সালমান এফ রহমান বলেন, বৈঠকে নির্বাচনের আগে ভুলবুঝাবুঝি নিয়ে কোন পক্ষ কথা তুলিনি। তবে নির্বাচনের পরে বাইডেনের চিঠির পরেই আমরা বুঝেছি তারা আমাদের সরকার মেনে নিয়েছে। জলবায়ু নিয়ে এবং বিদ্যুৎ নিয়ে তারা আমাদের সাথে কাজ করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র।
তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ডোনাল্ড লু। মায়ানমারের উপরে রোহিঙ্গা ফেরত নিতে চাপ দিতে বলেছি। শ্রমনীতি আর শ্রমআইন পরিবর্তনে আমরা অনেক অগ্রগতি করেছি বলে জানিয়েছি।
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা বলেন, র্যাবের স্যাংশন নিয়ে কথা বলেছি এবং বঙ্গবন্ধুর খুনিকে ফেরত দেয়ার বিষয়েও বলেছি। এছাড়া ফিলিস্তিন বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছি। হাইড্রো পাওয়ারে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন লু।
তিনি আরও বলেন, এটি অফিসিলয়াল কোনো মিটিং না, ঘরোয়া মিটিং। আমার বাসায় এ নিয়ে চারবার এসেছেন লু।
সালমান এফ রহমান ছাড়াও নৈশভোজে আরও উপস্থিত ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, তথ্যমন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী আলী আরাফাত, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, সাবেক রাষ্ট্রদূত ফারুক সোবাহান, ঢাকা স্কুল অব বিজনেসের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলিকুজ্জামান আহমেদ।