য। তবে তার মধ্যে আলাদা করে সিঁড়ির বিষয়টি হয়তো কেউ ভাববেন না। তবে মজার ব্যাপার হলো এমন কিছু সিঁড়ি আছে, যেগুলো দেখলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। নিজের অজান্তেই হয়তো বলে উঠবেন- এমন সিঁড়িও হয়!
ফিলাডেলফিয়া মিউজিয়াম অফ আর্ট-এ ওঠার সিঁড়িতে রয়েছে বিখ্যাত চিত্রকর সালভাদর দালির প্রতিকৃতি। ২০০৫ সালে একটি প্রদর্শনীর সময়ে এটি নির্মাণ করা হয়।
মেক্সিকোর ওয়াক্সাকা দে জুয়ারেজ এ অবস্থিত এই সিঁড়ি।
কম্বোডিয়ায় অবস্থিত আঙ্কোর ভাট মন্দিরে রয়েছে এমন সিঁড়ি রয়েছে, যেখানে উঠতে হলে রীতিমতো হামাগুড়ি দিতে হয়।
মধ্য চীনের সাংসি তে অবস্থিত এই মাউন্ট হুয়া শান। এই সিঁড়িটি প্রায় ৯০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে অবস্থিত।
পর্তুগালে অবস্থিত কুইন্টা দা লেগাতেইরা-তে রয়েছে একজোড়া কুয়া, যা মাটির অনেক গভীরে অবস্থিত। যদিও এই কুয়া কখনো ব্যবহার করা হত না। আজ এটি পর্যটকদের কাছে বিশেষ আকর্ষণীয় জায়গা।
বিপুল জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই সিঁড়ি পেরুতে অবস্থিত। এই সিঁড়িটি অনেকটাই প্রাচীন গ্রীক অ্যম্ফিথিয়েটারের মতো দেখতে। সিঁড়িটি গোলাকৃতি।
ভারতের অন্যতম প্রাচীন দর্শনীয় স্থান হলো রাজস্থানের বাউড়ির এই সিঁড়ি। এই সিঁড়ির নকশা রাজস্থানের নিজস্ব জ্যমিতিক শিল্প।
সুইজারল্যান্ডের ট্রাভেরসিনেরটবেল-এ অবস্থিত এই সিঁড়িটির বৈশিষ্ট্য হলো এই সিঁড়িটিই একটি ব্রিজ। এর দৈর্ঘ্য ২২ মিটার।
পর্তুগালের লেল্লো বুকশপ-এ যে সিঁড়িটি রয়েছে, তা দেখে মনে হবে যেন দুটি জলের ধারা একত্রে মিলিত হচ্ছে, এমনই কার্ভ রয়েছে এই সিঁড়ির নকশায়।
মনে করা হয়, সান ফ্রান্সিসকোর ১৬ অ্যাভিনিউ টাইলড স্টেপ হলো বিশ্বের সবথেকে বড় মোজেইক করা সিঁড়ি।